ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

ইন্টার্নি চিকিৎসক উদ্ধারের দাবিতে সোহ্রাওয়ার্দী হাসপাতালের সামনে সড়ক অবরোধ

প্রকাশিত: ০৪:৩১, ৩ জানুয়ারি ২০১৬

ইন্টার্নি চিকিৎসক উদ্ধারের দাবিতে সোহ্রাওয়ার্দী হাসপাতালের সামনে সড়ক অবরোধ

স্টাফ রিপোর্টার ॥ অপহৃত সহকর্মী শিক্ষানবিস চিকিৎসকের উদ্ধারের দাবিতে শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সামনের সড়কে অবরোধ বিক্ষোভ মিছিল করেছেন সেখানকার শিক্ষার্থীরা। শনিবার বেলা ১২টা থেকে ১ ঘণ্টা হাসপাতালের সামনে মিরপুর সড়ক অবরোধ করে রাখেন তারা। এ সময় গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি বন্ধ হয়ে যায়। যান চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে বিকল্প রাস্তা দিয়ে চলাচল করে। এতে আশপাশ এলাকায় ভয়াবহন যানজট লেগে যায়। বিক্ষোভরত ইন্টার্নি চিকিৎসকরা জানান, শুক্রবার দুপুরে ওই হাসপাতালের বহির্বিভাগের সামনে থেকে ইন্টার্নি চিকিৎসক শামীম খান তপুকে একটি সাদা রঙের মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর থেকে তার খোঁজ মেলেনি। তপু এসএইচ-৫ ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন। প্রায় এক মাস আগে তিনি ইন্টার্নি শুরু করেছিলেন। তার বাড়ি টাঙ্গাইলে। শেরেবাংলা নগর থানার ওসি গণেশ গোপাল বিশ্বাস জানান, ঘটনার পর থেকে একাধিক পুলিশ মাঠে নেমেছে। এছাড়া অন্য সংস্থার সদস্যরাও কাজ করছে। তপুর সব বিষয়ে খোঁজখবর নেয়া হচ্ছে। অপহৃতের সহকর্মী ইন্টার্নি চিকিৎসক রাহাত হোসেন জানান, শুক্রবার জুমার নামাজের পর তপু ধানম-িতে তার এক ভাইয়ের বাসায় যাবার জন্য বের হয়। হাসপাতালে বহির্বিভাগের সামনের রাস্তায় আসা মাত্রই সেখানে ওঁৎ পেতে থাকা তিন যুবক তপুকে ধাক্কা দিয়ে একটি সাদা রঙের মাইক্রোবাসে তুলে নেয়। এরপরই মাইক্রোবাসটি দ্রুত সটকে পড়ে। রাহাত আরও জানান, ২০১৫ সালে এমবিবিএস শেষ করে ইন্টার্নি হিসেবে কাজে যোগ দিয়েছিলেন তপু। তবে অপহরণের এই ঘটনার পেছনে কী কারণ রয়েছে, তা কেউ বলতে পারেননি। তিনি জানান, তপুকে উদ্ধারে পুলিশ তেমন কোন গুরুত্ব দিচ্ছে না। এ ব্যাপারে পরবর্তী কর্মসূচী দেয়া হবে কিনা, তা আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। ঐতিহ্যবাহী খাবার পুরনো ঢাকার ঐতিহ্যবাহী খাবারের তালিকায় বাকরখানি অন্যতম। ধীরে ধীরে বাকরখানি পুরনো ঢাকার খাবারের তালিকা থেকে নগরীর বিভিন্ন প্রান্তের মানুষের পছন্দের একটি খাবারে পরিণত হচ্ছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পুরতো পদ্ধতির পরিবর্তে আজকাল বাকরখানি তৈরি হচ্ছে মেশিনে। বনগ্রাম এলাকা থেকে সনাতনী পদ্ধতিতে বাকরখানি তৈরির দৃশ্যটি ক্যামেরাবন্দী করেছেন জনকণ্ঠের নিজস্ব আলোকচিত্রী। দৃষ্টিনন্দন ওয়াকওয়ে গুলশান দুই নম্বরে লেকের পাশে ওয়াকওয়ে তৈরি করা হচ্ছে। প্রাতঃভ্রমণ, অবসর বিনোদন বা স্বাচ্ছন্দ্যে হাঁটাচলার জন্য লেকের পাশে এই ওয়াকওয়েটি তৈরি করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। স্থানীয় ছোট ছোট ছেলেমেয়ে সদ্য নির্মিত ওয়াকওয়ের ওপর খেলা করছে। ছবিটি তুলেছেন জনকণ্ঠের নিজস্ব আলোকচিত্রী।
×