ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

ঝলক

প্রকাশিত: ০৫:১৫, ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৫

ঝলক

হুইস্কির উচ্ছিষ্টে চলবে গাড়ি জৈব জ্বালানি ব্যবহারের কথা অনেকদিন ধরেই আলোচিত হচ্ছে। এবার জৈব জ্বালানি তৈরিতে হুইস্কি কারখানাকে বেছে নিয়েছেন স্কটল্যান্ডের বিজ্ঞানীরা। প্রথমবারের মতো হুইস্কি কারখানার উচ্ছিষ্ট থেকে গাড়ি চালাতে সক্ষম জৈব জ্বালানি তৈরি করেছেন তারা। এই জৈব জ্বালানির প্রথম নমুনা তৈরি করতে যাচ্ছে এডিনবরাভিত্তিক সেলটিক রিনিউএ্যাবল নামে একটি কোম্পানি। হুইস্কি তৈরির পর ফেলে দেয়া উচ্ছিষ্ট থেকে তৈরি করা হয় বায়ো-বিউটানল। বায়ো-বিউটানলকেই গাড়ির জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হবে। বায়ো-বিউটানল নামের এই জৈব জ্বালানি তৈরি করা হয় হুইস্কির উপজাত ‘ড্রাফ’ ও ‘পট এ্যালে’ থেকে। হুইস্কি তৈরির পর এই দুটি উপাদান উচ্ছিষ্ট থেকে যায়। জানা গেছে, স্কটল্যান্ডের হুইস্কি কারখানাগুলোতে বছরে সাড়ে সাত লাখ টন ড্রাফ ও দুই বিলিয়ন লিটার পট এ্যালে উৎপাদিত হয়। এ বিপুল পরিমাণ উচ্ছিষ্ট বায়ো-বিউটানল জ্বালানি তৈরিতে ব্যবহৃত হলে বিশ্বে জৈব জ্বালানি ব্যবহার বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। ফুটবলে ‘সবুজ’ কার্ড! কয়েকদিন ধরেই গুঞ্জন উঠেছিল ফুটবল ম্যাচে লাল এবং হলুদ কার্ডের পাশাপাশি সবুজ কার্ড ব্যবহৃত হতে যাচ্ছে। তবে এবার আসলেই সবুজ কার্ডের প্রচলন শুরু হতে যাচ্ছে। শাস্তির পরিবর্তে কোন প্লেয়ার যদি ওই ম্যাচে প্রশংসার দাবিদার হয়, তাহলে তাকে সবুজ কার্ড প্রদর্শন করা হবে। ইউনিয়ন অব ইউরোপিয়ান ফুটবল এ্যাসোসিয়েশন (উয়েফা) বিষয়টি পর্যালোচনা করছে। তবে এখনও তারা কোনরূপ সিদ্ধান্তে আসেনি। আপাতত পরীক্ষামূলকভাবে ইতালিয়ান বি লীগে সবুজ কার্ড ব্যবহার চালু করা হবে বলে জানিয়েছে উয়েফা। সবুজ কার্ড প্রসঙ্গে ইতালিয়ান সংবাদমাধ্যম ‘লাস্তাম্পা’ প্রতিবেদন লেখে, নতুন সবুজ কার্ড শুধু বিশেষ পরিস্থিতিতে ব্যবহার করা হবে এবং তা শাস্তির পরিবর্তে প্রশংসার জন্য ব্যবহার করা হবে। ‘ওয়েডিং পুলিশ’! বিয়েবাড়িতে কত কিছুই না হয়। অনাকাক্সিক্ষত কোন ঘটনায় অনেক সময় আনন্দের বদলে নেমে আসে ‘হরিষে বিষাদ’। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মতো রাশিয়ার অনেক এলাকায় বিয়েবাড়িতেও প্রায়ই ঘটে নানা অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা। বিশেষ করে বন্দুকবাজির ঘটনা। তাই বিয়েবাড়ির সম্ভাব্য অপ্রীতিকর ঘটনা সামাল দিতে দক্ষিণ রাশিয়ার উত্তর ককেশাসের আদিগিয়া এলাকায় গড়া হয়েছে আলাদা এক পুলিশ ইউনিট। বিশেষ এই পুলিশ বাহিনীর নাম ‘ওয়েডিং পুলিশ’। এই বাহিনী বিয়ে অনুষ্ঠানের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বিয়েবাড়ির সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। পাশাপাশি বর ও কনেপক্ষের অতিথিদের আসা-যাওয়ার পথেও সার্বিক নিরাপত্তার দিকটা দেখভাল করবে। এই বাহিনীর প্রতিটি দলে থাকবে ৪০ পুলিশ। বিয়েবাড়িতে আসা-যাওয়ার পথে বর বা কনেপক্ষের মোটর শোভাযাত্রার সময় কোনভাবেই যেন হাইওয়েতে চলার নিয়ম কেউ লঙ্ঘন করতে না পারে, সেদিকটিও দেখভালের দায়িত্ব এই পুলিশ দলের ওপর।
×