ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

ওবামা বাঁদর ॥ উত্তর কোরিয়া

প্রকাশিত: ০৪:২৫, ২৮ ডিসেম্বর ২০১৪

ওবামা বাঁদর ॥ উত্তর কোরিয়া

উত্তর কোরিয়া হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র দি ইন্টারভিউ নিয়ে হ্যাংকিং ঘটনায় তাদের ইন্টারনেট বন্ধ হওয়ার জন্য শনিবার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে বাঁদর বলে গাল দিয়েছে এবং দায়ী করেছে যুক্তরাষ্ট্রকে। উত্তর কোরিয়া সনি পিকচার্সে সাইবার হামলায় জড়িত থাকার বিষয়টি অস্বীকার করেছে। কিন্তু তাদের নেতা কিম জবু উনের এক গুপ্তহত্যা ঘটনা চিত্রিত করে তৈরি দি ইন্টারভিউর ব্যাপারে ক্রোধ প্রকাশ করেছে দেশটি। সনি পিকচার্স চলচ্চিত্রটির মুক্তি প্রত্যাহারে সিদ্ধান্ত নেয়ার পর ওবামা তার সমালোচনা করেন এবং এর প্রদর্শনী শুরু হয় এ সপ্তাহে। কিম নেতৃত্বাধীন উত্তর কোরিয়ার শক্তিশালী শীর্ষ সরকারী সংস্থা ন্যাশনাল ডিফেন্স কমিশন শনিবার বলেছে, দি ইন্টারভিউর মুক্তির পেছনে রয়েছেন ওবামা। কমিশন দি ইন্টারভিউকে অবৈধ, অসৎ ও প্রতিক্রিয়াশীল চলচ্চিত্র বলে অভিহিত করেছে। কমিশনের পলিসি ডিপার্টমেন্টের এক মুখপাত্র বিবৃতিতে বলেছেন। ওবামা সব সময়ই গ্রীষ্মম-লীয় বনের বাঁদরের মতো কথা ও কাজে অসংযত। তিনি ও সপ্তাহে উত্তর কোরিয়ার ইন্টারনেট অচল হওয়ার জন্য ওয়াশিংটনকে অভিযুক্ত করেন। হোয়াইট হাউস থেকে শনিবার এ ব্যাপারে কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। উত্তর কোরিয়ার জাতীয় প্রতিরক্ষা কমিশন বলেছে, দেশটির প্রতি মার্কিননীতির বৈরিতার ফলস্বরূপ হচ্ছে চলচ্চিত্রটি। -ওয়েবসাইট ভারতে বড়দিনে ৬০ জনেরও বেশি ধর্মান্তরিত ভারতে কেরালায় দলিত সম্প্রদায়ের ৬০ জনেরও বেশি খ্রীস্টানকে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (ভিএইচপি) আয়োজিত ঘর ওয়াপসি অনুষ্ঠানে হিন্দু ধর্মে দীক্ষিত করা হয়। বৃহস্পতিবার বড়দিনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ভিএইচপির প্রকাশ জানিয়েছে, আর্য সমাজ দুটি জায়গায় ধর্মান্তরিত করার অনুষ্ঠান আয়োজন করে। যার একটি অনুষ্ঠিত হয় পঙ্কুনামের পুথিয়াকাভু দেবী মন্দিরে। সেখানে ২১টি পরিবারের ৪৬ জনকে আবার হিন্দু ধর্মে দীক্ষিত করা হয়। দ্বিতীয়টি অনুষ্ঠিত হয় থিরুনাকারার শ্রীকৃষ্ণ স্বামী মন্দিরে। সেখানে ১১টি পরিবারের ১৭ জনকে হিন্দু ধর্মে দীক্ষিত করা হয়। আগ্রা থেকে পাওয়া এক খবরে শুক্রবার জানা গেছে সেখানে পাঁচটি মুসলিম পরিবারকে হিন্দু ধর্মে দীক্ষিত করার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনাটিও বড়দিনে ঘটেছে। সেখানে পাঁচটি মুসলিম পরিবারের ১৭ জনকে হিন্দু ধর্মে দীক্ষা দেয়া হয়। তারা ভবিষ্যতে ভাল জীবনের আশায় ধর্মান্তরিত হয়েছে বলে জানায়। কারণ ধর্মীয় নেতারা তাদের প্রতি মনোযোগ দেয়নি। এদিকে ন্যাশনাল কমিশন ফর মাইনরিটি শুক্রবার জানিয়েছে, ধর্মান্তকরণ বিরোধী যে কোন আইনই সংবিধানের পরিপন্থী হবে। -দি হিন্দু ও হিন্দুস্তান টাইমস
×