ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

রক্তাক্ত ভাষা ও রক্তঋণ

প্রকাশিত: ০৯:০০, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

রক্তাক্ত ভাষা ও রক্তঋণ

এক সময়ে আমরা কেবল একুশে ফেব্রুয়ারিকেই স্মরণ করতাম। একুশে ফেব্রুয়ারি এখন কেবল আমাদের নয়, সারা দুনিয়ার স্মরণীয় দিনে পরিণত হয়েছে। তবে বাংলাদেশে এখন একুশে ফেব্রুয়ারিই কেবল নয়, ১ ফেব্রুয়ারিতে শুরু করে পুরো ফেব্রুয়ারি মাসকেই আমরা আমাদের মাতৃভাষা, রাষ্ট্রভাষা বা সাংবিধানিক ভাষার মাস হিসেবে মেনে চলি। মাসব্যাপী মাতৃভাষাকে স্মরণ করতে দেয়ার কৃতিত্বটা বাংলা একাডেমির, একুশের বইমেলার। শ্রদ্ধা জানাই মেলার উদ্ভাবক চিত্তরঞ্জন সাহাকে। একই সঙ্গে সম্মান জানাই ছোট একটি বটতলার মেলাকে সোয়া তিন লাখ বর্গফুটের মেলায় পরিণত করার জন্য। বলার অপেক্ষা রাখে না যে- একই সঙ্গে আমাদের ভাষা আন্দোলনের বীর শহীদগণ ছাড়াও বিশ্বের যে কোন প্রান্তে যারা তাদের মাতৃভাষার জন্য রক্ত দিয়েছেন বা দাবি তুলেছেন তাদের সবার প্রতিই আমাদের পরম শ্রদ্ধা। আমাদের শ্রদ্ধার মাত্রাটি বিস্তৃত হয়েছে কারণ, ২১ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে, বস্তুত সারা বিশ্ব এটিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করে। সারা দুনিয়াকে শ্রদ্ধা যে মাতৃভাষাকে মায়ের সম্মান দিতে উদ্বুদ্ধ করতে পারা জাতি হিসেবে আমরা স্বীকৃতি পেয়েছি। এ জন্য আমাদের শ্রদ্ধা ভারত, আমেরিকা, কানাডা, লাটভিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকান সেই মানুষগুলোর প্রতি যারা তাদের ভাষাকে রক্ষা করার জন্য রক্ত দিয়েছে। আমরা শ্রদ্ধা জানাই আসামের বাঙালীদের রক্ত দিয়ে ভাষার সম্মান প্রতিষ্ঠা করার জন্য। অসমে বাংলা ভাষার লড়াই : অসমের বরাক উপত্যকার বাংলা ভাষা আন্দোলন ছিল অসম সরকারের অসমীয়া ভাষাকে রাজ্যের একমাত্র দাফতরিক ভাষা করার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ। যেহেতু ওই অঞ্চলের জনসংখ্যার সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ ছিল বাংলাভাষী সেহেতু পাকিস্তানের বাঙালীদের মতো আসামের বাঙালীরাও অন্যতম রাষ্ট্রভাষার দাবিতে রাস্তায় নামে। এই গণআন্দোলনের প্রধান উল্লেখযোগ্য ঘটনাটি ১৯৬১ সালের ১৯ মে ঘটে, সেদিন ১১ জন প্রতিবাদীকে শিলচর রেলওয়ে স্টেশনে প্রাদেশিক পুলিশ গুলি করে হত্যা করে। ১৯৬০ সালের এপ্রিলে, অসম প্রদেশ কংগ্রেস কমিটিতে অসমীয়া ভাষাকে প্রদেশের একমাত্র দাফতরিক ভাষা হিসেবে ঘোষণা করার একটি প্রস্তাবের সূচনা হয়। এতে ব্রহ্মপুত্র উপত্যকায় উত্তেজনা বাড়তে থাকে। অসমীয়া উত্তেজিত জনতা বাঙালী অভিবাসীদের আক্রমণ করে। জুলাই ও সেপ্টেম্বরে সহিংসতা যখন উচ্চ রূপ নেয়, তখন প্রায় ৫০ হাজার বাঙালী হিন্দু ব্রহ্মপুত্র উপত্যকা ছেড়ে পশ্চিমবঙ্গে পালিয়ে যায়। অন্য ৯০ হাজার বরাক উপত্যকা ও উত্তর-পূর্বের অন্যত্র পালিয়ে যায়। ন্যায়াধীশ গোপাল মেহরোত্রার নেতৃত্বে এক ব্যক্তির একটি তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়। কমিশনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, কামরূপ জেলার গোরেশ্বর অঞ্চলের ২৫টি গ্রামের ৪ হাজার ১৯টি কুঁড়েঘর এবং ৫৮টি বাড়ি ধ্বংস ও আক্রমণ করা হয়; এই জেলা ছিল সহিংসতার সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত এলাকা। নয়জন বাঙালীকে হত্যা করা হয় এবং শতাধিক লোক আহত হয়। ১০ অক্টোবর, ১৯৬০ সালের সেই সময়ের অসমের মুখ্যমন্ত্রী বিমলা প্রসাদ চলিহা অসমীয়াকে অসমের একমাত্র সরকারী ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার প্রস্তাব উত্থাপন করেন। উত্তর করিমগঞ্জের বিধায়ক রণেন্দ্র মোহন দাস এই প্রস্তাবের তীব্র বিরোধিতা করেছিলেন। কিন্তু ২৪ অক্টোবর প্রস্তাবটি বিধানসভায় গৃহীত হয়। বরাক উপত্যকার বাঙালীদের ওপরে অসমীয়া ভাষা চাপিয়ে দেয়ার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে ১৯৬১ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি কাছাড় গণসংগ্রাম পরিষদ নামক সংগঠনটির জন্ম হয়। অসম সরকারের এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে ১৪ এপ্রিল তারিখে শিলচর, করিমগঞ্জ আর হাইলাকান্দির লোকেরা সঙ্কল্প দিবস পালন করেন। বরাকের জনগণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করার জন্য এই পরিষদ ২৪ এপ্রিল একপক্ষ দীর্ঘ একটি পদযাত্রা শুরু করেছিল। ২ মে শেষ হওয়া এই পদযাত্রাটিতে অংশ নেয়া সত্যাগ্রহীরা প্রায় ২০০ মাইল উপত্যকাটির গ্রামে গ্রামে ঘুরে প্রচার চালিয়েছিলেন। পদযাত্রার শেষে পরিষদের মুখ্যাধিকারী রথীন্দ্রনাথ সেন ঘোষণা করেছিলেন যে, যদি ১৩ এপ্রিল, ১৯৬১ সালের ভেতর বাংলাকে সরকারী ভাষা হিসেবে ঘোষণা করা না হয়, ১৯ মে তারা ব্যাপক হরতাল করবেন। ১২ মে তে অসম রাইফেল, মাদ্রাজ রেজিমেন্ট ও কেন্দ্রীয় সংরক্ষিত পুলিশ বাহিনী শিলচরে ফ্ল্যাগ মার্চ করেছিল। ১৮ মে অসম পুলিশ আন্দোলনের তিনজন নেতা নলিনীকান্ত দাস, রথীন্দ্রনাথ সেন ও বিধুভূষণ চৌধুরী (সাপ্তাহিক যুগশক্তির সম্পাদক) কে গ্রেফতার করে। ১৯ মে শিলচর, করিমগঞ্জ ও হাইলাকান্দিতে হরতাল ও পিকেটিং শুরু হয়। করিমগঞ্জে আন্দোলনকারীরা সরকারী কার্যালয়, রেলওয়ে স্টেশন, কোর্ট ইত্যাদিতে পিকেটিং করেন। শিলচরে তারা রেলওয়ে স্টেশনে সত্যাগ্রহ করেছিলেন। বিকেল ৪টার সময়সূচীর ট্রেনটির সময় পার হওয়ার পর হরতাল শেষ করার কথা ছিল। ভোর ৫:৪০ এর ট্রেনটির একটিও টিকেট বিক্রি হয়নি। সকালে হরতাল শান্তিপূর্ণভাবে অতিবাহিত হয়েছিল। কিন্তু বিকেলে স্টেশনে অসম রাইফেল এসে উপস্থিত হয়। বিকেল প্রায় ২:৩০র সময় ন’জন সত্যাগ্রহীকে কাটিগোরা থেকে গ্রেফতার করে পুলিশের একটি ট্রাক তারাপুর স্টেশন (বর্তমানের শিলচর রেলওয়ে স্টেশন) পার হয়ে যাচ্ছিল। পিকেটিংকারী সকলে তাদের গ্রেফতার করে নিয়ে যেতে দেখে তীব্র প্রতিবাদ করেন। ভয় পেয়ে ট্রাকচালকসহ পুলিশ বন্দীদের নিয়ে পালিয়ে যায়। এর পর কোন অশনাক্ত লোক ট্রাকটি জ্বালিয়ে দেয়, যদিও দমকল বাহিনী এসে তৎপরতার