ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

ক্ষোভ ও হতাশা বিরাজ করছে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগে

প্রকাশিত: ০৫:৪০, ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬

ক্ষোভ ও হতাশা বিরাজ করছে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগে

বিশেষ প্রতিনিধি ॥ আইন মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগে দীর্ঘ প্রায় পাঁচ বছর যাবত কর্মকর্তাদের পদোন্নতি আটকে রাখা হয়েছে। পৃথক নিয়োগ বিধিমালা অনুযায়ী যোগ্য কর্মকর্তা থাকলেও এ বিভাগে পদোন্নতি দেয়া হচ্ছে না। অতিরিক্ত সচিব, যুগ্ম সচিব, উপ-সচিবসহ সিনিয়র ও জুনিয়র সকল পর্যায়ের কর্মকর্তাদের পদোন্নতি বন্ধ রয়েছে। এমনকি এই বিভাগে এমনও কর্মকর্তা রয়েছেন যারা একই পদে ১০ বছরেরও অধিক সময় ধরে কর্মরত রয়েছেন। সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এই পদোন্নতি আটকে রাখা হয়েছে বলেও কেউ কেউ মনে করছেন। বছরের পর বছর একই পদে কর্মরত থাকা এবং পদোন্নতি না হওয়ায় লেজিসলেটিভ বিভাগের কর্মকর্তাদের মাঝে বিরাজ করছে ক্ষোভ ও হতাশা। অনুসন্ধানে জানা গেছে, শুধু পদোন্নতি সমস্যাই নয়, লেজিসলেটিভ বিভাগের কার্যক্রমে সচিবালয় নির্দেশিকা মানা হচ্ছে না। এ বিষয়ে আইনমন্ত্রী ও লেজিসলেটিভ সচিবের সঙ্গে একাধিকবার সাক্ষাত প্রার্থনা করে সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তাদের তেমন কোন ফল হয়নি। লেজিসলেটিভ বিভাগের কর্মকর্তারা পদোন্নতি ও অন্যান্য অনিয়মের বিষয়ে উত্থাপন করবেন এমন আশঙ্কায় মাসিক সমন্বয় সভা বন্ধ রাখারও অভিযোগ রয়েছে কর্মকর্তাদের মধ্যে। লেজিসলেটিভ বিভাগের কর্মকর্তাদের নিয়োগ ও পদোন্নতির জন্য ১৯৯৮ সালে একটি বিধিমালা প্রণয়ন করা হয়। এই বিধিমালা অনুযায়ী যুগ্ম সচিব ও তদোর্ধপদে জনপ্রশাসমন্ত্রণালয়ের গঠিত সুপরিয়র সিলেকশন বোর্ড (এসএসবি) উক্ত বিভাগের সংরক্ষিত পদ খালি থাকা সত্ত্বেও পদোন্নতি দেয়া হচ্ছে না। ফলে সরকারের আইনী কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যবহত হচ্ছে। পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তারা একাধিকবার নিজেদের মধ্যে ইতোমধ্যেই একাধিক বৈঠক করেছেন। তারা শীঘ্র কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সমন্বয়ে কমিটি গঠন করে লেজিসলেটিভ বিভাগের কর্মকর্তাদের পদোন্নতি, প্রশিক্ষণ, বিভাগের সক্ষমতা বৃদ্ধিসহ সার্বিক বিষয় নিয়ে মন্ত্রীর সাথে সাক্ষাত করবেন। এই সাক্ষাতে কোন ফল না আসলে তারা প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনার পাশাপাশি নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে কর্মসূচী হাতে নেবেন বলে জানা গেছে। জমে উঠেছে সিম নিবন্ধন বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোবাইলের সিম নিবন্ধনের কাজ এখন জমে উঠেছে। সব বয়সী গ্রাহক নিজের সিম কার্ড নিবন্ধনের জন্য সংশ্লিষ্ট মোবাইল কোম্পানির আউটলেটে এসে লাইন দিচ্ছে। সরকার দেশে বৈধ মোবাইল ব্যবহারকারীদের হিসাব জানতে এই উদ্যোগ নিয়েছে। মঙ্গলবার ঢাকার নারিন্দার একটি কল সেন্টার থেকে ছবিটি তুলেছেন জনকণ্ঠের নিজস্ব আলোকচিত্রী জীবন ঘোষ। কমেছে আয় নুরুদ্দিন (৪৫) পেশায় ধোপা। বর্তমানে তার কাজে এসেছে অনেক পরিবর্তন। এখন সরাসরি ধোপার আর তেমন কোন কাজ নেই। কোন একটি কোম্পানিতে ধোপার কাজ করতে হয়। আগে ধোপার বাড়িতে কাপড় পাঠানো হলেও এখন কাপড় দেয়া হয় লন্ড্রিতে। কাপড় ধোয়া হয় আধুনিক যন্ত্রে, ব্যবহৃত হয় ওয়াশিং মেশিন। রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর এলাকা থেকে ছবিটি তুলেছেন জীবন ঘোষ।
×