ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

আঁশ জাতীয় খাদ্য

প্রকাশিত: ০৪:৩২, ১ ডিসেম্বর ২০১৫

আঁশ জাতীয় খাদ্য

০ বেশি পাওয়া যায় ফল, শাকসব্জি খোসাসমেত শস্যদানা, বীজ, বাদাম ও ডালে। ০ কী করে উপকার করে আঁশ জাতীয় খাদ্য। ০ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। ০ পাইলস কমিয়ে দেয়। ০ কমিয়ে দেয় হাটের অসুখ ও কোলন ক্যান্সারের সম্ভাবনা। ০ ওজন কমাতে সাহায্য করে। ০ ক্ষিদের প্রবণতা কমিয়ে দেয়। ০ খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। ০ ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে। ০ ব্লাড প্রেসার কমিয়ে দেয়। ০ কমিয়ে দেয় প্রদাহকে। প্রতিদিন কী পরিমাণ আঁশ জাতীয় খাদ্য দরকার ৫০ বছর বয়স্ক পুরুষ এবং এর নিচের বয়স্কদের জন্য ৩৮ গ্রাম আঁশ জাতীয় খাদ্য দরকার। এবং ৫০-এর উর্ধে বয়সের জন্য ৩০ গ্রাম, ৫০ এবং এর নিচের বয়স্ক মহিলাদের জন্য ২৫ গ্রাম, ৫০-এর উর্ধের জন্য ২১ গ্রাম আঁশ জাতীয় খাদ্য দরকার। অদ্রবীভূত আঁশ জাতীয় খাদ্য ০ পরিপাক তন্ত্রকে উজ্জীবিত করে ০ পাওয়া যায় খোসাসমেত গম, বাদাম, শিম, ফুলকপি ও আলুতে দ্রবীভূত আঁশ জাতীয় খাদ্য কিছু আঁশ জাতীয় খাদ্য পানিতে মিলে একরকম জেল তৈরি করে ০ এদের কাউকে কাউকে আবার প্রি-বায়োটিক্স বলে ০ প্রি-বায়োটিক্স অন্ত্রের ভাল জীবাণুর খাদ্য দেখা যায়- পেঁয়াজ, শিম, আপেল, টক ফল, গাজর, বার্লিতে
×