ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

ঈশ্বরদীতে বন্দুকযুদ্ধ

শীর্ষ সন্ত্রাসী সোনামণি গুলিবিদ্ধ

প্রকাশিত: ০৪:১২, ৯ আগস্ট ২০১৫

শীর্ষ সন্ত্রাসী সোনামণি গুলিবিদ্ধ

স্টাফ রিপোর্টার, ঈশ্বরদী ॥ শুক্রবার গভীর রাতে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে শীর্ষ সন্ত্রাসী মাহামুদুল হাসান ওরফে সোনামণি গুলিবিদ্ধ হয়েছে। এ সময় পুলিশের এএসআইসহ তিন পুলিশ সদস্যও আহত হয়েছেন। সোনামণি ঈশ্বরদীর পিয়ারাখালী এলাকার মৃত আব্দুস সামাদ গার্ডের ছেলে। তার বিরুদ্ধে হত্যা, গুম, চাঁদাবাজি ও নাশকতাসহ ১৮টি মামলা রয়েছে। পুলিশ জানায়, সোনামণি বাবুপাড়ার কামিনী হাসপাতালের নাইটগার্ড আলম হত্যা মামলা, গুম, চাঁদাবাজি ও নাশকতাসহ ১৮টি মামলার পলাতক আসামি। শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে সোনামণিকে জেলার আমিনপুর থানা এলাকা থেকে আটক করা হয়। অস্ত্র উদ্ধারের জন্য তাকে নিয়ে রাত আড়াইটায় সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য পাকশীর পদ্মা নদীর পাড়ে গড়ে ওঠা হঠাৎপাড়া চর এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় তার সহযোগীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। পুলিশও আত্মরক্ষার্থে ছয় রাউন্ড শটগানের গুলি ছোড়ে। এ সময় সন্ত্রাসীদের ছোড়া গুলি সোনামণির ডান পায়ে বিদ্ধ হয়। একপর্যায়ে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এলে সন্ত্রাসীরা পদ্মার চর দিয়ে পালিয়ে যায়। সুন্দরবনে গুলিবিদ্ধ বনদস্যু আটক নিজস্ব সংবাদদাতা, মংলা, ৮ আগস্ট ॥ সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে মাস্টার বাহিনী ও শিপন বাহিনীর মধ্যে বন্দুকযুদ্ধ হয়েছে। শনিবার সকালে সুন্দরবনের নন্দবালা খাল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় জাকির ফরাজী (৪৩) নামে একজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় আটক করেছে মংলা থানা পুলিশ। পুলিশ ও জেলেদের দাবি, আটক জাকির ফরাজী মাস্টার বাহিনীর সক্রিয় সদস্য এবং মংলার চিলা ইউনিয়নের গাববুনিয়া গ্রামের ওসমান ফরাজীর ছেলে। জেলে মনির, হান্নান হাওলাদার ও মোঃ ইসমাইল জানান, শুক্রবার বিকেলে ছয়টি নৌকায় বিভিক্ত হয়ে তারা নয় জেলে সুন্দরবনের নন্দবালা খাল এলাকায় পোনামাছ ধরছিলেন। ওই সময় দস্যুর দল মাস্টার বাহিনী হামলা চালায়। কক্সবাজারে বন্যায় গ্রামীণ সড়ক তছনছ স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার ॥ কক্সবাজারের চকরিয়ায় স্মরণকালের দুই দফা ভয়াবহ বন্যায় গ্রামীণ অবকাঠামো ভেঙ্গে ল-ভ- হয়ে গেছে। বন্যার পানি প্রবাহিত হয়ে সড়কে বিশাল গর্ত সৃষ্টি হওয়ায় গ্রামীণ এলাকার লোকজনকে চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ওইসব গর্ত মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। জানা গেছে, ভারী বর্ষণ ও মাতামু-রী নদীতে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলে দুই দফা ভয়াবহ বন্যায় কাকারার রাস্তাঘাট, বাড়িঘর, মৎস্য ও কৃষি খাতের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। মাতামু-রী নদীর প্রবল স্্েরাতে বানের পানিতে মাঝেরফাড়ি, শাহওমারাবাদ, মাইজকাকারা, প্রপারকাকারাসহ বিভিন্ন এলাকার রাস্তাঘাট ভেঙ্গে তছনছ হয়ে গেছে। সড়কে বড় আকারের একাধিক গর্ত মৃত্যুকূপে পরিণত হয়েছ। এলজিইডির চকরিয়া উপজেলা প্রকৌশলী আমিন উল্লাহ বলেন, কিছুদিনের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক মেরামতের কাজ শুরু“ করা হবে।
×