ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

ড. আবুল আজাদকে ফের হত্যার হুমকি

প্রকাশিত: ০৬:০৪, ৮ ডিসেম্বর ২০১৫

ড. আবুল আজাদকে ফের হত্যার হুমকি

ড. আবুল আজাদকে আবারও হত্যার হুমকি দেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে গত ৬ ডিসেম্বর তিনি আশুলিয়া থানায় জিডি করেছেন (জিডি নং ৩২১)। ঘটনার পরপরই আশুলিয়া থানা থেকে ড. আজাদের জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বাসায় সশস্ত্র পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে এবং আশুলিয়া থানার ওসি (তদন্ত) দীপক চন্দ্র সাহা তার বাসায় এসে কথা বলে গেছেন। পুলিশের উর্ধতন কর্মকর্তারা টেলিফোনে ড. আজাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। ড. আজাদ জাবিতে কাজ করার পাশাপাশি প্রগতিশীল মুক্তচিন্তা ও সংস্কৃতির অন্যতম সংগঠক ও গবেষক-লেখক। তিনি দৈনিক জনকণ্ঠসহ বিভিন্ন পত্রিকায় দীর্ঘ সময় ধরে মৌলবাদ, জঙ্গীপনা এবং একাত্তরের পরাজিত শক্তির বিরুদ্ধে ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে লেখালেখি করে আসছেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধ একাডেমি ও রাইটার্স ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের চেয়ারম্যান এবং সাউথ এশিয়ান মিউজিক ইনস্টিটিউটের জেনারেল সেক্রেটারি। -বিজ্ঞপ্তি প্রতিবাদ বিগত ৫ নবেম্বর গোয়েন্দা বরাত দিয়ে দৈনিক জনকণ্ঠে শেখ হাসিনাকে উৎখাতে লন্ডনে তৎপর জামায়াত শিরোনামে প্রকাশিত রিপোর্টে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন তিনি। ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের পিএস মোঃ কাউসার হামিদ স্বাক্ষরিত এক প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বা তাঁর সরকারকে উৎখাত করার কোন পরিকল্পনার সঙ্গে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের সম্পৃক্ততা নেই। লন্ডনে বা বিশ্বের অন্য কোন স্থানে এমন কোন পরিকল্পনা আদৌ করা হয়েছে কি না এ ব্যাপারে তিনি মোটেও অবগত নন। প্রতিবাদলিপিতে আরও বলা হয়, তিনি কখনও কোন বিচার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করেননি। তিনি আইন মোতাবেক আর্ন্তজাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত মক্কেলের পক্ষে লড়াই করেছেন। দেশবিরোধী কাজের সঙ্গে তার কোন সম্পর্ক নেই। তিনি আইনের শাসন এবং সাংবিধানিক প্রক্রিয়ার প্রতি সদা শ্রদ্ধাশীল। ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় সদা তৎপর। প্রকাশিত রিপোর্টটি বিভ্রান্তিকর এবং ব্যারিস্টার রাজ্জাককে হেয়প্রতিপন্ন করার অপপ্রয়াস। রোগ সারলে টাকা... পাগলা বাবু। পেশায় কবিরাজ। বছরের বেশিরভাগ সময় কলকাতায় থাকলেও একবার আসেন বাংলাদেশে। মিরপুরের শাহআলীর (রা.) মাজারের কাছে বসে বিনা পয়সায় চিকিৎসা দেন। শর্ত-রোগ সারলে পরে টাকা। এভাবেই চলছে তার দিন। তবে তার চিকিৎসায় আসলে কারও রোগ নিরাময় হয় কিনা তার কোন সাক্ষ্য পাওয়া যায়নি। সোমবার ছবি তুলেছেন জনকণ্ঠের নিজস্ব আলোকচিত্রী। মাছি মারতে টাকা... কাজ ছোট না বড় সে প্রশ্নে না যেয়ে ভিন্নভাবে দেখলেও চলে। মোহাম্মদপুর টাউনহলে একটি ফাস্টফুডের দোকান। বাজারসংলগ্ন হওয়ায় মাছির উৎপাত একটু বেশি। তাই পাকিস্তানী বংশোদ্ভূত রফিক নামের বালকটিকে তারা দৈনিক ১০ টাকা বেতনে মাছি মারার কাজের জন্য রেখেছে। এতে রফিক যেমন অবৈধ কর্মকা- থেকে বিরত, তেমনি জুটছে তার কপালে তিনবেলা খাবার। ছবিটি তুলেছেন জনকণ্ঠের নিজস্ব আলোকচিত্রী রিজওয়ান করিম।
×