২১-৭-২০১০ : তদন্ত শুরু।
২৯-৭-২০১০ : ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের দরুন গ্রেফতার
২-৮-২০১০ : ট্রাইব্যুনালে গ্রেফতার দেখানো হয়।
৩০-১০-২০১১ : তদন্ত কর্মকর্তার প্রসিকিউশনে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল।
৫-১২-২০১১ : ফরমাল চার্জ ট্রাইব্যুনালে দাখিল।
২৬-১২-২০১১ : ট্রাইব্যুনাল তদন্তের জন্য আবার প্রসিকিউশনে ফেরত
১২-১-২০১২ : পুনর্বার অভিযোগে দাখিলের আবেদন।
১৫-১-২০১২ : সুবিন্যস্ত করে ফরমাল চার্জ দাখিল।
১৬-৪-২০১২ : ট্রাইব্যুনাল-১ থেকে ২-এ স্থানান্তর।
২৫-৪-২০১২ : ট্রাইব্যুনাল-২ এর কার্যক্রম শুরু।
৪-৬-২০১২ : হত্যা, গণহত্যা, নির্যাতন, দেশত্যাগে বাধ্য করাসহ ৭টি অভিযোগ গঠন।
২-৭-২০১২ : সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু। ১৮ জন সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন
২৪-৩-২০১৩ : প্রসিকিউশন পক্ষের যুক্তিতর্ক শুরু।
৩১-৩-২০১৩ : প্রসিকিউশন পক্ষের যুক্তিতর্ক শেষ।
২-৪-২০১৩ : আসামি পক্ষের যুক্তিতর্ক শুরু।
১৫-৪-২০১৩ : আসামি পক্ষের যুক্তিতর্ক সমাপ্ত।
১৬-৪-২০১৩ : প্রসিকিউশন পক্ষের পাল্টা যুক্তি। সিএভি ঘোষণা, যে কোন দিন রায়।
৯-৫-২০১৩ : ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদ-ের আদেশ।
৬-৬-২০১৩ : কামারুজ্জামানের আপীল দায়ের।
৩-১১-২০১৪ : আপীল বিভাগে মৃত্যুদ- বহাল।
১৮-২-২০১৫ : আপীল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ।
১৯-২-২০১৫ : ট্রাইব্যুনাল-২ কর্তৃক মৃত্যু পরোয়ানা জারি।
৫-৩-২০১৫ : আসামি পক্ষে রিভিউ আবেদন।
৬-৪-২০১৫ : রিভিউ আবেদন খারিজ।
৮-৪-২০১৫ : রিভিউর পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: