ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

জলাবদ্ধতা নিরসনে কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিলেন মেয়র আনিসুল

প্রকাশিত: ০৬:১৭, ১৭ জুন ২০১৫

জলাবদ্ধতা নিরসনে কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিলেন মেয়র আনিসুল

জলাবদ্ধতার কারণ নির্ণয় এবং নিরসনের উপায় খুঁজে বের করতে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আনিসুল হক রবি ও সোমবার ঢাকার কয়েকটি জায়গা সরেজমিনে পরিদর্শন করেছেন। পরিদর্শনের সময় তিনি জলাবদ্ধতা নিরসনে উদ্যোগ গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন। ঢাকা ওয়াসার উর্ধতন কর্মকর্তাগণ এবং ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। সোমবার বিকেলে মেয়র ১ মাস সময়কালের বিভিন্ন কর্মকা- সম্পর্কে সাংবাদিকদের অবহিত করেন। তিনি বলেন, ডিএনসিসিতে প্রতিদিন প্রায় ২৬শ’ মে. টন আবর্জনা উৎপন্ন হয়। তার মধ্যে প্রায় ১৯শ’ মে. টন সংগ্রহ করে ল্যান্ডফিলে ফেলা হয়। অবশিষ্ট আবর্জনা পরিত্যক্ত অবস্থায় থেকে যায়। এ সমস্যা সমাধানের জন্য প্রতিটি ওয়ার্ডে ট্রান্সফার স্টেশন নির্মাণের জন্য জায়গা খোঁজা হচ্ছে। এ জন্য সরকারের অন্যান্য সংস্থা যেমন রাজউক, ওয়াসা এবং জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। পর্যাপ্ত ট্রান্সফার স্টেশন নির্মাণ করা গেলে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার উল্লেখযোগ্য উন্নতি ঘটবে। জলাবদ্ধতার বিষয়ে তিনি বলেন, বিভিন্ন আউটলেট/খাল অবৈধভাবে দখল হয়ে গেছে। জলাবদ্ধতা নিরসনে স্বল্পমেয়াদী এবং দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে। বিলবোর্ডের বিষয়ে মাননীয় মেয়র বলেন, তিনি অবৈধ বিলবোর্ডের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করেছেন। তিনি আরও বলেন, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, পাবলিক টয়লেট, লেক ও পার্ক, মার্কেট, বস্তি উন্নয়ন, গ্রীন ঢাকা, ট্রাফিক সমন্বয়, বিলবোর্ড, ইত্যাদি বিষয়ে ১৬টি কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রতিবাদ গত ১৬ জুন ‘দৈনিক জনকণ্ঠ’ পত্রিকায় বিডিনিউজ সূত্রে ‘সব মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা ১০ হাজার টাকা করার দাবি’ শিরোনামে যে খবরটি প্রকাশিত হয়েছে, তাতে কবির আহমেদ খানকে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমা- কাউন্সিলের চেয়ারম্যান উল্লেখ করা হয়েছে। এর প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের নেতৃবৃন্দ। এ ছাড়া ভাইস-চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার (অব) মহিউদ্দিন (দুদু), যুগ্ম-মহাসচিব কালী নারায়ণ লোধ, রুহুল আমিন ও কেন্দ্রীয় নেতা আমির হোসেন মোল্লা উল্লেখ করায় তাঁরা বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের বর্তমান নির্বাচিত কমিটি দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। এক প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের চেয়ারম্যান ও যুগ্ম মহাসচিবসহ অন্য যাদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে তারা কেউ বর্তমান কমিটিতে নেই। তারা অবৈধভাবে নিজেদের নাম ও পদবী ব্যবহার করে মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে বিভ্রান্তির অপচেষ্টা করছে। বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল ভুয়া পরিচয়দানকারীদের প্রতি নিন্দা জ্ঞাপনসহ প্রতিবাদ জানাচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের বর্তমান নির্বাচিত চেয়ারম্যান, মেজর জেনারেল (অব) হেলাল মোর্শেদ খান, বীর বিক্রম এবং মহাসচিব (প্রশাসন) এমদাদ হোসেন মতিন।
×