ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে গণসচেতনতা সভা

প্রকাশিত: ০৫:৩০, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে গণসচেতনতা সভা

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আনিসুল হক বুধবার ২৯ নং ওয়ার্ডস্থ সূচনা সূচনা কমিউনিটি সেন্টারে সর্বস্তরের নাগরিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করেন। ২৯ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মোঃ নূরুল ইসলাম রতনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় মেয়র প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সভার শুরুতে ২৯ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর তার ওয়ার্ডের ওপর একটি মাল্টিমিডিয়া প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন এবং তার এলাকার বিভিন্ন সমস্যা যেমন- জলাবদ্ধতা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, যানজট, খোলা ডাস্টবিন, ভাঙ্গা রাস্তা ও ড্রেন, অবাঙ্গালীদের মানবেতর জীবনযাপন ইত্যাদি বিষয়ে মেয়রকে অবহিত করেন। এছাড়া সভায় উপস্থিত কয়েকজন স্থানীয় ব্যক্তি মেয়রের কাছে তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন। মেয়র বলেন, জনগণ যদি সচেতন না হয় তাহলে শুধু সিটি কর্পোরেশনের পক্ষে ঢাকাকে পরিষ্কার রাখা সম্ভব নয়। সিটি কর্পোরেশন ড্রেন পরিষ্কার করার কিছু দিন পরেই আবার ময়লা ফেলে তা ভরাট করা হয়। তিনি এ জন্য নগরবাসীকে সচেতন থাকতে বলেন। জলাবদ্ধতার বিষয়ে মেয়র বলেন, প্রভাবশালী লোকেরা ডোবা-নালা ও নিচু জমি দখল করে ভরাট করায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে। সাধারণ লোক সমষ্টিগতভাবে একজন প্রভাবশালী লোকের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। তিনি অবৈধ দখলকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য সকলকে আহ্বান জানান। মেয়র যার যার আঙ্গিনা পরিষ্কার করে ময়লা নির্দিষ্ট স্থানে ফেলার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ডিএনসিসির ৩৬ টি ওয়ার্ডে ৭২ টি সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশন নির্মাণের প্রক্রিয়া চলছে। আগামী এক বছরে ডিএনসিসির ৬০-৭০ ভাগ ময়লা রাস্তা থেকে অপসারণ করা সম্ভব হবে। মেয়র বলেন, ‘গ্রীন ঢাকা’ তৈরির জন্য তিনি কাজ করে যাচ্ছেন । এ লক্ষ্যে দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ তাকে সহযোগিতা করছেন। সভায় ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিএম এনামুল হক বক্তব্য রাখেন। সভায় ডিএনসিসির কাউন্সিলরগণ এবং বিভাগীয় প্রধান ও আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। -বিজ্ঞপ্তি। কুতুবদিয়ায় বিমান বাহিনীর মহড়া সমাপ্ত চট্টগ্রামের কুতুবদিয়া ফায়ারিং রেঞ্জে ১৬ দিনব্যাপী বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর আকাশ থেকে আকাশে তাজা গোলাবর্ষণ মহড়া বৃহস্পতিবার সমাপ্ত হয়েছে। মহড়ায় আকাশ থেকে আকাশে গোলাবর্ষণের পাশাপাশি আকাশযুদ্ধের বিভিন্ন রণকৌশল, বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধ সক্ষমতা মূল্যায়ন এবং দুর্বলতাসমূহ চিহ্নিত করে উন্নত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলার অনুশীলন করা হয়। মহড়ায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমানের বৈমানিকগণ ও বিভিন্ন পদবির সদস্যগণ সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। -আইএসপিআর
×