ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

রায়পুরে ঠাণ্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত দেড় শতাধিক

প্রকাশিত: ০৩:৪৬, ২১ ডিসেম্বর ২০১৪

রায়পুরে ঠাণ্ডাজনিত  রোগে আক্রান্ত দেড় শতাধিক

সংবাদদাতা, রায়পুর, লক্ষ্মীপুর, ২০ ডিসেম্বর ॥ রায়পুরে ডায়রিয়া, জ্বর, সর্দি, কাশি ও নিউমোনিয়াসহ ঠাণ্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। গত ১০ দিনে দেড় শতাধিক রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে শিশু রোগীদের চাপ বেড়ে যাওয়ায় তাদের চিকিৎসাসেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসক-নার্সরা। ভাইরাসজনিত ও তীব্র শীতে শিশুরা এ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। এ অবস্থায় শিশুদের নিয়ে আতংকিত হয়ে পড়েছেন অভিভাবকরা। জানা গেছে, চলতি মাসে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩৪, আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশের (আইসিডিডিআরবি) মতলব শাখায় ৪৮ জন ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়েছে। এছাড়া লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতাল, রায়পুর ও জেলা শহরের বিভিন্ন বেসরকারী ক্লিনিকে শতাধিক রোগী ভর্তি হয়েছে বলে জানা গেছে। শনিবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ঘুরে দেখা গেছে, ডায়রিয়াসহ শীতজনিত রোগে আক্রান্ত শিশুদের উপচেপড়া ভিড়। নারায়ণগঞ্জে প্রাচীন বার একাডেমি স্কুলের শতবর্ষপূর্তি উৎসব রুমন রেজা, নারায়ণগঞ্জ ॥ স্মৃতি কাতরতায় আক্রান্ত হয় সবাই। খুঁজে ফেরে সহপাঠী-বন্ধুকে। দেখা পেলে অনেকেই হয়ত চিৎকার করে ওঠে- ‘বন্ধু, কী খবর বল?’ ফিরে যায় শৈশব-কৈশোরের সেই সোনালী দিনগুলোতে। হয়ত দেখা ১০, ২০ বা ৩০ বছর পর। এতদিন পর বন্ধুকে ফিরে পেয়ে সে এক অন্যরকম অনুভূতি। বয়স ভুলে আনন্দে মেতে ওঠা। এ রকম দৃশ্য শনিবার ছিল শহরের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নারায়ণগঞ্জ বার একাডেমি স্কুলের শতবর্ষপূর্তি উৎসবে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত, এমনকি বিদেশ থেকেও ছুটে আসে বিভিন্ন বয়সী প্রাক্তন ছাত্র। মাতোয়ারা হয়ে ওঠে পুরনো দিনের বন্ধুকে ফিরে পাওয়ার আনন্দে। পুরো উৎসব পরিণত হয় মিলনমেলায়। আনন্দ শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা, স্মৃতিচারণ, সম্মাননা প্রদান, সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা দিয়ে সাজানো হয় শতবর্ষপূর্তি উৎসব। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বাঁধনহারা উল্লাসে মাতে বিভিন্ন ব্যাচের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ও প্রাক্তন ছাত্র নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সংসদ সদস্য সেলিম ওসমান বলেন, এ অনুষ্ঠান আমার জন্য শুধু মিলনমেলাই নয়, এখানে উপস্থিত হয়ে আমার দায়িত্ব আরও বেড়ে গেল বলে আমি মনে করি।
×