ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১

গৌরনদীতে নির্বাচনী লড়াইয়ে স্বামী-স্ত্রী ও পিতা-পুত্র

প্রকাশিত: ০৪:০৭, ১০ ডিসেম্বর ২০১৫

গৌরনদীতে নির্বাচনী লড়াইয়ে স্বামী-স্ত্রী ও পিতা-পুত্র

স্টাফ রিপোর্টার, বরিশাল ॥ জেলার গৌরনদী পৌরসভার নির্বাচনে ২নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে স্বামী ও স্ত্রী এবং পিতা-পুত্র কাউন্সিলর প্রার্থী হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এছাড়া ওই ওয়ার্ড থেকে একই বংশের পাঁচজন সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী মাঠ দাপড়িয়ে বেড়াচ্ছেন। এ নিয়ে ওই এলাকার ভোটারদের মধ্যে বেশ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। জানা গেছে, পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে টরকীর চর এলাকার বাসিন্দা আওয়ামী লীগ নেতা এইচএম মোশারফ হোসেন ও তার স্ত্রী সুলতানা রাজিয়া লাভলী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এছাড়া একই ওয়ার্ডের বড় কসবা মহল্লার বাসিন্দা এস্কেন্দার আলী খান ও তার পুত্র মামুন খান, একই বংশের এস্কেন্দার খানের ভাতিজা বর্তমান পৌর কাউন্সিলর কেএম আহসান ইমাম খায়রুল খান, মামুনের চাচাত ভাই মাসুদ খান, সাবেক কাউন্সিলর হাকিম খান প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। স্থানীয়দের মতে, একই ওয়ার্ডে দ্বন্দ্ব আর বংশীয় পূর্ববিরোধের জেরধরে একই বাড়ির নিকট ৫ স্বজন একে অপরের বিরুদ্ধে এবার প্রার্থী হয়েছেন। গোবিন্দগঞ্জে মেয়র পদে স্বামী-স্ত্রীর নিজস্ব সংবাদদাতা গাইবান্ধা থেকে জানান, গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে স্বামী-স্ত্রী দু’জনই মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছেন। তারা হলেন- গোবিন্দগঞ্জ পৌর বিএনপির সভাপতি ফারুক আহমেদ ও তার স্ত্রী পৌর বিএনপির মহিলাবিষয়ক স¤পাদক মোছাঃ মঞ্জুরী মোর্শেদা। এর মধ্যে ফারুক আহমেদ বিএনপি থেকে দলীয় মনোনয়ন ও আর তার স্ত্রী মঞ্জুরী মোর্শেদা স্বতস্ত্র হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। পরে যাচাই-বাছাই শেষে দুজনেরই মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করেন গোবিন্দগঞ্জ রিটার্নিং অফিসার। গত পৌর নির্বাচনে ফারুক আহমেদ মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ওই নির্বাচনে তিনি অল্প ভোটে পরাজিত হয়েছিলেন।
×