ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

প্রফেসর ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী

সিলেটে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েক দিন

প্রকাশিত: ০৪:১৬, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮

 সিলেটে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েক দিন

পাহাড়ের কোলঘেঁষে এক নৈসর্গিক সুন্দরের আলোয় শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৮৬ সালের ২৫ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপনের পর থেকেই ধীরে ধীরে জাতীয় উচ্চ শিক্ষামান উন্নয়নে প্রভাব বিস্তার করছে। তবে বর্তমান উপাচার্য প্রফেসর ফরিদউদ্দীন আহমদ দায়িত্ব লাভের পর এক বছরের অধিককাল হলো এর উল্লম্ফনটি ধনাত্মক এবং অগ্রাধিকার হারে বেড়ে চলেছে। বর্তমান উপাচার্য প্রফেসর ফরিদউদ্দীন আহমদ অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে একজন বিদগ্ধ পান্ডিত্য, সুসংগঠক এবং জাতির উন্নয়নে অগ্রাধিকার দেয়ার স্বার্থে ৩৯ দফা কর্মসূচী বাস্তবায়নের প্রয়াস নিয়েছেন। তাতে ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক-শিক্ষিকা, তথা কর্ম-উপযোগী শিক্ষার পরিকল্পনায় আশানুরূপ অগ্রগতি সাধনে এক নিরলস পাঠকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। তার এই শুভ প্রয়াসে যে ধূলার আস্তরণ দীর্ঘকাল ধরে জমে আসছিল, তা অনেকখানি পরিচ্ছন্ন হতে যাচ্ছে। এ শুভ উদ্যোগকে সামনে এগিয়ে নেয়ার জন্য একজন দক্ষ নাবিকের মতো কাজ করছেন প্রফেসর ফরিদ। তার নেতৃত্বে কারিগরি শিক্ষার বিস্তারে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করছে। যদিও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন এবং অর্থনীতি বিষয়ের মাধ্যমে তার যাত্রাপথ শুরু করেছিল, তবে এটির পরিধি অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। কৃষি ও খনিজ বিজ্ঞান স্কুলের আওতায় রয়েছে ফরেস্ট্রি এ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগ। ভৌত বিজ্ঞান এবং কারিগরি স্কুলের আওতায় রয়েছে আর্কিটেকচার বিভাগ, কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং পলিমার সায়েন্স বিভাগ; সিভিল এবং এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, কম্পিউটার সায়েন্স এ্যান্ড প্রকৌশলী বিভাগ, ইলেক্ট্রিক্যাল এ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এবং চা টেকনোলজি, ইন্ডাস্ট্রিয়াল এবং প্রোডাকশন প্রকৌশল, মেকানিক্যাল প্রকৌশল, পেট্রোলিয়াম এবং খনিজ প্রকৌশল, সফটওয়্যার প্রকৌশল বিভাগ। স্কুল অব লাইফ সায়েন্সের আওতায় আছে বায়োকেমিস্ট্র এবং মলিকুলার বায়োলজি বিভাগ, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ও বায়োটেকনোলজি বিভাগ। ম্যানেজমেন্ট ও বিজনেস এ্যাডমিনেস্ট্রশন স্কুলের আওতায় বিজনেস এ্যাডমিনেস্ট্রশন বিভাগ রয়েছে। স্কুল অব মেডিকেল সায়েন্সের আওতায় পাঁচটি সরকারী-বেসরকারী মেডিক্যাল কলেজ এফিলিয়েটেড হিসেবে আছে। স্কুল অব ফিজিক্যাল সায়েন্সের আওতায় রসায়ন, গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, পরিসংখ্যান