০ বেশি পাওয়া যায় ফল, শাকসব্জি খোসাসমেত শস্যদানা, বীজ, বাদাম ও ডালে।
০ কী করে উপকার করে আঁশ জাতীয় খাদ্য।
০ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
০ পাইলস কমিয়ে দেয়।
০ কমিয়ে দেয় হাটের অসুখ ও কোলন ক্যান্সারের সম্ভাবনা।
০ ওজন কমাতে সাহায্য করে।
০ ক্ষিদের প্রবণতা কমিয়ে দেয়।
০ খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে দেয়।
০ ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে।
০ ব্লাড প্রেসার কমিয়ে দেয়।
০ কমিয়ে দেয় প্রদাহকে।
প্রতিদিন কী পরিমাণ আঁশ জাতীয় খাদ্য দরকার
৫০ বছর বয়স্ক পুরুষ এবং এর নিচের বয়স্কদের জন্য ৩৮ গ্রাম আঁশ জাতীয় খাদ্য দরকার।
এবং ৫০-এর উর্ধে বয়সের জন্য ৩০ গ্রাম, ৫০ এবং এর নিচের বয়স্ক মহিলাদের জন্য ২৫ গ্রাম, ৫০-এর উর্ধের জন্য ২১ গ্রাম আঁশ জাতীয় খাদ্য দরকার।
অদ্রবীভূত আঁশ জাতীয় খাদ্য
০ পরিপাক তন্ত্রকে উজ্জীবিত করে
০ পাওয়া যায় খোসাসমেত গম, বাদাম, শিম, ফুলকপি ও আলুতে
দ্রবীভূত আঁশ জাতীয় খাদ্য
কিছু আঁশ জাতীয় খাদ্য পানিতে মিলে একরকম জেল তৈরি করে
০ এদের কাউকে কাউকে আবার প্রি-বায়োটিক্স বলে
০ প্রি-বায়োটিক্স অন্ত্রের ভাল জীবাণুর খাদ্য দেখা যায়- পেঁয়াজ, শিম, আপেল, টক ফল, গাজর, বার্লিতে