ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০

নেত্রকোনায় অগ্নিদগ্ধ শিশুর মৃত্যু ॥ মা আহত

প্রকাশিত: ০৬:২৫, ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৮

নেত্রকোনায় অগ্নিদগ্ধ শিশুর মৃত্যু ॥ মা আহত

নিজস্ব সংবাদদাতা, নেত্রকোনা, ১৯ সেপ্টেম্বর ॥ জেলার বারহাট্টা উপজেলার চিরাম ইউনিয়নের চরপাড়া গ্রামে আগুনে পুড়ে সাবিত্রী দাস (২) নামে এক শিশুর মৃত্যু ও তার মা অষ্টমী রানী দাস (২৮) গুরুতরভাবে দগ্ধ হয়েছে। বুধবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, ঘটনার সময় চরপাড়া গ্রামের পরিতোষ চন্দ্র দাসের স্ত্রী অষ্টমী রানী দাস তার শিশুকন্যা সাবিত্রীকে নিয়ে বসত ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন। সকাল সাড়ে ৯টার দিকে হঠাৎ তাদের বিছানায় ও মশারিতে আগুন ধরে গেলে তিনি চিৎকার শুরু করেন। পরে প্রতিবেশিরা এসে তাদের উদ্ধার করেন এবং আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। ততক্ষণে আগুনে দগ্ধ হয়ে সাবিত্রীর মৃত্যু হয়। পরে অষ্টমীকে মুমূর্ষু অবস্থায় বারহাট্টা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। চিকিৎসকরা জানান, তার শরীরের প্রায় ৬০ ভাগ পুড়ে গেছে। মাথা ফাটানোর অভিযোগে বাবা গ্রেফতার নিজস্ব সংবাদদাতা, কলাপাড়া, ১৯ সেপ্টেম্বর ॥ কলাপাড়ার ধুলাসার ইউনিয়নে দোকানঘর থেকে উৎখাত করতে মেয়ে হোসেন বানুর (৪৫) মাথা ফাটিয়ে দিলেন বাবা হারেচ মিয়া। মঙ্গলবার রাতে বাবলাতলা বাজারে ঘটনাটি ঘটে। হোসেন বানু কলাপাড়া হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। আর পাষ- বাবাকে পুলিশ গ্রেফতার করে হাজতখানায় রেখেছে। মহিপুর থানার এসআই এনায়েত হোসেন জানান, বাবলাতলা বাজারে পাউবোর জমি একসনা বন্দোবস্ত নেয় মোঃ হারেচ মিয়া (৭০)। ওই জমিতে তিন বছর জামাতা সাদেক (৫৫) চায়ের দোকান করছিল। দোকান সরিয়ে জমি খালি করার জন্য চাপ দেয় হারেচ মিয়া। এক পর্যায়ে দোকানের মালামাল ফেলে দেয়। ব্রয়লার মুরগির দোকান বসায় নিজে হারেচ মিয়া। এতে মেয়ে হোসেন বানু বাবার ওপর ক্ষুব্ধ হয়। হারেচ মিয়া আরও বেশি ক্ষুব্ধ হয়ে মেয়ের মাথায় আঘাত করেন। স্থানীয়রা হোসেন বানুকে উদ্ধার করে কলাপাড়া হাসপাতালে ভর্তি করে। এ খবর মহিপুর থানায় পৌঁছালে পুলিশ গিয়ে হারেচ মিয়াকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। মহিপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ মাহবুবুর রহমান বলেন, হারেচ মিয়াকে আটক করে।
×