ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

খালেদার লন্ডন সফরকে ষড়যন্ত্র মনে করে ১৪ দল

প্রকাশিত: ০৫:৪৬, ১৪ আগস্ট ২০১৫

খালেদার লন্ডন  সফরকে ষড়যন্ত্র  মনে করে  ১৪ দল

বিশেষ প্রতিনিধি ॥ বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার আসন্ন লন্ডন সফরে নতুন কোন ষড়যন্ত্র থাকতে পারে বলে মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের নেতৃবৃন্দ। তাঁদের মতে, দেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে খালেদা জিয়া একের পর এক ষড়যন্ত্র করছেন। এরই অংশ হিসেবে তিনি তাঁর ছেলে তারেক রহমানের কাছে যাচ্ছেন। বিএনপি-জামায়াত জোটের সকল ষড়যন্ত্রকে মোকবেলা করতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, স্বাধীনতা বিরোধী চক্র এখন একের পর এক দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র করছে। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বাংলাদেশকে মিনি পাকিস্তান বানাতে চেয়েছিল। তাদের সেই ষড়যন্ত্র এখনও আব্যহত আছে। এজন্য মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আগামী ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার রাজধানীতে একাধিক আলোচনা সভায় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের জ্যেষ্ঠ নেতারা তাঁদের বক্তব্যে খোলামেলাভাবে এমন কথা বলেছেন। বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে কেন্দ্রীয় ১৪ দল আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টাম-লীর সদস্য শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টাম-লীর সদস্য সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও কেন্দ্রীয় ১৪ দলের মুখপাত্র মোহাম্মদ নাসিম, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, জাতীয় পার্টি (জেপি) সাধারণ সম্পাদক শেখ শহীদুল ইসলাম প্রমুখ। আমির হোসেন আমু বলেন, বেগম খালেদা জিয়া ১৫ আগস্ট কেক কাটায় প্রমাণ করেন বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের হত্যাকা-ে জিয়াউর রহমান জড়িত ছিল। সেই হত্যাকা-ের খুনীদের উৎসাহ দিতেই তিনি কেক কাটেন। ১৫ আগস্ট না হলে, জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি হতে পারতেন না। খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী হতে পারতেন না। জাতির শোকের দিনে বেগম জিয়ার পাতানো জš§দিন পালন করে আনন্দ-উল্লাস করে, তিনি তার জš§দিন প্রশ্নবিদ্ধ করছেন। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আদর্শকে হত্যা করে বাংলাদেশে পাকিস্তানী বিজাতীয় ভাবধারা চালুর উদ্দেশেই একাত্তরের পরাজিত শক্তি বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করেছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যাকা- কোন ব্যক্তির হত্যাকা- নয়। এটি ছিল দেশকে নব্য পাকিস্তান বানানোর একটি সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। বিএনপিকে জামায়াতের জন্মদাতা উল্লেখ করে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেন, বিএনপি, জামায়াত, জঙ্গীবাদ সব মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে। তারা দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। তাদের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লড়াই করে যাচ্ছেন। তিনি বলেন, এবার ১৫ আগস্ট প্রমাণ করতে হবে। আমরা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল শক্তি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ আছি। বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার লন্ডন সফর প্রসঙ্গে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, খালেদা জিয়া লন্ডনে গিয়ে চক্রান্ত ছাড়া আর কিছুই করবেন না। লন্ডনে বসে আগেও দেশের বিরুদ্ধে অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। কারণ সেখানে অনেক ৭১ ও ৭৫ এর খুনীরা বসবাস করছেন। জাতীয় শোক দিবসে কেক কেটে মিথ্যা জš§দিন পালন না করতে খালেদা জিয়ার প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আপনি এই লজ্জাজনক কাজটি বন্ধ করুন। কেক কেটে জন্মদিন পালন করে বাচ্চারা। আপনি শোক দিবসে জন্মদিন পালনের নামে যতবার কেক কেটেছেন ততবার জনগণের কাছে ঘৃণিত হয়েছেন। বিএনপি নেতাদের বক্তব্যের জবাবে রাশেদ খান মেনন বলেন, আগে নিজেদের ঘর সামলান। আপনারা অনেক বড় বড় কথা বলেন, কিন্তু নিজেদের ঘরেই সমস্যা। আগে নিজের ঘরের সমস্যা সমাধান করেন, তারপর সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলেন। বিএনপি খুনী ও জঙ্গীবাদ তৈরির কারখানা উল্লেখ করে হাসানুল হক ইনু বলেন, বিএনপিকে যত সময়ে ধুলিসাৎ না করা যাবে, তত সময় বাংলাদেশ নিরাপদে এগিয়ে যেতে পারবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছে, তখন বিএনপি-জামায়াত জোট দেশবিরোধী চক্রান্ত করছে। তিনি বলেন, বিপদ এখনও কাটেনি। শুধু খুনীদের পুনর্বাসনই নয়, মিথ্যা জš§দিন পালনের মধ্য দিয়ে বেগম জিয়া ১৫ আগস্ট খুনী-রাজাকারদের নিয়ে উল্লাস করছেন। খালেদা জিয়া প্রমাণ করছেন যে, তিনি একাত্তর-পঁচাত্তর-একুশে আগস্ট ও মানুষ পোড়ানো আগুনসন্ত্রাসীদের কাতারবন্দী। ষড়যন্ত্র অব্যাহত রাখলে বিএনপি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবেÑ নাসিম ॥ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, কেন্দ্রীয় ১৪ দলের মুখপাত্র এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া স্বাধীনতাবিরোধীদের সঙ্গে নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছেন। এভাবে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রাখলে বিএনপি ক্রমন্বয়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। তবে এবার লন্ডনে গিয়ে খালেদা জিয়া আবার দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র করলে তার পরিণাম হবে ভয়াবহ। বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে সাম্যবাদী দল আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। ‘সরকার বেশি দিন নাই, আমার কাছে খবর আছে’ মর্মে সম্প্রতি খালেদা জিয়ার বক্তব্যের সমালোচনা করে মোহাম্মদ নাসিম আরও বলেন, তার এ বক্তব্যের মধ্যে ষড়যন্ত্রের গন্ধ রয়েছে। সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়ার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন ন্যাপের সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক, বাসদের আহ্বায়ক রেজাউর রশীদ খান প্রমুখ। খালেদা কেক কেটে প্রমাণ করেন বঙ্গবন্ধু হত্যাকা-ে জিয়া জড়িতÑ আমু ॥ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টাম-লীর সদস্য ও শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন, বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার তিনটি জন্ম তারিখ। বাকি দুই দিন কেক না কেটে, ১৫ আগস্ট কেক কেটে তিনি প্রমাণ করেন বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারকে হত্যাকা-ে জিয়াউর রহমান জড়িত ছিলেন। আর সেই হত্যাকা-ের উল্লাসে তিনি কেক কাটেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন (বিসিআইসি) মিলনায়তনে শিল্প মন্ত্রণালয় আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। আমির হোসেন আমু বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আদর্শকে হত্যা করে বাংলাদেশে পাকিস্তানী বিজাতীয় ভাবধারা চালুর উদ্দেশেই একাত্তরের পরাজিত শক্তি বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করেছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যাকা- কোন ব্যক্তির হত্যাকা- নয়। এটি ছিল দেশকে নব্য পাকিস্তান বানানোর একটি সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও মুক্তিযদ্ধের ওপর আঘাত। শিল্পসচিব মোঃ মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আরও বক্তব্য রাখেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সুষেণ চন্দ্র দাস, বিসিক চেয়ারম্যান আহমদ হোসেন খান, বিসিআইসির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইকবাল, বিসিআইসি কর্মচারী লীগের সভাপতি শেখ নুরুল হাদি প্রমুখ। বিদেশীদের কাছে নালিশ জানাতে খালেদা জিয়া বাইরে যাচ্ছেনÑ সেতুমন্ত্রী ॥ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিদেশীদের কাছে আবারও নালিশ জানাতে চিকিৎসার নামে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া দেশের বাইরে যাচ্ছেন। উনি ব্যর্থ হয়ে আরেকটি ষড়যন্ত্রের প্রেক্ষাপট তৈরি করার চেষ্টা করছেন। একই সঙ্গে তিনি দলের নেতাকর্মীদের ভেঙ্গেপড়া মনোবল চাঙ্গা করতেই মধ্যরাতে মিটিং করেছেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) মিলনায়তনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের উদ্যোগে আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি আরও বলেন, বিএনপি-জামায়াতের ষড়যন্ত্র থেমে নেই। আবার তারা দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। তিনি বলেন, যারা পেট্রোলবোমা মেরে দেশের নিরীহ মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে, তারা দেশের জনগণের ওপর আরেকটি হামলা চালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে। সেজন্যই তাদের এ নীরবতা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আবিদ আল হাসানের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক এমপি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ সোহেল রানা টিপু, সাজ্জাদ সাকিব বাদশা, ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ, সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসাইন। জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নিহত হওয়ার পর তাঁর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের অভিভাবক হিসেবে দেশে ফিরে এসেছিলেন। তার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর অর্থনৈতিক মুক্তির দ্বিতীয় বিপ্লব সফল হচ্ছে। দেশ উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, আমরা বঙ্গবন্ধুর মতো একজন নেতা পেয়েছিলাম বলেই আমরা একটি স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক হিসেবে বাস করছি। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু একজন তরুণ নেতা থেকে কিভাবে জাতির পিতা হতে হয় তার দৃষ্টান্ত আমাদের কাছে রেখে গেছেন। তার জীবন থেকে শিক্ষা নিয়ে আমাদের মধ্যে তার আদর্শ বাস্তবায়ন করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর স্মরণে কাঁদলেন বিজ্ঞানীরা ॥ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মরণে কাঁদলেন বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের বিজ্ঞানীরা। বঙ্গবন্ধুর ৪০তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে বৃহস্পতিবার বিকালে পরমাণু শক্তি কমিশনে আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। তিন ঘণ্টাব্যাপী অনুষ্ঠানে বিজ্ঞানীরা অশ্রুসজল নয়নে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে নিজেদের স্মৃতিচারণ করেন। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করতে গিয়ে কেঁদে ওঠেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমানও। তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল। যতদিন এই পৃথিবী থাকবে, ততদিন বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকবেন। বঙ্গবন্ধু বরাবরই বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নয়ন চেয়েছেন। তারই ফলশ্রুতিতে রূপপুর পরমাণু বিদ্যুত কেন্দ্রের কাজ আজ দ্বারপ্রান্তে। পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মোঃ মনিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোঃ সিরাজুল হক। অনুষ্ঠানে পরমাণু শক্তি কমিশনের বিজ্ঞানীরা বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের হত্যাকারীদের পৃথিবীর যেপ্রান্তেই থাকুক না কেন খুঁজে বের করে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান।
×