ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

নির্বাচিত পরিচালকের পদত্যাগ

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স সভাপতির বিরুদ্ধে অনিয়ম

প্রকাশিত: ০৬:২৪, ৮ এপ্রিল ২০১৫

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স সভাপতির বিরুদ্ধে অনিয়ম

নিজস্ব সংবাদদাতা, গাইবান্ধা, ৭ এপ্রিল ॥ বাণিজ্যমেলার নামে বিতর্কিত র‌্যাফেল ড্র চালানোসহ গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এ্যান্ড ইন্ড্রাস্টিজের সভাপতি আবুল খায়ের মোরছেলীন পারভেজের নানা অনিয়ম ও স্বেচ্ছারিতার অভিযোগ উঠেছে। এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে চেম্বারের অন্যতম নির্বাচিত পরিচালক মতলুবর রহমান লিখিতভাবে পদত্যাগ করেছেন। মঙ্গলবার চেম্বার সভাপতি ও জেলা প্রশাসক বরাবরে এই পদত্যাগপত্র জমা দেয়া হয়। ওই পতদ্যাগপত্রে উল্লেখ করা হয়, চেম্বারের পূর্বের পরিষদের বেশকিছু অনিয়মের বিরুদ্ধে বিগত নির্বাচনে সোচ্চার ভূমিকা রাখবার প্রত্যয়ে, এ জেলার ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সার্বিক উন্নয়নে ব্যবসায়ী সদস্যের স্বতঃস্ফূর্তভাবে বর্তমান পরিষদ নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জয়লাভ করে। কিন্তু সভাপতি আবুল খায়ের মোরছেলীন পারভেজ নির্বাচিত হওয়ার পর তার বেআইনী কাজকর্ম এবং স্বেচ্চারিতার মাধ্যমে অতীতের সমস্ত অনিয়মকেও হার মানিয়েছেন। এছাড়া প্রতিবছর স্থানীয় স্বাধীনতা প্রাঙ্গণে বাণিজ্যমেলা অনুষ্ঠানের নামে এই মেলাকে ঘিরে বিতর্কিত ‘র‌্যাফেল ড্র’সহ নানা অনিয়ম-দুর্নীতি চালিয়ে আসছেন। তালতলীতে ১৪ হিন্দু পরিবারকে বিতাড়িত করার হোতা ১০ দিনের রিমা-ে নিজম্ব সংবাদদাতা, আমতলী (বরগুনা), ৭ এপ্রিল ॥ বরগুনার তালতলী উপজেলার চন্দনতলা গ্রামে ১৪ হিন্দু পরিবারকে গ্রাম ছাড়া করা এবং বাড়ি-ঘর ভেঙ্গে লুটপাটের ঘটনার প্রধান আসামি আবদুর রশিদকে মঙ্গলবার আদালতে হাজির করা হয়। পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০দিনের রিমান্ড চাইলে বিচারক বৈজয়ন্তি বিশ্বাস ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। অপর দু’ আসামি আঃ ছালাম ও জাকির হোসেন এখনো গ্রেফতার হয়নি। আবদুর রশিদ বাহিনীর অত্যাচার নির্যাতন সইতে না পেরে গত ১২ মার্চ রাতে চন্দনতলা গ্রামের ১৪ হিন্দু পরিবার বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে যায়। সন্ত্রাসী বাহিনী ১৩ মার্চ সকাল থেকে এদের বাড়িঘর ভেঙ্গে লুট করে নিয়ে যায়। বিতাড়িতদের পক্ষে যাদব চন্দ্র ২৩ মার্চ তালতলী থানায় দ্রুত বিচার আইনে আঃ রশিদের বিরুদ্ধে মামলা করে। ওইদিনই পুলিশ আঃ রশিদকে গ্রেফতার করে। এ ঘটনা দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত হলে দেশব্যাপী আলোড়ন সৃষ্টি হয়। ৩১ মার্চ জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার এদের বাড়িঘর পুনঃনির্মাণ করে স্ব স্ব ঘরে ফিরিয়ে আনেন।
×