এবং সমুদ্র বিজ্ঞান আছে। সামাজিক বিজ্ঞান স্কুলের আওতায় আছে নৃতত্ত্ববিজ্ঞান, বাংলা, অর্থনীতি ইংরেজী, রাজনীতি বিজ্ঞান, জনপ্রশাসন, সামাজিক কর্ম এবং সোসিওলজিক্যাল বিভাগ আছে। তথ্য এবং যোগাযোগ টেকনোলজি এবং আধুনিক ভাষার ওপর দুটি গবেষণা কেন্দ্র রয়েছে। এগুলোর মান উন্নয়নে গতিময়তা দরকার। শিক্ষার বিকাশে বর্তমান উপাচার্যের আমলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সেই বিখ্যাত উক্তি ‘সর্বাগ্রে শিক্ষা’ এটির সঠিক বাস্তবায়নে নিরলসভাবে কাজ করে চলেছেন, ফলে দেখা যায় কোটাবিরোধী আন্দোলন কিংবা তথাকথিত বাস দুর্ঘটনা প্রতিরোধের নামে ছোট ছোট বাচ্চাদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে পরে বিএনপি-জামায়াতের আখের গোছানোর যে প্রয়াস তা কিন্তু উপাচার্য মহোদয়ের অক্লান্ত পরিশ্রমের কারণে দানা বাঁধতে পারেনি। আসলে দীর্ঘ ৪২ বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপনা শেষে আরও দু’মেয়াদ পূর্ণাঙ্গভাবে দেশ ও জাতিকে তার দক্ষ সাংগঠনিক ক্ষমতা গুণে দেয়ার আছে সেটি তিনি সামনে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তার গ্রহণযোগ্য কার্যক্রমের ভূয়সী প্রশংসা করে একজন অধ্যাপক বললেন যে, তিনি নন মেজর কোর্সগুলো স্ব স্ব বিভাগের অধীন করায় অহেতু ফল প্রকাশে বিলম্ব থেকে ছাত্রছাত্রীরা রেহাই পাবে। আবার যথাসময়ে ক্লাস ও পরীক্ষা অনুষ্ঠানে তিনি উদ্যোগী হয়েছেন। বর্তমান উপাচার্যের innovative ideas প্রশংসনীয় সিদ্ধান্ত হয়েছে। ‘সিলেটের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অংশ চা বাগানে কর্মরত পিছিয়ে পড়া শ্রমিকদের সন্তান-সন্ততির জন্য এদেশে প্রথমবারের মতো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য কোটা ব্যবস্থার প্রচলন করা হয়েছে।’ তার সিদ্ধান্ত অত্যন্ত প্রশংসনীয়। সাম্প্রতিক ইস্ট ওয়েস্টের অর্থনীতির ছাত্রের গবেষণা ফলে দেখা যায় মাত্র চা বাগানের ৪% মাধ্যমিক পাস করতে পারে। অথচ দশ বছর আগেও অকল্পনীয় ছিল। এর আগে সিলেটে স্নাতক পড়তে গিয়ে তাদের জীবন থেকে অনেক বছর ঝরে যেত। এ ব্যাপারটি দেখলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য অত্যন্ত ওয়াকিফহাল এবং সেটি সমাধাকল্পে কাজ করে যাচ্ছেন। আবার সারা সিলেটে থেকেও অন্য জেলায় ডাক্তারদের মতো অবস্থান করেন তাদের ব্যাপারেও তিনি সচেতন এবং কার্যক্রম গ্রহণ করেছেন। অবশ্য এ ব্যাপারে যাতে শৃঙ্খলা নষ্ট না হয় সে জন্য তিনি অত্যন্ত সচেতন। যে সমস্ত এলাকা এখন স্থানীয়রা জোর জবরদস্তি করে দখল করে রেখেছে তাতে বিরোধপূর্ণ না হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে আনার ব্যবস্থা করা হয়েছে। অথচ শাহাজালাল বিশ্ববিদ্যালয় যখন বৃহত্তর পরিসরে গড়ে উঠবে- তখন তো স্থানীয় মানুষেরই লাভ হবে। বর্তমান সরকারের ভিশন ২০২১ বাস্তবায়িত হতে সাহায্য করবে। বিশ্ববিদ্যালয়টি জঙ্গীমুক্ত এবং মাদকমুক্ত ও নারী নিগ্রহমুক্ত করতে বর্তমানে সচেষ্ট রয়েছে যা কয়েক বছর পূর্বেও অকল্পনীয় ছিল। তবে প্রথম ছাত্রী হলের নামটি শহীদ জননী জাহানারা ইমামের নামে করা যায় কিনা ভাবা যেতে পারে। উচ্চ শিক্ষার মান উন্নয়নে যে নয়টি