* পুষ্টিকর খাদ্য খান : একটি পরিমিত খাদ্য তালিকা আপনার হার্ট ও রক্ত সঞ্চালনের জন্যে অতীব জুরুরী। এই খাদ্য তালিকাটি হবে ফল ও শাকসবজি সমৃদ্ধ খোসা সমেত চাল বা আটা, পাতলা মাংস (ফ্যাটমুক্ত), মাছ, ডাল, নিয়ন্ত্রিত লবণ, মিষ্টি ও চর্বিজাতীয় খাদ্য সম্বলিত।
* প্রতিদিন শারীরিক শ্রম : প্রতিদিন ৩০ মিনিট করে ব্যায়াম বা হাঁটা বা শারীরিক শ্রম আপনার হার্টকে সবল রাখে।
* ধূমপান ত্যাগ করুন, সকল প্রকার তামাক আপনার হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক। যেই মাত্র আপনি ধূমপান ত্যাগ করলেন, আপনার হার্ট এ্যাটাকের ঝুঁকি কমতে থাকে এবং ১ বছর পর তা অর্ধেকে নেমে আসে।
* রক্তচাপ মাপুন : হার্ট ও স্ট্রোক কমাতে আপনার ব্লাডপ্রেসার মাপুন।
উচ্চ রক্তচাপ আপনার হার্ট এ্যাটাকের ঝুঁকিকে বাড়িয়ে দেয়
* ব্লাড সুগার : উচ্চ মাত্রায় ব্লাড সুগার হার্ট এ্যাটাক ও স্ট্রোক বাড়িয়ে দেয়। আপনার ডায়াবেটিসকে অবশ্যই নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
* শরীরের কোলেস্টেরল মাপুন : উচ্চ কোলেস্টেরল ও শরীরে উচ্চ মাত্রার চর্বির (লিপিড) পরিমাণ হার্ট এ্যাটাক ও স্ট্রোক বাড়ায়। কোলস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে রাখুন- ব্যায়াম ও খাদ্য তালিকা দিয়ে, প্রয়োজনে ওষুধের মারফতে।
ডিম প্রসঙ্গ
ডিম সব সময় সহজপ্রাপ্য অনেক প্রোটিনের উৎস। এতে আরও আছে ফ্যাট, ফলিক এ্যাসিড এবং অতি দরকারি সব ভিটামিন।
এখন দেখা যাচ্ছে ডিম হার্টের জন্য সহায়ক। যদিও ডিমে আছে ২০০ মি.গ্রা. কোলেস্টেরল, যা কিনা আমাদের প্রতিদিন অনুমোদিত কোলেস্টেরলের ২/৩ অংশ। উপরন্তু পরীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, আমাদের খাদ্যের এই কোলেস্টেরল হার্ট বা শিরা-উপশিরায় কোন প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে না। বৃহত্তর গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, প্রতিদিন একটা ডিম কিছুতেই আমাদের হার্টের রোগ বা স্ট্রোক বাড়াচ্ছে না।
তবে ডায়াবেটিকদের জন্য ভিন্ন কথা। তাদের ক্ষেত্রে প্রতিদিন একটা ডিম পুরাপুরি খাওয়া ঠিক নয়। ডিমের সাদা অংশ যথেষ্ট পরিমাণে খাওয়া যেতে পারে।
আপেলের ১০ উপকারিতা
* আপনার দাঁতকে করে ঝকঝকে
* আলঝিমার্সকে রোধ করে
* পারকিনসন্স রোগ প্রতিরোধ করে
* সব রকমের ক্যান্সারের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়।
* ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়
* কোলেস্টেরল কমায়
* হার্টকে সবল করে
* পিত্তথলির পাথর হওয়া প্রতিরোধ করে
* ডায়াবেটিস ও কোষ্ঠ কাঠিন্য প্রতিরোধ করে
* ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রমকে প্রতিরোধ করে
শীর্ষ সংবাদ: