ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১

সম্পাদক সমীপে

প্রকাশিত: ০৪:২৪, ১৩ জুন ২০১৫

সম্পাদক সমীপে

কৃষি পণ্যের মূল্য বাংলাদেশ সবুজ-শ্যামল ছায়ায় ঘেরা একটি কৃষিপ্রধান দেশ। এদেশের প্রায় ৮০ ভাগ মানুষই কৃষির ওপর নির্ভরশীল। এখন ইরি-বোরো ধান চাষের ভরা মৌসুম। চলন বিলসহ দেশের প্রায় সকল কৃষি প্রধান এলাকাতেই ধান রোপণ শেষ হয়েছে। এই সদ্য রোপণ ধানে পানি সেচ, সার ও কীটনাশক ব্যবহার নিয়ে কৃষকরা এখন ব্যস্ত। কিন্তু, দুঃখের বিষয়, কৃষি পণ্যের বাজার মূল্য অধিক হওয়ার ফলে, সঠিক পরিমাণে এসব পণ্য ক্রয় করতে পারছেন না। ফলে, চলতি মৌসুমে ধান চাষের আশানুরূপ ফলন পাওয়া কঠিন হয়ে পড়বে। বর্তমান সরকার কর্তৃক কৃষিমূল্য নির্ধারণ করা হলেও কৃষকরা, ডিজেল প্রতি লিটার ৭০-৭৫ টাকা, কিনছেন। এছাড়া, ইউরিয়া সার প্রতি বস্তা ৮০০-৮৩০, টিএসপি ১২০০-১২৫, এমওপি ৮৫০-৯০০ এবং ভিআইপি সার ১৩৮০-১৫০০ টাকায় কিনছেন। কৃষি পণ্যের মূল্য যাতে স্বাভাবিক থাকে এবং বিশ্ববাজারের চেয়ে কৃষিপণ্য কম মূল্যে কৃষকরা কিনতে পারেন, এজন্য সরকার কৃষি ভর্তুকি ব্যবস্থা করেছেন। ইতোমধ্যে সকল কৃষকদের ভর্তুকি কার্ডের তালিকা করা হয়েছে। কিন্তু, এই ভর্তুকি কার্ডের কোন কার্যক্রম নেই। তাই, কৃষকদের আশানুরূপ ফলনের জন্য ভর্তুকি কার্ডেরÑ অবিলম্বে কার্যক্রম শুরু করা প্রয়োজন। দিলরুবা রিজওয়ানা দিনা আয়েশ, সিংড়া- নাটোর মেনে নেয়া যায় না বাংলাদেশ রেলওয়ে বিভাগের লোকসান মেনে নেয়া যায় না। বাংলাদেশের কোন যাত্রীবাহী ট্রেন নেই যা নির্ধারিত আসনের চেয়ে বেশি যাত্রী বহন করে না। আমার জীবনে আমি অসংখ্যবার ট্রেনে ভ্রমণ করেছি। কোনদিন নিজের আসনের আশপাশে কোন খালি আসন দেখিনি। উপরন্তু, ঠাসাঠাসি ছিল সর্বত্র। এই সেদিন আমি একটি জরুরী কাজে ঢাকায় গিয়েছিলাম। যাওয়ার সময় অতি পরিচিত লোকের সুবাধে অনেক কষ্টে অগ্রিম টিকিট সংগ্রহ করি। কিন্তু ফিরতি টিকিট কিছুতেই সংগ্রহ করতে পারিনি। তাই ৩ গুণ টাকা দিয়ে কালোবাজার থেকে টিকিট কিনতে হলো। এসবই ছিল অগ্রিম টিকিট। বগির ভেতরের ঠাসাঠাসির কথা নাই বা বললাম। এ হচ্ছে বাংলাদেশের ট্রেনের ব্যবসা। যাত্রীসেবা থেকে আদায়কৃত টাকা রেলের সকল খরচ মিটিয়ে সরকারের রাজস্ব খাতে অর্থ যোগান দেয়া সম্ভব। মালামাল পরিবহনের আয় অতিরিক্ত রাজস্ব আয় হিসেবে গণ্য করা যায়। বড়-ছোট সব স্টেশন সংলগ্ন রেলের যে বিশাল পরিমাণ জমি পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে তার সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা অতি জরুরী। এসবই সম্ভব সততা, সদিচ্ছা আর ঐকান্তিুক প্রচেষ্টার আলোকে। শুধু সরকার নয়, সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে সৎ সহযোগিতাতেই তা একমাত্র সম্ভব। আলাউদ্দিন মজুমদার নাঙ্গলকোট, কুমিল্লা চামড়া শিল্পের অগ্রগতি দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে যেসব শিল্প সহায়ক ভূমিকা পালন করছে চামড়া শিল্প তার মধ্যে অন্যতম। অমিত সম্ভাবনার এ শিল্প সম্প্রসারণে সমন্বিত ভূমিকা আবশ্যক। স্বাধীনতাপরবর্তী বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থায় পৌঁছানোর