কম্পোনেন্ট কোয়ালিটি ইন্স্যুরেন্স ইউনিট ঠিক করে দিয়েছে- সেগুলোর বাস্তবায়নে অবশ্যই তৎপর। বেবি কেয়ার সেন্টার স্থাপন একটি ফলপ্রসূ উদ্যোগ। সবচেয়ে ভাল লেগেছে গবেষণা কর্মের জন্য পুরস্কার প্রবর্তনের ব্যবস্থা করা। খেলাধুলায় সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি এবং অভ্যন্তরীণ ও বহিঃস্থভাবে করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। দেশে উচ্চশিক্ষার প্রসারে জ্ঞানচর্চার বিকাশ, সাধন করা, জনকল্যাণ করা উচিত। গবেষণা ভাতা বৃদ্ধি করাটি আসলে দেশে গবেষণার মান উন্নয়নে প্রয়াস। আমি আশা করব ইউজিসি, বাংলাদেশে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রকাশিত জার্নালগুলোর র‌্যাঙ্কিংয়ের ব্যবস্থা করবে- প্রয়োজনে একটি পৃথক দফতর খোলা দরকার। একই সঙ্গে ছাত্রছাত্রীরা যাতে কমিউনিটি সার্ভিসের আওতায় কাজ করে সে জন্য উদ্যোগ নিতে হবে। ২০১৫তে দেখে এসেছি থাইল্যান্ডে সপ্তাহে একদিন করে ছাত্রছাত্রীরা পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতায় অংশ নেয়। বর্তমানে সরকার যেভাবে গার্লস গাইড এবং স্টুডেন্টদের রাস্তা পারাপারে কাজে লাগাচ্ছেন সেটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। বিভিন্ন উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পালাক্রমে ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে কমিউনিটি এবং গেজমেন্টের আওতায় আনতে পারে। তাহলে ভাল হয়। এবার ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের এক প্রাক্তন অধ্যাপকের কথা শুনাই যিনি অর্থনীতির শিক্ষক ছিলেন। সাকুল্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্টিভ সার্ভিস দিয়েছেন ৮-১০ বছর। এককালের বামপন্থী, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সেখানে হায়ার স্টাডিজ করে ১৫-১৬ বছর অধ্যাপনা করেছেন। এখন রিটায়ার করে একটি ইনস্টিটিউটে ভিজিটি ও প্রফেসর হিসেবে আছেন। তিনি তার পূর্ণ পেনশন চান তদ্বিরও করে যাচ্ছেন। মুশকিল হচ্ছে, ক্লাসে তিনি চরম সরকারবিরোধী কেবল নন বরং উস্কে দিতে চান। আবার অন্য একটি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে দুটো কোর্স পার্টটাইম নিতে গিয়ে যে ইনস্টিটিউটে উনি ভিজিটিং আছেন সেখানে নাকি ‘৩-৪ জন আবাল নিয়োগ দিয়ে কর্তৃপক্ষ যাচ্ছে তাই পরিবেশ করেছে কাজ করার উপায় নেই।’ উনি আবার প্রতিথযশা একজন অর্থনীতিবিদকে তাড়াতে শিক্ষক রাজনীতি করে। প্রশ্ন থাকে, বামপন্থীরা কত ভোল পাল্টাবে তারা তো আওয়ামী লীগারদের আহম্মক ছাড়া কিছুই ভাবে না। এমনকি বিএনপি-জামায়াতের মতো এরাও এক ধরনের নব্য রাজাকার। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর এরা কি বলেছিল, জিয়ার সঙ্গে কার কি কোটা আন্দোলন, সম্পর্ক ছিল তথাকথিত নিরাপদ সড়ক আন্দোলনে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে এই বামপন্থীদের কি ভূমিকা ছিল একটু খতিয়ে দেখা দরকার। যখন দেশে বৈরামখানের প্রেতাত্মা কামাল, সুবিধাবাদী বাম মান্না আর পুঁজিবাদ ও নেচ্ছারদের চর ইউনূস একই সূত্রে গাঁথা হয় ০+০+০=০ হবে। তখনও তারা বুঝে হোক না বুঝে হোক লাফায়। সাপোর্ট শো দিয়ে যাই