ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

নওয়াপাড়ায় ১০ কোটি টাকার কাজ ভাগাভাগি

প্রকাশিত: ০৩:৫৬, ২০ মে ২০১৬

নওয়াপাড়ায় ১০ কোটি টাকার কাজ ভাগাভাগি

স্টাফ রিপোর্টার, যশোর ॥ নওয়াপাড়া পৌরসভার ১০ কোটি টাকার কাজ ভাগবাটোয়ারা করার অভিযোগ উঠেছে। দরপত্র জমা দিতে পারেননি অধিকাংশ ঠিকাদার। এমনকি অনেক ঠিকাদারের দরপত্র জোরপূর্বক ছিনিয়ে নেয়া হয়েছে। এ সময় মনিরুজ্জামান ও উজ্জল শেখ নামের দুই ঠিকাদার সন্ত্রাসীদের দ্বারা লাঞ্ছিত হন। এ ঘটনার পর দু’পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। জানা গেছে, গত ১৭ এপ্রিল নওয়াপাড়া পৌরসভার অধীনে ‘গুরুত্বপূর্ণ ১৯ পৌরসভার অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প’ এর ১০ কোটি ১৪ লাখ ৯৫ হাজার ৬ ২১ টাকার ৮টি গ্রুপের দরপত্র আহ্বান করা হয়। অভিযোগ রয়েছে, দরপত্র আহ্বানের পর থেকে দরপত্র বিক্রির নিয়ম থাকলেও মেয়রের নির্দেশে ঠিকাদারদের কাছে দরপত্র বিক্রি করা হয়নি। বিষয়টি প্রকল্প পরিচালক আবুল হাসানকে ঠিকাদাররা জানানোর পর ১৫ এপ্রিল দরপত্র বিক্রি করা হয়। কিন্তু পরের দিন আবারও দরপত্র বিক্রি বন্ধ থাকে। পরবর্তীতে মেয়রের পছন্দমতো ঠিকাদারের নামে দরপত্র ইস্যু করা হয়। ঠিকাদার উজ্জল শেখ বলেন, আমি দরপত্র রেডি করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিসের সামনে গেলে কয়েক সন্ত্রাসী আমার ওপর চড়াও হয় এবং দরপত্রগুলো কেড়ে নিয়ে ছিঁড়ে ফেলে দেয়। সকাল থেকেই পৌরসভা ও উপজেলার মোড়ে মোড়ে সন্ত্রাসীরা সশস্ত্র অবস্থায় অবস্থান নেয়। কোন ঠিকাদারকেও দরপত্র জমা দিতে দেয়নি। এ ব্যাপারে নওয়াপাড়া পৌরসভার মেয়র সুশান্ত দাস বলেন, ‘দরপত্র জমাদানে কাউকে বাধা দেয়া হয়নি। সবাই ওপেনভাবে দরপত্র জমা দিয়েছে। তবে কত সিডিউল বিক্রি হয়েছে এবং কতগুলো জমা পড়েছে, তা জানতে চাইলে তিনি জানাতে পারেননি। চার কারখানাকে ৫৭ লাখ টাকা জরিমানা নিজস্ব সংবাদদাতা, গাজীপুর, ১৯ মে ॥ তরল বর্জ্য পরিশোধনাগারের (ইটিপি) নির্মাণ ও পরিবেশগত ছাড়পত্র গ্রহণ ছাড়া কারখানা পরিচালনা করে ক্ষতিকর দূষিত তরল বর্জ্য অপরিশোধিত অবস্থায় সরাসরি পরিবেশে নির্গমন এবং শব্দ দূষণ ও দুর্গন্ধ সৃষ্টি করায় গাজীপুরে এক কারখানাসহ ৪ টি কারখানাকে মোট ৫৭ লাখ ৪৪ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ ও জরিমানা করেছে পরিবেশ অধিদফতরের এনফোর্সমেন্ট উইং। পরিবেশ অধিদফতর ঢাকা সদর দফতরের সহকারী পরিচালক মোঃ মোজাহিদুর রহমান জানান, পরিবেশ দূষণবিরোধী অভিযান ও পরিবেশ সংরক্ষণ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক (মনিটরিং এ্যান্ড এনফোর্সমেন্ট) এ,কে,এম, মিজানুর রহমান পরিবেশ দূষণের দায়ে গাজীপুর, ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ জেলার ৪টি কারখানার মালিক/প্রতিনিধিকে পরিবেশ অধিদফতরের ঢাকা সদর দফতরের এনফোর্সমেন্ট উইংয়ে তলব করে শুনানী গ্রহণ করেন।
×