পেছনে চামড়া শিল্প থেকে অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রা নেতৃত্ব দিয়েছে। ১৯৯০-এর দশকে এ শিল্পে বার্ষিক গড় রফতানি আয় ছিল ২২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০০৯-১০ অর্থবছরে চমড়া রফতানি থেকে আয় হয় ২২৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং চামড়াজাত পণ্য খেকে রফতানি আয় হয় ২৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০১০-১১ অর্থবছরে চামড়া রফতানি থেকে আয় হয় ২৯৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং চামড়াজাত পণ্য থেকে আয় হয় ৫৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। তবে ২০১১-১২ সালে এ খাতে মোট রফতানি আয় দাঁড়ায় ৭৬৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। চামড়া শিল্পের এ খাতকে সর্বোচ্চ গুরুত্বারোপ করে নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। তবে এ পদক্ষেপের কতটুকু বাস্তবায়িত হবে তা সরকারের সদিচ্ছার ওপর নির্ভর করে। সুতরাং আমাদের অর্থনীতিতে নিঃসন্দেহে সম্ভাবনাময় বড় একটি খাত চমড়া শিল্প। ২০১২-১৩ অর্থবছরে চামড়া, জুতা ও চামড়াজাত পণ্য রফতানি করে ৯৮ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার আয় করেছিল বাংলাদেশ। ট্যানারি শিল্পে কর্মরত শ্রমিকরা মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে থাকে। সুতরাং তাদের সার্বিক নিরাপত্তার নিশ্চয়তা শিল্প-কারখানার মালিকদের সঙ্গে সরকারকেও দিতে হবে। চামড়া শিল্প বর্জিত বর্জ্যদ্রব্যের মারাত্মক দূষণ থেকে পরিবেশকে রক্ষা করতে হবে। বাংলাদেশের সস্তা শ্রমকে ব্যবহার করে চামড়া শিল্পের বিকাশ এবং এর মাধ্যমে অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রার মাধ্যমে বাংলাদেশের অগ্রগতিতে সহায়ক করে তুলতে হবে। রাজু আহমেদ ৎধলঁ৬৯সধঃযনধৎরধ@মধসরষ.পড়স সিনেমা এখন লাইফ সাপোর্টে! আগে ঈদ এলে লঞ্চে, ট্রেনে, স্টিমারে, বাসে মানুষের ঢল নামত। এ দৃশ্য দেখে তখন মনে পড়ে, একদা এ রকমই ঢল নামত দেশের প্রতিটি ছবিঘরের সামনে। অথচ আজ সিনেমাপ্রেমিকদের জন্য চিত্র নির্মাতারা কত ছবি তৈরি করে যাচ্ছেন। কিন্তু তাতে কাজের কাজ কিছু হচ্ছে না। শুধু হাহাকার-হালকা-পাতলা দর্শকের উপস্থিতিতে ঢিলেঢালাভাবে ছবিঘর যেনতেনভাবে চলছে। এ নিয়ে কথা হতে এক বৃদ্ধ বললেন, সিনেমা হলগুলো এখন লাইফ সাপোর্ট দিয়ে টিকিয়ে রাখা হয়েছে। তিনি আরও জানালেন, ছেলে, ছেলেবউ, নাতি-নাতনি কাউকে তো সিনেমা হলে যেতে দেখি না, শুনি না ওদের মুখে ছবিটবি নিয়ে আলোচনা এবং তারকাদের নিয়ে গল্প-স্বল্প। আরে বাপরে বাপ- আমাদের যুগে অশোক কুমারের কিসমৎ, ইজ্জত, জন্মভূমি, অচ্ছুৎ কন্যা, মহল, হাওরা ব্রিজ, হাসপাতাল, চন্দ্র শেখর, বন্ধন নিয়ে কত আগ্রহ। দর্শক তো তখন ছবিঘরে ঢুকতো রীতিমতো ব্যান্ডপার্টি বাজিয়ে। সুরাইয়া যখন নেচে নেচে গাইতেন- ‘মুড়লিওয়ালে মুড়লি বাজা’ তখন তার সঙ্গে সঙ্গে দর্শকরাও নেচে উঠত। ওই যে রঞ্জন ‘চন্দ্রলেখা’ ছবিতে যখন ঘোড়ার পিঠে উঠে তলোয়ার হাঁকিয়ে ছুটতেন পাহাড় অরণ্য পেরিয়ে তখন দর্শকদের