সঙ্গে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তারপর প্রায় ২:৩৫ নাগাদ স্টেশনের সুরক্ষায় থাকা প্যারামিলিটারি বাহিনী আন্দোলনকারীদের বন্দুক ও লাঠি দিয়ে মারতে শুরু করে। এরপর সাত মিনিটের ভেতর তারা ১৭ রাউন্ড গুলি আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে চালায়। ১২ জন লোকের দেহে গুলি লেগেছিল। তাদের মধ্যে ন’জন সেদিনই মারা গিয়েছিলেন; দু’জন পরে মারা যান। ২০ মে শিলচরের জনগণ শহীদদের শবদেহ নিয়ে শোকমিছিল করে প্রতিবাদ করেছিলেন। এই ঘটনার পর অসম সরকার বরাক উপত্যকায় বাংলাকে সরকারী ভাষা হিসেবে ঘোষণা করতে বাধ্য হয়। আরও একবার বিজয়ী হয় বাংলা ভাষা। এরপর শিলচর রেল স্টেশনকে ভাষা শহীদ স্টেশন নামকরণ করা হয়। সেখানে নির্মিত হয় স্মৃতিস্তম্ভ। ২০১১ সালে, ভাষা আন্দোলনের পঞ্চাশ বছর পূর্তি উপলক্ষে শহীদ কমলা ভট্টাচার্য মূর্তি স্থাপন কমিটির পক্ষ থেকে গোপা দত্ত আইচ ছোটেলাল শেঠ ইনস্টিটিউটের প্রাঙ্গণে কমলার একটি ব্রোঞ্জের আবক্ষ মূর্তি উন্মোচন করেন। এই আন্দোলনে যারা শহীদ হন তারা হলেন, কানাইলাল নিয়োগী, চ-ীচরণ সূত্রধর, হিতেশ বিশ্বাস, সত্যেন্দ্র কুমার দেব, কুমুদরঞ্জন দাস, সুনীল সরকার, তরণী দেবনাথ, শচীন্দ্র চন্দ্র পাল, বীরেন্দ্র সূত্রধর, সুকোমল পুরকায়স্থ এবং কমলা ভট্টাচার্য। এছাড়া অসমেই বাংলা ভাষার জন্য ১৯৭২ সালের ১৭ আগস্ট বিজন চক্রবর্তী নামের আরও একজন শহীদ হন। অন্যদিকে ১৯৮৬ সালের ২১ জুলাই শহীদ হন দু’জন : জগন্ময় দেব ও দিব্যেন্দু দাস। ভারতের তামিলনাড়–তে হিন্দী ভাষা চাপিয়ে দেবার বিরুদ্ধেও ভাষা আন্দোলন গড়ে ওঠে। দক্ষিণ ভারতে : দক্ষিণ ভারতে ভাষার জন্য প্রথম রাজনৈতিক প্রতিবাদ হয় ১৯৩৭ সালে, তৎকালীন ভারতের কেন্দ্রীয় ‘ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস’-এর মদদে মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সির স্থানীয় কংগ্রেস সরকার কর্তৃক স্কুলে হিন্দী শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার কারণে। ওই সময়ের আন্দোলনে প্রায় দু’জন প্রাণ হারায় এবং কয়েক হাজার লোক গ্রেফতার হয়। ১৯৪০ সালে আইনটি তৎকালীন মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সির ব্রিটিশ গবর্নরের হস্তক্ষেপে তুলে নেয়া হয়। এতে ভারতীয় কেন্দ্রীয় কংগ্রেস সরকার নাখোশ হলেও স্থানীয় আন্দোলন শেষ হয়। আমাদের জানা মতে ভাষার জন্য রক্ত দেয়ার শুরু সেই ঘটনাতেই। এর চেয়ে বড় আন্দোলন হয় ১৯৬৫ সালে, যখন হিন্দীকে একমাত্র সরকারী ভাষা করা হয় কিংবা স্বয়ংক্রিয়ভাবে হয়ে যায় তারও ১৫ বছর আগের ১৯৫০ সালের আইনের কারণে (লক্ষণীয়, হিন্দীকে একমাত্র সরকারী ভাষা বানানোর সিদ্ধান্ত ১৯৪৬-এর পর বিভিন্ন আলোচনায় প্রস্তাবনা করা হয় এবং তা ১৯৫০ সালেই আইন হিসেবে গৃহীত হয় যে, ১৫ বছর পর ৬৫ তে কার্যকর হবে এবং মজার ব্যাপার হল আইন কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত এটা নিয়ে উচ্চবাচ্য হয়নি। হিন্দীকে একমাত্র সরকারী ভাষা করা রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের সিদ্ধান্ত তথা ভারতের প্রধানমন্ত্রী নেহরুর ইচ্ছা ছিল। জোর করে নৃতাত্ত্বিক এবং সাংস্কৃতিক পরিচয়কে রাষ্ট্রের সাথে মিশিয়ে রাষ্ট্রকে লিঙ্গুইস্টিক কিংবা কালচারাল হোমজেন্যাস বানানোর তাঁর এবং তাঁর সহযোগীদের একরকম সংকীর্ণ সাম্রাজ্যবাদী চিন্তা-চেতনা ছিল। এমন চেষ্টা, জোর করে ধর্মের সঙ্গে রাষ্ট্রকে মেশানোর চেয়ে কোন অংশে কম নয়। প্রধানমন্ত্রী নেহরুর ব্রিটিশ ভারতীয় আমলের সহকর্মী পাকিস্তানের গবর্নর জেনারেল জিন্নাহ এবং তাঁর সহযোগীরা একই কাজ করেছিলেন । সেই বছর, ২৬ জানুয়ারি, ১৯৬৫ তে এর বিরুদ্ধে তীব্রভাবে আন্দোলন শুরু হয়, মানুষ রাস্তায় নেমে আসে দলে দলে। প্রায় দুই মাস যাবত দাঙ্গা হয় দক্ষিণে, বিশেষভাবে মাদ্রাজে। প্রায় ১০০-৫০০ লোকের মৃত্যু হয়। দক্ষিণ ভারত বিশেষভাবে তামিলনাড়ু উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। এর প্রতিবাদে আত্মাহুতির ঘটনাও ঘটে। আন্দোলনের পক্ষাবলম্বনকারী রাজনৈতিক দলগুলো বিজয়ী হয় তাদের ১৯৬৭ বিধানসভা নির্বাচনে। বিজয়ী রাজনৈতিক দলগুলো হতে তাদের রাজ্যকে গণতান্ত্রিকভাবে ভারত ইউনিয়ন ত্যাগ করারও হুমকি দেয়া হয়। শেষ পর্যন্ত ১৯৬৭ সালে হিন্দীর সঙ্গে ইংরেজিকেও ব্যবহারিক সরকারী ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়। এখানে একটা বিষয় লক্ষণীয়, আন্দোলনটা হয়েছিল হিন্দীকে একমাত্র সরকারী ভাষা হিসেবে ঘোষণা করার বিরুদ্ধে, কেননা তাহলে হিন্দী মাতৃভাষা ভাষীরা সুবিধা পেত এবং অন্যরা স্বাভাবিকভাবেই পিছিয়ে পড়ত। তাদের ইংরেজীর সঙ্গে সঙ্গে হিন্দীটাও শিখতে হতো। সবচাইতে প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়ত আইসিএস পরীক্ষায়, যা শুধু হিন্দীতে দিতে হতো। এই ৬৫র আন্দোলনের মূল কেন্দ্র ছিল তামিলনাড়ু রাজ্যের মাদ্রাজ (বর্তমান চেন্নাই)। অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিশেষ করে মাদ্রাজ এবং আন্নামালয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা এই আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। উল্লেখ্য, ভারতে আইনগতভাবে ‘রাষ্ট্র ভাষা’ কিংবা ‘জাতীয় ভাষা’ পরিভাষাটি ব্যবহার করা হয় না। বর্তমানে ভারতে ২২টি ভাষাকে সরকারীভাবে তালিকাভুক্ত ভাষা এবং ৪টি ভাষাকে ঐতিহ্যবাহী/ধ্রুপদী ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে। ইংরেজীকে বিশেষ মর্যাদা দেয়া হয়েছে ব্যবহারিক কারণে। কেন্দ্রীয়ভাবে অফিস আদালতে হিন্দী এবং ইংরেজী ব্যবহৃত হয়। প্রতিটি রাজ্যেও নিজস্ব ভাষা ব্যবহার করে নিজেদের অভ্যন্তরীণ দাফতরিক কাজের জন্য। যদিও ভারতে মোট ভাষার সংখ্যা ১০০ এরও ওপর। (নিবন্ধটির জন্য উইকিপিডিয়া ও মুক্তমনা ব্লগ থেকে তথ্য নেয়া হয়েছে।) ঢাকা, ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯ ॥ লেখক : তথ্যপ্রযুক্তিবিদ, কলামিস্ট, দেশের প্রথম ডিজিটাল নিউজ সার্ভিস আবাস-এর চেয়ারম্যান-সম্পাদক, বিজয় কীবোর্ড ও সফটওয়্যার-এর জনক
×