ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ২৩ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দুদকের চিঠি

প্রকাশিত: ০১:২১, ২৩ জানুয়ারি ২০১৯

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ২৩ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দুদকের চিঠি

অনলাইন রিপোর্টার ॥ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ২৩ কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বুধবার (২৩ জানুয়ারি) দুদকের অতিরিক্ত সচিব (দায়িত্ব প্রাপ্ত) মোহাম্মদ মুনীর চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এই কথা বলা হয়। চিঠিতে বলা হয়েছে, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অধীনস্থ বিভিন্ন কার্যালয়ে দুর্নীতিবাজ, স্বেচ্ছাচারী, ক্ষমতালিপ্সু ও ক্ষমতার অপব্যবহারকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দীর্ঘদিন যাবৎ একই কর্মস্থলে চাকরি করার সুবাদে দুর্নীতির শক্তিশালী বলয় তৈরি করেছে। ফলে তারা অঢেল সম্পদের মালিক হয়েছেন। দুদকের কাছে তাদের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ জমা হয়েছে। এমতাবস্থায় ওইসব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দুর্নীতি প্রতিরোধে বর্তমান কর্মস্থল থেকে জরুরী ভিত্তিতে অন্যত্র বদলিসহ ব্যবস্থা নিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানিয়েছে দুদক। এই ২৩ কর্মকর্তা হলেন—স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের (স্বাস্থ্য) কার্যালয়ের সহকারী প্রধান (পরিসংখ্যানবিদ) মীর রায়হান আলী, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ফারুক হাসান, প্রধান সহকারী আশরাফুল ইসলাম, প্রধান সহকারী সাজেদুল করিম, উচ্চমান সহকারী তৈয়বুর রহমান, উচ্চমান সহকারী সাইফুল ইসলাম, চট্টগ্রাম স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয়ের প্রধান সহকারী ফয়জুর রহমান, প্রধান সহকারী মাহফুজুল হক, কম্পিউটার অপারেটর আজমল খান, ময়মনসিংহ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান, প্রধান সহকারী-কাম হিসাবরক্ষক আবদুল কুদ্দুস, সিলেটের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয়ের প্রধান সহকারী নুরুল হক, প্রশাসনিক কর্মকর্তা গাউস আহমেদ, উচ্চমান সহকারী আমান আহমেদ, অফিস সহকারী-কাম কম্পিউটার অপারেটর নেছার আহমেদ চৌধুরী, খুলনা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয়ের ব্যক্তিগত সহকারী ফরিদ হোসেন, অফিস সহকারী মো. মাসুম, প্রধান সহকারী আনোয়ার হোসেন, বরিশাল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয়ের প্রধান সহকারী মো. রাহাত খান, উচ্চমান সহকারী জুয়েল, রংপুর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের কার্যালয়ের উচ্চমান সহকারী আজিজুর রহমান, স্টেনোগ্রাফার সাইফুল ইসলাম এবং প্রশাসনিক কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম।
×