সে কি উত্তেজনা, সারা হলজুড়ে শিস বাজিয়ে এক মোহময় পরিবেশ সৃষ্টি করা হতো। আহা-দেবিকা রানী, লীল চিৎনিশ, কানন দেবী, সুরাইয়া, মধুবালা, নার্গিস, সুচিত্রা সেনকে নিয়ে কত আলোচনা। আর আজ? বললাম, কী? বৃদ্ধ একটু উত্তেজিত হয়ে- এখন তো বিশেষ করে ঢাকার সিনেমার বেহালদশার জন্য চলচ্চিত্র নির্মাতারা দায়ী। কেননা, ওরা ভাল গল্প, ভাল গান দিতে পারছে না বলে তো এই দৈন্যদশা ঢাকার ছায়াছবির। লিয়াকত হোসেন খোকন রূপনগর, ঢাকা রংপুর আইন কলেজকে বাঁচান রংপুর আইন কলেজ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে এর শিক্ষাদান ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনার ক্ষেত্রে একটি পোস্ট গ্র্যাজুয়েট কলেজ হিসেবে সুনাম বজায় রেখেছিল। কিন্তু কলেজের অধ্যক্ষ অবসর গ্রহণ করার পর বেআইনীভাবে নিয়োগকৃত ৭৯ বছর বয়স্ক একজন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ও তিনজন খ-কালীন শিক্ষক দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। এঁরা ছাত্রছাত্রীদের শিক্ষাদানের সম্পূর্ণ অযোগ্য। এই তিনজন খ-কালীন শিক্ষক কলেজে এলেও ক্লাস না নিয়ে লাইব্রেরিতে বসে আড্ডা দিয়ে বাসায় চলে যান। এই ঘটনা প্রতিদিনই ঘটছে। এতে করে প্রতিষ্ঠানটির দীর্ঘদিনের সুনাম, ঐতিহ্য ও ভাবমূর্তি ক্ষুণœ হচ্ছে। ইতোমধ্যে ছাত্রছাত্রীরা এই তিনজন খ-কালীন শিক্ষককে রংপুর আইন কলেজে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছে। এই অবস্থায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নিকট রংপুরবাসীর আবেদন, সংবিধি মোতাবেক কলেজের একটি গবর্নিং বডি পুনর্গঠিত করে বেআইনীভাবে নিয়োগকৃত ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ এবং অবাঞ্ছিত ঘোষিত তিনজন খ-কালীন শিক্ষককে অব্যাহতি দিয়ে নিয়মিত অধ্যক্ষ ও নিয়মিত শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে ঐতিহ্যবাহী রংপুর আইন কলেজকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচান। রংপুরবাসীর প্রত্যাশা, রংপুর আইন কলেজ, রংপুর আইন কলেজের ঐতিহ্য নিয়ে বেঁচে থাকুক। শারমিন আখতার এলএলবি, ১ম বর্ষ রংপুর আইন কলেজ, রংপুর আসুন গাছ লাগাই বর্ষা আগত। কিন্তু বৃষ্টি বাদলের দেখা মিললেও তা প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না। আমাদেরও প্রস্তুতি নিতে হবে গাছ লাগানোর জন্য। পুরো দেশটাই এখন ছায়াঙ্গনে ঢাকা। বৃক্ষ সন্ত্রাসীরা প্রতিবছর লাখ লাখ বৃক্ষ নিধন করার ফলে ছায়া শূন্যতার সৃষ্টি হয়ে থাকে। প্রখর রৌদ্র খা খা বালুময় মরুময়তা দূর করতে সবাইকে সবার বসতভিটায় অন্তত একটি করে গাছ লাগাতে হবে। গাছ হতে অক্সিজেন অত্যন্ত জরুরী। এ কথা তো আমরা জানি, গাছের প্রাণ আছে, গাছ কথা বলে। গাছ হতে পাওয়া কাঠের তৈরি বসতঘরে থরে থরে সাজানো আসবাবপত্র বৃক্ষের অবদান। ছায়াঙ্গন ঘেরা শ্রওনিগর-সিরাজদিখান উপজেলার প্রতিটি বাড়িতে বৃক্ষরোপণ করছে সর্বস্তরের পেশা শ্রেণীর মানুষ। স্কুল-কলেজে লাগানো হচ্ছে গাছ। এ বৃক্ষরোপণ চলবে শ্রাবণ শেষ অবধি। গাছের প্রাণ আছে, গাছ কথা বলে। এর আবিষ্কারক বৈজ্ঞানিক স্যার জগদিশ চন্দ্র বসুর বাড়ি শ্রীনগরের রাঢীখাল গ্রামে। সৌন্দর্য অবলোকনে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে শত শত মানুষের ভিড় জমে। বৃক্ষ স্বাস্থ্য ভাল রাখে, মন প্রফুল্ল থাকে, অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়া যায়। মেছের আলী শ্রীনগর, মুন্সীগঞ্জ ব্যাংকের শাখা চাই ঢাকা জেলার দোহার উপজেলাধীন জয়পাড়া একটি প্রসিদ্ধ স্থান। এখানে একটি বাজার আছে। সপ্তাহে একদিন বিরাট হাট বসে। নানাবিধ ব্যবসা-বাণিজ্যের আসছে অত্র অঞ্চলে। এখানের বহু মানুষ বিদেশে চাকরি করে। এছাড়া জয়পাড়ার তাঁতের কাপড় খুবই প্রসিদ্ধ। এখানে পূবালী ব্যাংকের মতো আধুনিক সেবাসম্পন্ন একটি ব্যাংকের শাখা প্রয়োজন। তাই জয়পাড়া পূবালী ব্যাংকের একটি শাখা খোলার জন্য আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন জানাচ্ছি। আবদুল মজিদ চোকদার জয়পাড়া, ঢাকা পুল শিক্ষকদের স্থায়ী করা হোক সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নানা কারণে পদ শূন্য হয়। শূন্যপদজনিত এ সঙ্কট দূর করতে প্রধানমন্ত্রীর একান্ত ইচ্ছায় শিক্ষক পুল গঠনের উদ্যোগ নেয়া হয়। এ লক্ষ্যে ২০১২ সালে সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা নেয়া হয়। যার চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয় ২০১২ সালে ১৪ আগস্ট। এতে ২৭৭২৩ জনকে চূড়ান্তভাবে নির্বাচন করে ১২৭০৪ জনকে সেপ্টেম্বর মাসে নিয়োগ দেয়া হয় এবং ১৫০১৯ জনকে শিক্ষক পুলে রাখা হয়। কিন্তু আমলাতান্ত্রিক মারপ্যাঁচের কারণ দেখিয়ে পুল শিক্ষকদের স্থায়ীভাবে নিয়োগ দেয়া বন্ধ করে দেয়। তারপর বিগত ২০১৩ সালে ডিসেম্বর মাসে শিক্ষক পুলের ব্যাপারে সম্মতি দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। তবে সম্মতিটি শর্তসাপেক্ষ। শিক্ষক পুলে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষককে মুচলেকা দিতে হবে ৩০০ টাকার স্ট্যাম্পে। তাতে লিখিত অঙ্গীকারনামা থাকতে হবে এরকমÑ আমি কখনও চাকরি স্থায়ীকরণের দাবি করব না। মাসিক বেতন সর্বসাকুল্যে ৬০০০ টাকা, তাও আবার ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিদা নেই। স্থায়ী কোন পোস্টিংও পাবেন না তারা। সংশ্লিষ্ট উপজেলা যখন যে বিদ্যালয়ে শিক্ষক সঙ্কট থাকবে তাকে সেখানে যেতে হবে, ক্লাস নিতে হবে এমন অদ্ভুতূরে শর্তে শুধু শিক্ষকগণই নন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারাও বিব্রত। আমার জানা মতে এখন পর্যন্ত রামগতি উপজেলায় শর্তসাপেক্ষে কোন পুল শিক্ষককে নিয়োগ দেয়া সম্ভব হয়নি। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে যোগাযোগ করলে তারাও এ ব্যাপারে সঠিক উত্তর দিতে পারছে না। নিয়োগের আশায় আশায় অনেকেরই সরকারী চাকরির বয়স শেষ হওয়ার পথে। তাই আমরা ১৫ সহস্রাধিক পুল শিক্ষক গভীর উদ্বেগ, উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছি। এ অবস্থায় কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন যত দ্রুত সম্ভব আমাদের স্থায়ীভাবে নিয়োগ দিয়ে ১৫ সহস্রাধিক শিক্ষক নয়, ১৫ সহস্রাধিক পরিবারকে বাঁচান। কানিজ ফাতেমা রামগতি, লক্ষ্মীপুর
×