হোক দেশের কল্যাণ হয় না। যারা কুচক্রী, অর্থ খরচ করে লবিস্ট নিয়োগ করে বিদেশে গিয়েও নিম্ন পদের কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলেন অথচ জনগণের কল্যাণে কোনদিন ভূমিকা রাখেন না, তারা আসলে বিএনপি-জামায়াতের নামে বর্তমানে রাজনীতির সার্কাস ও ক্লাউনের ভূমিকায় আছেন। সিলেটের বিশ্ববিদ্যালয়টির ভৌত অবকাঠামো নির্মাণে যে সদিচ্ছা রয়েছে তাতে সরকারের ইচ্ছারই প্রতিফলন ঘটেছে। যখন বিশ্ববিদ্যালয়টি শুরু হয় তখন শিক্ষক সংখ্যা ছিল ১৩ জন আর ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ছিল ২০৫, বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা হচ্ছে ১০ হাজার ১৪ জন। আলাপ হলো সরকারী এমসি কলেজের এক অধ্যাপকের সঙ্গে। তিনি দুঃখ করে বললেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কারণে তার কলেজটির দুরবস্থা ও ঐতিহ্য ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এমসি কলেজটি যদি শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের এফিলিয়েটেড করা যায় তবে মান আবার বাড়ানো যাবে বলে তিনি বিশ্বাস করেন। এ প্রবীণ অধ্যাপকের বক্তব্যটি আমার কানে বার বার ভেসে আসছিল। স্কপাস এসপিমানেগা (Scopus Seimago) ইনস্টিটিউশন র‌্যাঙ্কিং অনুসারে ২০১৬ সালে প্রযুক্তি এবং গবেষণানির্ভর বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এর স্থান ৬১০। আবার ওয়েবমেট্রিক্স অনুসারে বাংলাদেশস্থ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বিশ্বব্যাপী র‌্যাঙ্কিং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বিশ্বব্যাপী র‌্যাঙ্কিং বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান প্রথম (২০১৫)। ২০১৭তে বিশ্ববিদ্যালয়টি অর্জন করেছে। ‘আইসিটি গ্লোবাল এ্যাওয়ার্ড।’ আসলে সততার মূল্য ও নিষ্ঠার কোন বিকল্প নেই। এটি ধরে রাখতে নিরন্তর প্রয়াস গ্রহণ করতে হবে। আসলে প্রত্যেক মানুষের মধ্যে স্বপ্নপূরণের আকাক্সক্ষা থাকে। যারা ভাল সংগঠক তাদের মধ্যে এটি বেশি করে থাকা দরকার। সে কাজটির অনুঘটক হিসেবে কাছ করে চলেছেন প্রফেসর ফরিদ। একটি আবেদন থাকতে পারে- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অঙ্গীভূত প্রতিষ্ঠানের ঢাকা স্কুল অব ইকোনমিক্সের শিক্ষক-শিক্ষিকা যারা উচ্চ শিক্ষা নিতে চান এবং পাস করা ছাত্রছাত্রীর জন্য তাদের যৌথভাবে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে করতে পারেন কিনা সেটি নিয়ে একটি সমঝোতা চুক্তি আলোচ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবেচনা করতে পারে। যেহেতু মাস্টার্স ইন এন্ট্রিপ্রিউনিওরশিপ প্রোগ্রাম ও মাস্টার্স ইন ডেভেলপমেন্ট ইকোনমিক্স রয়েছে সেহেতু শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব ম্যানেজমেন্টই এ্যান্ড বিজনেস এ্যাডমিনেস্ট্রেশন, স্কুল অব এগ্রিকালচার ও মিনারাল সায়েন্সের আওতায় হতে পারে। তবে সর্বাগ্রে মনে রাখতে হবে, উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষায় মানসম্পন্ন শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। লেখক : অর্থনীতিবিদ ও উদ্যোক্তা বিশেষজ্ঞ Pipulbd@gmil com
×