ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

মহানন্দায় বালু উত্তোলন

হুমকিতে চাঁপাই শহরসহ ৩৬ গ্রাম-মহল্লা

প্রকাশিত: ০৬:১৬, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫

হুমকিতে চাঁপাই শহরসহ ৩৬ গ্রাম-মহল্লা

স্টাফ রিপোর্টার, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ॥ থেমে নেই বালু উত্তোলন। কোনভাবেই বন্ধ হচ্ছে না মহানন্দা থেকে বালু উত্তোলন। জেলা শহর হতে মল্লিকপুর পর্যন্ত প্রায় ১৫ কিলোমিটারজুড়ে উজান এলাকায় ভাসমান ড্রেজার বলগেট ও সাধারণ ড্রেজার ব্যবহার করে প্রতিদিন প্রায় ২৫০ মেট্রিক টন করে বালু উত্তোলন অব্যাহত রেখেছে বালুদস্যুরা। এই ১৫ কিলোমিটারে প্রায় ২১টি ভাড়া বলগেট ও ৩৬টি স্থানীয় ড্রেজার ব্যবহার করায় বড় ধরনের হুমকির মুখে পড়েছে দুই পাড়ের প্রায় ৩৬ গ্রাম ও মহল্লা। এছাড়াও রয়েছে ফসলের জমি ও আম বাগান। পানি উন্নয়ন বোর্ডের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা) মোঃ মাসুদ আহমেদ সম্প্রতি চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক কর্মশালায় বলেন অপরিকল্পিতভাবে ভাসমান ড্রেজার বলগেট ব্যবহার করায় যে কোন মুহূর্তে মহানন্দা নদীর ধারের যে কোন অবকাঠামো বসে যেতে পারে। তাছাড়া এসব বলগেট ব্যবহার অনেক আগে থেকেই মেরিন এ্যাক্ট আইনে ঝুঁকিপূর্ণ বিধায় ব্যবহার নিষিদ্ধ। তারপরেও বন্যা ও বর্ষকালে বালুদুস্যরা ভাড়া করে এনে বালু উত্তোলন করছে। ফলে জেলা শহরের হাসপাতাল, রেজিস্ট্রি অফিস, সদর থানা, পুরান বাজার, জেলা পরিষদ, বিদ্যুত কেন্দ্র, বিজিবি ব্যাটালিয়ন, পুলিশ লাইনসহ ১৫ কিলোমিটারের ৩৬টি গ্রাম তলিয়ে যাবার বড় ধরনের আশঙ্কা রয়েছে। শুধু তাই নয় বিশাল ঐতিহ্যের অধিকারী মল্লিকপুর বাজারসহ কয়েক হাজার কোটি টাকার পাকা স্থাপনা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যেতে পারে। পাথরঘাটায় ১১ জলদস্যু আটক সংবাদদাতা, পাথরঘাটা, বরগুনা, ১৪ সেপ্টেম্বর ॥ পাথরঘাটায় জলদস্যু সন্দেহে ট্রলারসহ ১১ জনকে আটক করেছে নৌ-পুলিশ। সোমবার ভোরে চরদুয়ানী বাজারের শাজাহান চেয়ারম্যানের বরফকলের ঘাট থেকে ডাকাতি করা মাছ পাচারের সময় দস্যুদের আটক করে পাথরঘাটা থানায় সোপর্দ করা হয়। চরদুয়ানী নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। আদিতমারীতে পশুর হাটে ইজারাদারের জরিমানা নিজস্ব সংবাদদাতা, লালমনিরহাট, ১৪ সেপ্টেম্বর ॥ আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা কুষ্টারির পশুর হাটে রবিবার সন্ধ্যায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাজমুন নাহার ইজারাদার অতিরিক্ত খাজনা আদায় করায় ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করেন। জানা গেছে, মহিষখোচার কুষ্টারির হাটের ইজারাদার পশু বিক্রেতার ও ক্রেতা উভয়ের কাছে ৪শ’ হতে ৫শ’ টাকা ইজারা আদায় করে আসছিল। রবিবার হাতেনাতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্র্রেট বিষয়টি ধরে ফেলে।
×