ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

জাতীয় বয়সভিত্তিক সাঁতার প্রতিযোগিতা;###;স্বর্ণজয়ী বিকেএসপির সোনিয়া খাতুন

দ্বিতীয় দিনে ৬টি নতুন জাতীয় রেকর্ড

প্রকাশিত: ০৬:১৫, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৫

দ্বিতীয় দিনে ৬টি নতুন জাতীয় রেকর্ড

স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ মিরপুরের সৈয়দ নজরুল ইসলাম জাতীয় সুইমিং কমপ্লেক্সে চলমান ‘মীর আকতার হোসেন লিমিটেড জাতীয় বয়সভিত্তিক সাঁতার ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা’য় দ্বিতীয় দিনে ৩৪ ডিসিপ্লিনের মধ্যে ৬ ইভেন্টে নতুন জাতীয় রেকর্ড সৃষ্টি হয়। এ পর্যন্ত মোট ১৬ ইভেন্টে নতুন জাতীয় রেকর্ড সৃষ্টি হয়। বুধবার পর্যন্ত বিকেএসপি ৪৯ স্বর্ণ, ৪১ রৌপ্য, ২৩ তাস্রপদক পেয়ে পদক তালিকার শীর্ষে রয়েছে। বাংলাদেশ আনসার ১৮ স্বর্ণ, ১৮ রৌপ্য ও ১০ তাস্রপদক পেয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। বুধবার যেসব ডিসিপ্লিনে নতুন জাতীয় রেকর্ড হয় (হ্যান্ড টাইমিংয়ে), সেগুলো হলো- ২০০ মিটার ব্রেস্টস্ট্রোকে (১৮-২০ বছরের যুব) আরিফুল ইসলাম (বিকেএসপি, ২ মিনিট ৩৩.৭৫ সেকেন্ড), ২০০ মিটার ব্যাকস্ট্রোকে (১৮-২০ বছরের যুব) আরিফুল ইসলাম (বিকেএসপি, ২ মিনিট ৩০.৫৯ সেকেন্ড), ৫০ মিটার ফ্রি স্টাইলে (১০ বছরের বালিকা) রূপা খাতুন (বিকেএসপি, ৩২.৮৮ সেকেন্ড), ১০০ মিটার বাটারফ্লাইয়ে (১৮-২০ বছরের যুবতী) সোনিয়া খাতুন (বিকেএসপি, ১ মিনিট ১৬.২৭ সেকেন্ড), ২০০ মিটার বাটারফ্লাইয়ে (১৫-১৭ বছরের বালিকা) মিতু আক্তার (বাংলাদেশ আনসার, ৩ মিনিট ১.৩ সেকেন্ড), ১০০ মিটার ফ্রি স্টাইলে (১৮-২০ বছরের যুব) আরিফুল ইসলাম (বিকেএসপি, ৫৬.৫৯ সেকেন্ড)। বিকেএসপির আরিফুল ইসলাম বুধবার পর্যন্ত জিতেছে ৯ স্বর্ণ ও ১ রৌপ্য, যা এখন পর্যন্ত ব্যক্তিগত সর্বাধিক। তার জাতীয় রেকর্ড ৫টি। একই দলের সোনিয়া খাতুন জিতেছে ৮ স্বর্ণ, যা মেয়েদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি (১টি জাতীয় রেকর্ডসহ)। আজ প্রতিযোগিতার শেষ দিন। এশিয়ান অনুর্ধ ১৪ সিরিজ টেনিস স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ ‘বেঙ্গল প্লাস্টিক এশিয়ান অনুর্ধ ১৪ সিরিজ টেনিস প্রতিযোগিতা’র ২০১৫ এর দ্বিতীয় পর্বের তৃতীয় দিনের খেলায় বালিকা এককের সেমিফাইনালে পপি আক্তার ইতি আক্তারকে এবং ফাবিহা লামিসা সূচনা শ্রাবস্তী দেবকে হারিয়ে ফাইনালে উন্নীত হয়। বালক এককের কোয়ার্টার ফাইনালে নাইমুল ইসলাম সৈকত শাহরিয়ারকে, মোহাম্মদ ইশতিয়াক অর্ণব সাহাকে, স্বাধীন হোসেন রাকিব হোসেনকে, মেহেদী হাসান হৃদয় হাসানকে হারিয়ে সেমিফাইনালে উন্নীত হয়। বালক দ্বৈতের কোয়ার্টার ফাইনালে ইশতিয়াক ও নাইমুর জুটি আফ্রিদি ও ইয়ামান জুটিকে, মেহেদী হাসান ও সৈকত জুটি মুসতাসিম ও ইশান শাহ জুটিকে, স্বাধীন ও রাকিব জুটি নুর ও রাশেদুল জুটিকে এবং হৃদয় ও অর্ণব জুটি ফরিদুর ও তামিম জুটিকে হারিয়ে সেমিফাইনালে উন্নীত হয়। বালিকা দ্বৈতে খেলায় পপি ও ইতি জুটি শ্রাবণী ও ফাবিহা জুটিকে এবং জলি ও তৃপ্তি জুটি সাদিয়া ও শ্রাবস্তী জুটিকে হারিয়ে ফাইনালে উন্নীত হয়।
×