স্টাফ রিপোর্টার ॥ বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির কণ্ঠশিল্পী ও যন্ত্রশিল্পীদের অংশগ্রহণে ‘সুরের ছোঁয়া’ শিরোনামে এক সঙ্গীত সন্ধ্যা মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হয়। শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় সঙ্গীত ও নৃত্যকলা কেন্দ্র মিলনায়তনে এই সঙ্গীতসন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হয়। একাডেমির সঙ্গীত ও যন্ত্রশিল্পীদের অংশগ্রহণে দলীয় সঙ্গীত, রবীন্দ্র সঙ্গীত, আধুনিক, লালনসঙ্গীতসহ ২০টি গান পরিবেশিত হয়। একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর ভাবনা ও পরিকল্পনায়, একাডেমির সচিব ও প্রযোজনা বিভাগের পরিচালক ড. কাজী আসাদুজ্জামানের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির কণ্ঠশিল্পী ও যন্ত্রশিল্পীদের অংশগ্রহণে ‘সুরের ছোঁয়া’ আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানের সঙ্গীত পরিচালনায় ইবনে রাজন। ‘ও আলোর পথযাত্রী’ এবং ‘সোনাই বান্ধাইয়া নাও’ দলীয় সঙ্গীতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় পরিবেশনা। এরপর ‘একটুকু ছোঁয়া লাগে’ এবং ‘তোমার খোলা হাওয়া’ শিরোনামের রবীন্দ্র সঙ্গীত পরিবেশন করেন শিল্পী মোহনা দাস। ‘আজও মধুরও বাঁশি বাজে’ এবং ‘নয়ন শরশী কেন’ গান পরিবেশন করেন শিল্পী হিমাদ্রী রায়। ‘এমনি বরষা ছিল সেদিন’ এবং ‘হৃদয় কাদা মাটি কোন মূর্তি নয়’ গান পরিবেশন করেন শারমিন আক্তার। ‘কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে’ এবং ‘বন্ধু রঙ্গিলা রঙ্গিলা’ পরিবেশন করেন শিল্পী আবিদা রহমান সেতু। ‘তখন তোমার একুশ বছর’ এবং ‘বলছি তোমার কানে’ পরিবেশন করেন শিল্পী সুচিত্রা রানী সূত্রধর। ‘কারো রবেনা এ ধন’ এবং ‘তোমার দিলকি দয়া’ পরিবেশন করেন শিল্পী রোকসানা আক্তার রূপসা। ‘ও যার নাম শুনিলে আগুন জ্বলে’ এবং ‘ওরে তুই আমারে করলি পাগল’ পরিবেশন করেন শিল্পী সরদার হীরক রাজা। ‘জীবনের এতগুলো দিন’ এবং ‘ও ডাক্তার’ গান পরিবেশন করেন শিল্পী আব্দুল্লাহেল-রাফি তালুকদার। ‘বাবা বলে ছেলে নাম করবে’ এবং ‘আমায় ডেকো না’ গান পরিবেশন করেন শিল্পী মোঃ সোহানুর রহমান। এ ছাড়াও ‘বুকের ভেতর আকাশ নিয়ে’ এবং ‘মঙ্গল হোক এই শতকে’ গানের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেন একাডেমির নৃত্যদল।
