ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

মসজিদে কম্পিউটার!

প্রকাশিত: ০৫:২৯, ২০ অক্টোবর ২০১৫

মসজিদে কম্পিউটার!

মুন্সীগঞ্জ জেলার শ্রীনগর উপজেলার কিছু মসজিদে অল্প বয়সী ইমাম সাহেব ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করেন কম্পিউটার। মুসল্লিগণ জানেন না কেন কি কারণে কম্পিউটার ব্যবহার করেন ইমাম সাহেব। গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা যায়, শ্রীনগরে জামায়াতে ইসলাম, হেফাজতে ইসলাম ও কতিপয় মাদ্রাসার শিক্ষকগণ সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে তৎপর। সাদা শার্ট ও কালো প্যান্ট পরিহিত গলায় নেকটাই পড়া একশ্রেণীর উঠতি বয়সের যুবকের চলাফেরা সন্দেহজনক। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রতি অনুরোধ, থানা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড কমিটি শ্রীনগরের এসব এলাকায় সরকারবিরোধী কার্যকলাপে তৎপর জড়িতদের ব্যাপারে আরও গভীর নজরদারি শক্ত হাতে নেয়া উচিত। অপরাধ কাজে জড়িত দাগি সন্ত্রাসীগণ শ্রীনগর ও লৌহজংয়ের সন্নিকটে পদ্মার মধ্যখানে বড় বড় চরে আত্মগোপন করে থাকার নিরাপদ স্থান হিসেবে চিহ্নিত, এসব চরে সন্ত্রাসী, ডাকাত, অপহরণকারী বসবাস করতে পারে। কাজেই এসব চরে যৌথ বাহিনীর অভিযান অপরিহার্য। মেছের আলী শ্রীনগর প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ আপনার বহুল প্রচারিত পত্রিকায় ১৫ অক্টোবর ২০১৫ বৃহস্পতিবার ১৪ পৃষ্ঠায় ফুটপাথে জিহাদি বইয়ের ছাড়াছড়ি ধরাছোঁয়ার বাইরে প্রকাশ লেখক শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়েছে। এছাড়াও জঙ্গীদের উদ্বুদ্ধ করতে এমনও বই প্রকাশিত হয়েছে নাম মানচিত্রে কেমন আমার বাংলাদেশ। মহোদয় আপনাকে অবগত করছি যে, মানচিত্রে কেমন আমার বাংলাদেশ গ্রন্থটি একটি মানচিত্রের বই। এই বইতে জিহাদি বিষয়ে কোন বক্তব্য বা তথ্য নেই। এই বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৯৬ সালে। বর্তমানে এর দ্বাদশ পরিমার্জিত ও পরিবর্ধিত সংস্করণ ২০১৫ বাজারে প্রচলিত আছে। গ্রন্থটি কোন সংস্করণে কোন রকম জিহাদি কথা বা তথ্য সন্নিবেশ করা হয়নি যাতে করে জঙ্গীবাদ উৎসাহিত হয়। এছাড়া আপনার পত্রিকায় পূর্বোক্ত সংবাদে আমার প্রকাশিত গ্রন্থের কভারও মুদ্রণ করা হয়েছে। মহোদয় আমি মনে করি একটি অসত্য সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে আমার প্রকাশনা ও সংস্থার কভারও মুদ্রণ করা সম্মান নষ্ট করা হয়েছে। পাশাপাশি আমার ব্যবসায়িক ক্ষতিও করা হয়েছে। আমি এ রকম অসত্য সংবাদ পরিবেশনের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। মোঃ তোফাজ্জল হোসেন বিশ্বসাহিত্য ভবন, বাংলাবাজার, ঢাকা ভুয়াপুর-তারাকান্দি রাস্তার বেহাল দশা ভুয়াপুর থেকে তারাকান্দির দূরত্ব প্রায় ৩০ কি.মি.। এই জনবহুল রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ বিভিন্ন ধরনের যানবাহনের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করছে। ব্যস্ততম এই রাস্তাটি অনেকদিন যাবত মেরামত না করার দরুন বর্তমানে রাস্তাটির বেহাল দশা। রাস্তার মাঝে মাঝে বড় বড় গর্ত এবং খানাখন্দে ভরা। এই ভাঙ্গাচোরা রাস্তা দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাত্রীগণ বহু কষ্টে চলাচল করছে। তাছাড়া দেশের বৃহত্তম যমুনা সারকারখানার দৈনিক উৎপাদিত ১৫০০ থেকে ১৬০০ শত মেট্রিক টন সার ট্রাকযোগে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলার বাফার গোডাউনে সরবরাহ করে থাকে। এ রাস্তাটি দিয়ে ঢাকা-তারাকান্দি দূরপাল্লার বাসও চলাচল করছে। এমতাবস্থায়, রাস্তাটির করুণদশা দেখলে মনে হয়, এই রাস্তাটি দেখার যেন কেউ নেই। তাই যাত্রীদের কষ্টের কথা ভেবে অনতিবিলম্বে রাস্তাটি মেরামত করার জন্য সংশ্লিষ্ট মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। বেলায়েত হোসেন এলেঙ্গা, টাঙ্গাইল
×