ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

অস্ট্রেলিয়া ফুটবল দলের আসার তারিখ নিয়ে বিভ্রান্তি!

আরও সংবাদ

প্রকাশিত: ০৬:০৪, ১৪ নভেম্বর ২০১৫

আরও সংবাদ

স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ কোন মাতব্বরি বা ধানাইপাইনাই নয়, ফিফা বিশ্বকাপের বাছাইপর্বের ম্যাচ খেলতে অবশেষে বাংলাদেশ আসতেই হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ফুটবল দলকে (দলে আছে সব মিলিয়ে ৪২ জন)। এবং সেটা আজ শনিবার, রাত ১০টা ৪০ মিনিটে। এমনটাই জানিয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। তবে ফুটবল ফেডারেশন অব অস্ট্রেলিয়ার (এফএফএ) ওয়েবসাইটে লেখা হয়েছে শনিবার যাত্রা শুরু করে রবিবার সিঙ্গাপুরে প্রস্তুতি নিয়ে সোমবার অর্থাৎ ম্যাচের আগের দিন ঢাকায় নামবে তারা। অন্যদিকে গার্ডিয়ান পত্রিকায় লেখা হয়েছে রবিবার ঢাকায় পৌঁছাবে অস্ট্রেলিয়া ফুটবল দল। সব মিলিয়ে তারিখ নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে বিভ্রান্তির! অস্ট্রেলিয়ার ফুটবল এ্যাসোসিয়েশনের প্রধান নির্বাহী ডেভিড গ্যালোপ এই ম্যাচ দেখতে ইচ্ছুক অস্ট্রেলিয়ান নাগরিকদের সতর্ক করে দিয়েছেন। তাদের সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়টি অস্ট্রেলিয়ান সরকার নিশ্চিত করতে পারছে না। অস্ট্রেলিয়ান ফুটবল দলের খেলোয়াড়দের নিরাপত্তাই সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। এ প্রসঙ্গে বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আবু নাইম সোহাগ বলেন, ‘আমরা খোঁজ নিয়েছি, অস্ট্রেলিয়ান যেসব সমর্থকরা আসবে, তার গুলশানের দুটি হোটেলে উঠবে। ওই হোটেল দুটির কর্তৃপক্ষকে আমরা জানিয়েছি, তারা যখন ম্যাচ দেখতে স্টেডিয়ামের উদ্দেশে গাড়ি করে রওনা হবেন, তখন যেন দলবদ্ধভাবে যান। আমাদের দায়িত্বের মধ্যে না পড়লেও আমরা তাদের গাড়ির আগে-পরে নিরাপত্তা বিধানের চেষ্টা করব।’ এর আগে নিজেদের হোম ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫-০ গোলের জয় তুলে নিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। তারপরও ঢাকায় পূর্ণশক্তির দল নিয়েই আসছে সকারুসরা। চূড়ান্ত দলে আছে মোট ২৩ ফুটবলার। এই ম্যাচ নিয়ে উৎসাহের কমতি নেই বাংলাদেশের ফুটবলপ্রেমীদের। টিম কাহিল, মাইল জেডিনাক আর ম্যাথিও রায়ানদের মতো ফুটবলারদের স্বচক্ষে দেখার। ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে ম্যাচের টিকেট বিক্রিও। বাফুফে ভবন, স্টেডিয়ামের গেট এবং অনলাইনেও বিক্রি হচ্ছে টিকেট। টিকেটের মূল্য পূর্ব গ্যালারি ৫০ টাকা, পশ্চিম গ্যালারি ১০০ টাকা আর ভিআইপি গ্যালারি ৩০০ টাকা এবং হসপিটালিটি বক্সের প্রতি টিকেটের মূল্য ৩০০০ টাকা। অস্ট্রেলিয়া ফুটবল দল ॥ থিও রায়ান, এ্যাডাম ফ্যাডরিসি, এ্যালেক্স চিসাক, জেমস ম্যারেডিথ, জেসন, ডেভিডসন, বেইলি, রাইট, রায়ান, এমসিগাওয়ান, সেইন্সবারি, উইলকিনসন, রিসডন, মিল্লিগান, টম রজিক, টমি ওয়ার, এরন ময়, জেমস ট্রইসি, মাইল জেডিনাক (অধিনায়ক), ম্যাট এমসিকে, ম্যাসিমো লঙ্গো, টিম কাহিল, টম জুরিক এবং নাথান বার্নস। ব্র্যাডম্যানের পর ওয়ার্নার স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ পার্থ টেস্টে বিস্ময়কর এক কীর্তিই গড়লেন ডেভিড ওয়ার্নার। ব্যাট হাতে রানের ফুলঝুরি ছোটালেন অসি ওপেনার। প্রথম দিনেই খেললেন ডাবল সেঞ্চুরির এক মহাকাব্যিক ইনিংস। সঙ্গে উসমান খাজার সেঞ্চুরি (১২১) Ñস্বাগতিকদের রান চাপায় পিষ্ট নিউজিল্যান্ড। দিন শেষে ২ উইকেটে স্বাগতিকদের সংগ্রহ ৪১৬ রান, ওয়ার্নার অপরাজিত ২৪৪! অস্ট্রেলিয়ার হয়ে কোন টেস্টের একদিনেই এর চেয়ে বেশি রানের ইনিংস আছে কেবল প্রয়াত স্যার ডন ব্র্যাডম্যানের। সেটিও ৮১ বছর আগে, ১৯৩৪ সালে ওভালে। দীর্ঘদিন পর স্যার ডনের পাশে নাম লেখালেন মারকাটারি ওয়ার্নার। এক তরফা দিনের গল্পটা ছিল কেবলই অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটসম্যানদের। যেখানে মধ্যমণি হয়ে থাকলেন ওয়ার্নার। ম্যাচের প্রথম দিন বাদ দিয়ে পাঁচ দিনের যে কোন একদিনের হিসেবেও এটি সপ্তম সর্বোচ্চ রানের ইনিংস। ওয়ার্নারের ২৪৪, বন্ধু খাজার ১২১, পার্থের প্রথম দিনটা ক্লান্তিতে কাটল অতিথি কিউইদের। সাজঘরে ফেরা ওপেনার জো বার্নসের সংগ্রহ ৪০। নিস্তরঙ্গ দিনের শেষ বেলা উত্তেজনা যা ছড়াল ওয়ার্নারের সৌজন্যে। ৩০ বলে চাই ২০, ২৪ বলে ১৪, ১৮ বলেও তাই ... পারবেন কী ওয়ার্নার? মাত্র ৬ রানের জন্য হলো না। কী? ২৫০! তাতে কি, সুযোগটা তো আজ থাকছেই। সিরিজের প্রথম টেস্টের প্রথমদিনের মতো পার্থেও নিউজিল্যান্ড বোলারদের ওপর নির্যাতনটা চলল সমানে। আরও একবার ওপেনিং জুটিতে ১০০, আরও একবার ১ উইকেটে ৩০০Ñশ’র বেশি রান জমা পড়ল বোর্ডে! তাই দিনের উত্তেজনা বলতে ওয়ার্নারের আড়াই শ’ না হওয়া! অস্ট্রেলিয়ার হয়ে এমন কীর্তি এতদিনে কেবল একজনেরই। তিনি ব্র্যাডম্যান। আরও স্পষ্ট করে বললে টেস্টের প্রথম দিনেই ট্রিপল সেঞ্চুরি হাঁকানোর একমাত্র কীর্তিটাও স্যার ডনেরই। ১৯৩০ সালে অসি কিংবদন্তির নামের পাশে এখনও জ্বলজ্বলে ৩০৯। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে প্রথমদিনে ২৫০ রানের ইনিংস খেলতে পারেননি আর কেউ। দুই বার আড়াই শ’ পেরিয়েছেন, আর একবার গিয়েছেন কাছাকাছি। ১৯৩৪ সালে ওভাল টেস্টে ঠিক ২৪৪ করে আউট হয়েছিলেন ব্র্যাডম্যান। একদিনে সবচেয়ে বেশি রান তোলার সর্বোচ্চ সাত ইনিংসের তিনটিতেই রয়েছে তার নাম! এ থেকেই বোঝা যায় কেন তিনি সর্বকালের সেরা ব্যাটসম্যান। কেন তিনি অস্ট্রেলীয়দের ব্যাটিং ঈশ্বর। আরও একটি বিষয়, ওয়ার্নার ছাড়া এই তালিকায় থাকা ব্যাটসম্যানদের মধ্যে একজনই কেবল আধুনিক যুগের। তিনি সদ্য অবসরে যাওয়া ভারতীয় তারকা বীরেন্দর শেবাগ। ২০০৯ সালে মুম্বাই টেস্টে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম দিনে ২৮৪ রান (তিন নম্বরে) তুলে তিন শ’র কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছিল তিনি! তালিকার ষষ্ঠ স্থানেও শেবাগের নাম। ২০০৮ সালে চেন্নাইয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা বিপক্ষে প্রথম দিনেই ২৫৭ রানের ড্যাশিং ইনিংস উপহার দেন। ওয়ার্নার আরও একটা কীর্তি ছুঁয়েছেন। ১৯৬৮ সালে বিল লরির পর এই প্রথম কোন অস্ট্রেলিয়ান টানা দুই টেস্টে ১৫০Ñএর ওপরে ইনিংস উপহার দিলেন। ব্রিসবেনের প্রথম ম্যাচের প্রথম ইনিংসে ১৬৩ রান করা ওয়ার্নার দ্বিতীয় ইনিংসেও হাঁকিয়েছেন সেঞ্চুরি (১১৬)! স্কোর ॥ অস্ট্রেলিয়া প্রথম ইনিংস ৪১৬/২ (৯০ ওভার; ওয়ার্নার ২৪৪*, খাজা ১২১, বার্নস ৪০, স্মিথ ৫*; হেনরি ১/৭৫, ব্রেসওয়েল ১/৫৭) ** প্রথম দিন শেষে। ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া প্রোটিয়ারা ভারত-দ. আফ্রিকা দ্বিতীয় টেস্ট শুরু আজ স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ স্পিন সহায়ক পিচ পেতে এমন মরিয়া ভারতকে আর কখনই দেখা যায়নি! মূল কারণ, মোহালির সাফল্য। রবিচন্দ্রন অশ্বিন-রবিন্দ্র জাদেজার ঘূর্ণি নৈপুণ্যে সাড়ে তিন দিনেই ১০৮ রানের বিশাল জয়ে ১-০তে এগিয়ে বিরাট কোহলির দল। উপমহাদেশে ভিনদেশী দলগুলোর স্পিনে দুর্বলতা সর্বজনবিদিত। তাহলে চার ম্যাচের সিরিজে ২-০তে এগিয়ে যেতে ভারত কেন বসে থাকবে? স্বাগতিকরা একদমই বসে নেই। বৃষ্টির হাত থেকে ব্যাঙ্গালুরুর পিচ বাঁচাতে কাভারে নয়, যত্রী ছাউনির মতো ‘অভিনব’ (ক্যানোপির আদলে কৃত্রিম ছাদ) তাঁবু দিয়ে ঢেকে দেয়া হয় উইকেট! কাভারে ঢাকা পিচ বরাবরই পেসারদের সহায়ক ওঠে, প্রতিপক্ষ দলে ত্রাস সব পেসার দেখে তাই এই প্রাণান্তকর প্রচেষ্টা। তবে পিচ যেমনই হোক, তারকা উইলোবাজ এবি ডি ভিলিয়ার্সের শততম টেস্টটিকে স্মরণীয় করে রাখতে আজ থেকে শুরু হওয়া দ্বিতীয় টেস্টে জিততে চান অধিনায়ক হাশিম আমলা। ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া গোটা প্রটিয়া শিবির। তবে গত কয়েক দিনের প্রবল বৃষ্টিতে শেষ পর্যন্ত পিচ কতটা স্পিনবান্ধব হয়, সেই প্রশ্ন থাকছেই। একদিকে মোড়লদের ঘূর্ণি উইকেটের স্বপ্ন ফিকে হচ্ছে, অন্যদিকে তুখোড় প্রোটিয়া পেসার মরনে মরকেল পুরোপুরি ফিট। ডেল স্টেইনও প্রায় ফিট। দু-জনই নেট প্র্যাকটিসে হাত ঘুরিয়েছেন। দুই পেসারের সঙ্গে স্বমহিমায় ফিরেছেন অলরাউন্ডার জেপি ডুমিনি। তাকে সামনে রেখে দক্ষিণ আফ্রিকাও নিশ্চই স্পিন আক্রমণ নিয়ে নতুন অঙ্ক কষছে। তবু সমস্যাটা প্রোটিয়া শিবিরে কম নয়। প্র্যাকটিসে ফুটবল খেলতে গিয়ে পায়ের গোড়ালিতে চোট পেয়েছেন পেস আক্রমণের পুরোধা ভারনন ফিল্যান্ডার। শেষ পর্যন্ত না থাকলে টেলএন্ডে যার ব্যাটিংও মিস করবেন হাশিম আমলা। ফিল্যান্ডারের পরিবর্তে কাইল এ্যাবট একাদশে ঢুকে যেতে পারেন। অন্যদিকে বাড়তি সদস্য হিসেবে স্বাগতিক ভারতের প্র্যাকটিসে দেখা গেছে গুরকিরাত সিংকে। সিমিং অলরাউন্ডার হিসেবে স্টুয়ার্ট বিনি আগে থেকেই ছিলেন, এবার স্পিন অলরাউন্ডার হিসেবে গুরকিরাত। আছেন প্রথম টেস্টের নায়ক রবিন্দ্র জাদেজাও। পিচ যেমনই হোক ভারতের প্রধান শক্তি স্পিন মোকাবেলায় প্রস্তুত সফরকারীরা। ‘ভারতের স্পিন খেলার জন্য আমার তৈরি। আর আমি নিজ দেশে স্পিন উইকেট বানানোয় অন্যায় কিছু দেখছি না।’ বলেন শততম টেস্ট খেলতে নামা এবি ডি ভিরিয়ার্স। তার একটা পাল্টা জবাব দিয়েছেন চেতেশ্বর পুজারা। টেস্টে ভারতীয় ব্যাটিংয়ের অন্যতম স্তম্ভ যেমন বলেন, ‘ওদের স্পিনাররা ভাল। আমাদের স্পিনাররা নিশ্চই তার চেয়েও ভাল। সেটা মোহালিতেই প্রমাণ হয়ে গেছে।’ ভারতীয় দলে মূল পরিবর্তনটা আসতে পারে পেস আক্রমণে। নিষ্প্রভ উমেশ যাদবের পরিবর্তে ইশান্তের খেলা অনেকটাই নিশ্চিত। অবশ্য পরিস্থিতি যা, তাতে বেঙ্গালুরুর আকাশও থাকছে আলোচনায়। হয়ে উঠেছে ভারতীয়দের স্পিনের ভিলেন! কারণ ভ্যাপসা উইকেটে এবি ডি, আমলাদের চোখে স্পিনের মায়াজাল বিস্তার করতে না পারলে বিপদ। মোহালির গল্পটা টেনে আনলে অশ্বিন-জাদেজার সঙ্গে মিশ্রও সুপারহিট। বেঙ্গালুরুর এক হোটেলে এক মেয়েকে মারধরের ঘটনায় জেল-জরিমানায় ‘ভিলেন’ মিশ্র নিশ্চই ‘নায়ক’ হয়ে উঠতে চাইবেন। ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি ম্যাচটা জিততে চান আমলা। তাতে দুই দিকেই লাভ। ঘুরে দাঁড়িয়ে সমতায় ফিরতে পারবে প্রোটিয়ারা। অধিনায়ক হাশিম আমলা যেমন বলেন, ‘এবি ডি শততম টেস্ট খেলতে নামছেÑ এটা পুরো টিমের জন্য আনন্দের বিষয়। ওর জন্যই ম্যাচটা আমরা জিততে চাই। মাইলস্টোন ম্যাচে এর চেয়ে ভাল উপহার আর হতে পারে না। তবে এই আলোচনায় যেন আসল কাজটা করতে ভুলে না যাই। আশা করছি এবি ডি নিজেও ব্যাট হাতে স্মরণীয় কিছু করে দেখাবে।’ দেখানোটা জরুরী। প্রথমে ২-০তে টি২০, এরপর ৩-২এ ওয়ানডে সিরিজ জয় করে দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারতের মাটিতে এ সাফল্য দলটির জন্য নতুন ইতিহাস। কিন্তু টেস্ট মাঠে গড়াতেই বদলে গেছে দৃশ্যপট। স্বাগতিক স্পিনারদের বিপক্ষে খাবি খাচ্ছে প্রোটিয়াদের বাঘা বাঘা সব ব্যাটসম্যান। সুতরাং ঘুরে দাঁড়াতে অতিথি ব্যাটসম্যানদেরই দায়িত্বটা বেশি। এ্যাথলেটদের বিরুদ্ধে কঠিন পদক্ষেপ নিতে বললেন পুতিন স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ ডোপিং কা-ে রাশিয়ার এ্যাথলেটদের বিরুদ্ধে কঠিন পদক্ষেপ নেয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন। সেইসঙ্গে এই সমস্যা সমাধানেরও চেষ্টার কথা বলেছেন তিনি। এ বিষয়ে এক টেলিভিশন সাক্ষাতকারে পুতিন বলেন, ‘আমাদের এই সমস্যা সমাধানের জন্য সবকিছুই করব। উপযুক্ত তদন্তের মাধ্যমে আমরা অবশ্যই আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে একটি সমাধান করব।’ এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘এই সমস্যা যে কেবল রাশিয়ার মধ্যেই বিরাজ করছে তা নয় কিন্তু আমাদের প্রতিবেশী বন্ধুরা যদি এ বিষয়ে প্রশ্ন তুলে তাহলে অবশ্যই তার উত্তর দেব আমরা।’ রুশ এ্যাথলেটদের মধ্যে ব্যাপক হারে নিষিদ্ধ শক্তিবর্ধক ওষুধের ব্যবহার রয়েছে বলে দুইদিন আগেই একটি তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এরপর থেকেই বিশ্বব্যাপী এ নিয়ে তোলপাড় শুরু। প্রতিবেদনে এটাও বলা হয়েছিল যে, রাশিয়ায় ক্রীড়াবিদদের মধ্যে ডোপিং বা অবৈধ শক্তিবর্ধক ওষুধ সেবনের বিষয়টি রীতিমতো রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা পাচ্ছে।
×