স্টাফ রিপোর্টার ॥ দেশে যক্ষ্মা চিকিৎসার ক্ষেত্রে সরকারের সাফল্য আশাব্যঞ্জক হলেও ডায়াগন সংক্রান্ত জটিলতার কারণে ওষুধ প্ররোধী যক্ষ্মা বা এমনিয়ন্ত্রণ এখও বড় চ্যালেঞ্জের মুখে। এ ধরনের রোগীদের ৮০ শতাংশই শনাক্তের বাইরে। ২৪ মার্চ বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস উপলক্ষে বৃহস্পজাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইলাউঞ্জে স্বাস্থ্য ও পকল্যাণ মন্ত্রণাল, জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূী ও ব্র্যাক আয়োএক সংবাদ সম্মেলণে এ তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয় সকল ধরনের যক্ষ্মায় চিকিৎসার আওতায়বহির্ভূত থাকছে ৩৩ শতাংশ রোগী তবে শনাক্তকরণের ক্ষেত্রে সমস্যা থাকলেও জীবাণুযুক্ত ফুসফুসে যক্ষ্মার চিক্ষেত্রে সাফল্যের হার ৯৫ শতাংশ সন্তোষজনক।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচীর লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডাঃ সামিউল ইসলাম। আরও উপস্থত ছিলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিডাঃ এডউইন সালভাদর, নাটাবের প্রেসিডেন্ট মোজাফফর হোসেন পল্টু, আইডিআরবির বিজ্ঞানী ডা, সায়রা বানু, ব্র্যাকের পড. মোঃ আকরামুল ইসলাম প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ পাঠ কারেন ব্র্যাকের যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচীর সিসেক্টর স্পেশালিস্ট ডাঃ মোঃ আবুল খয়ের বাশার তিনি বলেন, এমরোগী শনাক্তকরণের ক্ষেত্রে বড় সমস্যা হচ্ছে, যে সংখ্যক জিন এক্সপার্ট মেথাকার কথা তা নেই। তাছাড়া সচেতনতার অভাব ও চিব্যয় বেবলে অনেকের পক্ষে নিয়ওষুধ খাওয়া সম্ভব নয়। ফলে এর সুফলতা তুলনামূলক কম।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: