১। প্রতিদিন রাতের ঘুম ও জাগরণের এক সময় নির্ধারণ করুন।
২। শারীরিকভাবে ব্যস্ত থাকুন।
৩। ঘুমের জন্য উপযোগী একটি বেডরুম হবে আপনার।
৪। আপনার শোয়ার বেডটি যেন আরামদায়ক হয়।
৫। ঘুমের আগে গুটিয়ে নিন কাজবাজ আলতো করে।
৬। অতি উজ্জ্বল আলো এড়িয়ে চলুন।
৭। কফি এড়িয়ে চলুন।
৮। ধূমপান এড়িয়ে চুলন।
৯। এ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।
১০। ঘুমের আগে অতি আহার পরিহার করুন।
চর্বি পোড়ানোর জন্য ১৫টি উপায়
১. প্রচুর পানি খান।
২. তরমুজ খান।
৩. দুধ খান (মাখন তোলা)।
৪. অধিকতর ভিটামিন ‘ডি’ খান।
৫. আয়রন সমৃদ্ধ খাদ্য খান।
৬. আঁশযুক্ত খাবার দিয়ে ফ্যাটের বিরুদ্ধে যুদ্ধ।
৭. চা বা কফি খান।
৮. ঠিকমতো নাস্তা খান।
৯. মসলাযুক্ত খাদ্য খান।
১০. ঠা-া পানি খান।
১১. সব সময় বসে বসে কাজ না করে দাঁড়িয়েও কাজ করুন।
১২. জৈব খাদ্য খান।
১৩. অধিকতর প্রোটিন খান।
১৪. খাদ্রগ্রহণ করুণ তাড়াতাড়ি।
১৫. নিজেকে অভুক্ত রাখবেন ন।
চকচকে স্বাস্থ্যবান ত্বক কি করে
হ পানি বেশি করে পান করুন।
হ প্রোটিন তো লাগবে কোষ গঠনে।
হ প্রয়োজনীয় ভাল ফ্যাট প্রদাহ কমাতে।
হ ভিটামিন ‘এ’ ভঙ্গুর ত্বকের মেরামতের জন্য।
হ ভিটামিন ‘সি’ এলার্জি কমাতে।
হ কোয়ারসোটিন ত্বকের প্রক্রিয়া কমাতে।
হ ভিটামিন ‘বি’ কমপ্লেক্স’ শুষ্কতা কমাতে।
হ ভিটামিন ‘ই’ ত্বককে রক্ষা করতে
হ জিঙ্ক ত্বককে সারিয়ে তুলতে
ভাল ও মন্দ আপনার হার্টের জন্য
ভাল
আশাবাদ
চা
ম্যাগনেসিয়াম
সুখ
ব্যায়াম
লাল ফল
মন্দ
রাগ
ধূমপান
সব সময় সোরগোল
হরমোনের গ-গোল
বায়ু দূষণ
খারাপ কোলেস্টেরল
দ্রুত শক্তি পাবার উপায়
হ এনার্জি খাদ্যের জন্যে হাত বাড়ান।
হ কার্বোহাইড্রেট ও ফাইবার সমৃদ্ধ নাস্তা করুন।
হ বিরতি দিন।
হ ১০ মিনিট হাঁটুন ক্লান্তি কেটে যাক।
হ মেডিটেশন করুন/ব্যস্ততা কমান/এনার্জি ক্ষয় কম করুন
হ না বোধক ভাবনা বা মানুষ এড়িয়ে চলুন।
হাঁটুর ব্যথার উপশম
হ বরফ লাগান।
হ ব্যথার ওষুধ এনএস আইডি।
হ স্মার্ট ব্যায়াম (হাঁটা, দৌড়ানো)।
হ উপশামকারী খাদ্য।
হ ওজন কমানো।
হ গ্লকো-সোমাইন কনড্রইটিন সালফেট।
হ ইনজেকশন (গ্লকোকার্টি কয়েড)।
হ হাঁটু রিপ্লেসমেন্ট
হ অনুচক্রিকা সমৃদ্ধ প্লাজমা
কফির ভাল-মন্দ
ভাল
হ ডায়াবেটিস ও হার্টের অসুখের ঝুঁকি কমায়।
হ আলজিমার্স কমায়।
হ ব্রেইনের নিউরোস্ট্রান্ডমিটার বাড়ায়।
হ দেহের কার্যকারিতা বাড়িয়ে দেয়।
হ সজাগ্রতা বাড়ায়, ক্লিষ্টতা কমায়।
হ ক্যাম্পারের প্রবণতা কমিয়ে দেয়।
হ এ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরা।
খারাপ
হ অনাভ্যস্তের মধ্যে ব্লাড প্রেসার বাড়িয়ে দেয়।
হ নিদ্রাহীনতা বাড়িয়ে দেয়।
হ স্ট্রেস হরমোন বাঁড়িয়ে দেয়।
হ প্রস্রাব বাড়িয়ে দেয়।
হ ব্যায়ম করলে মাথা ব্যথা ও ক্লিষ্টতা দেখা দিতে পারে।
হ বেশি খেলে দুশ্চিন্তার সৃষ্টি হতে পারে।
শীর্ষ সংবাদ: