ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

ইউএস-বাংলার বিধ্বস্ত প্লেনটির যাত্রী ছিলেন যারা

প্রকাশিত: ০২:৩০, ১২ মার্চ ২০১৮

ইউএস-বাংলার বিধ্বস্ত প্লেনটির যাত্রী ছিলেন যারা

স্টাফ রিপোর্টার ॥ ঢাকা থেকে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে বিধ্বস্ত হওয়া ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটটিতে মোট ৬৭ জন যাত্রী ছিলেন বলে জানা গেছে। এরমধ্যে পূর্ণ বয়স্ক ৬৫, পুরুষ ৩৭, নারী ২৮ এবং দুইজন শিশু ছিলেন। এছাড়াও সর্বমোট ৬৭ যাত্রীর মধ্যে মধ্যে বাংলাদেশি ৩২, নেপালি ৩৩, মালদ্বীপের একজন এবং চীনা একজন নাগরিক ছিলেন। যেসকল যাত্রী ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটটিতে ছিলেন তারা হলেন- রিয়ানা আব্দুল্লাহ, পয়বাল আহমেদ, সামরিন আহমেদ, জাকদ আলী, আলিফুজ্জামান, আলমুন নাহার, বিলকিস আরা, শিলা বাজগাইন, বেগম নুরুন্নাহার বিলকিস, আলজিনা বড়াল, চারু বড়াল, আকজারা বেগম, শাহীন বেপারী, শুভিন্দ্র সিং, বসঞ্জিত বহরা, সামিরা বায়ানজানকর, প্রবীণ চিত্রকর, নাসিয়া আফরিন চৌধুরী, সাজানা দেবখোজা, প্রিন্সি ধামি, গায়নি কুমারি গুরুং, রেজওয়ানুল হক, মো. রকিবুল হাসান, মেহেদী হাসান, এমরানা কবির হাসি, কবির হোসাইন, দীনেশ হুমাগাইন, সানজিদা হক, হাসানন ইমাম, মো. নজরুল ইসলাম, শ্রেয়া জিলা, পূর্ণিমা লুনানি, মিলি মেহেরজান, নিগা মেহেরজান, সঞ্জয়া মেহেরজান, জেংমিং, আঁখি মনি, মেহনাজ বিন নাসির, কেসাব পান্ডে, প্রসন্না পান্ডে, বিনোদ পাউডাল, হরিশংকর পাউডাল, সঞ্জয় পাউডাল, এফএইচ প্রিয়ক, থামারা প্রিয় নৈইয়ি, মতিউর রহমান, এসএম মাহবুবুর রহমান, আশিষ রঞ্জিত, তানিরা তানভীন শশী, পিয়াস রায়, শেখ রাশেদ রুবায়েত, কৃষ্ণ কুমার, উম্মে সালমা, আশনা সাকিয়া, সানম সাকিয়া, অঞ্জলি শ্রেষ্ঠ, সারুনা শ্রেষ্ঠ, সৈয়দা কামরুন নাহার, হরিপ্রসাদ, দয়ারাম তহরাখার, বালকৃষ্ণ থাপা, শ্বেতা থাপা, কিশোর ত্রিপতি, আবাদেশ কুমার যাদব, অনিরুদ্ধ জামান, মো. নুরুজ্জামান এবং মো. রফিক জামান। জানা গেছে, নেপালে বিধ্বস্ত ইউএস বাংলার এয়ারলাইন্সের বিমানের যাত্রীদের মধ্যে ছিলেন সিলেটের জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিক্যাল কলেজের ১৩ শিক্ষার্থী। তারা সবাই নেপালি বংশোদ্ভূত। এমবিবিএস ফাইনাল পরীক্ষা শেষে ওই ১৩ শিক্ষার্থী বাড়ি যাচ্ছিলেন। বিধ্বস্ত হওয়া ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বিমানটিতে থাকা ৬৭ যাত্রীর মধ্যে নিহত হয়েছে অন্তত ৫০ জন- এমনটাই জানিয়েছে নেপালের সেনাবাহিনী। বিমানবন্দরের নিরাপত্তাকর্মী ও নেপাল সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে উদ্ধার তৎপরতা চালাচ্ছে। কাঠমান্ডুর ত্রিভূবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে। কাঠমান্ডুতে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ওই উড়োজাহাজের যাত্রীদের মধ্যে ১৭ জনকে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। জরুরি যোগাযোগের জন্য একটি হটলাইন খুলেছে দূতাবাস কর্তৃপক্ষ
×