ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

‘জাতীয় রবীন্দ্র গবেষণা ও চর্চাকেন্দ্র সম্মাননা’ পেলেন কামাল আহমেদ

প্রকাশিত: ০৮:৪৬, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

‘জাতীয় রবীন্দ্র গবেষণা ও চর্চাকেন্দ্র সম্মাননা’ পেলেন কামাল আহমেদ

স্টাফ রিপোর্টার ॥ সঙ্গীত ও গণমাধ্যমে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘জাতীয় রবীন্দ্র গবেষণা ও চর্চাকেন্দ্র’ সম্মাননা পেয়েছেন শিল্পী কামাল আহমেদ। গত ৮ ফেব্রুয়ারি খুলনা উমেশচন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে শিল্পীর হাতে এ সম্মননা স্মারক তুলে দেন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি খুলনার মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক। অনুষ্ঠানে শিল্পীকে সম্মাননা সনদ তুলে দেন অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি রবীন্দ্রসঙ্গীতশিল্পী, গবেষক ও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার সাধন রঞ্জন ঘোষ। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন খুলনা বেতারের আঞ্চলিক পরিচালক মোঃ বশির উদ্দিন, সঙ্গীতঙ্গ ওস্তাত শেখ আলী আহমেদ, বাংলাদেশ জুট এ্যাসোসিয়েশন খুলনার চেয়ারম্যান শেখ সৈয়দ আলী, বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনের ক্রীড়া ভাষ্যকার ড. সাইদুর রহমান, বাংলাদেশ ব্যাংক খুলনার উপ-মহাব্যবস্থাপক শেখ জাকির হোসেন ও বাংলাদেশ বেতার ও বাংলাদেশ টেলিভিশনের গীতিকার অশোক কুমার দে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় রবীন্দ্র গবেষণা ও চর্চাকেন্দ্র খুলনা শাখার সভাপতি নাজমুল হক লাকি। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে শিল্পী কামাল আহমেদ একক সঙ্গীত পরিবেশন করেন। এ সময় শিল্পী ১৬টি গান পরিবেশন করেন। শিল্পী পরিবেশন করেন ‘প্রভু আমার প্রিয় আমার’, ‘রাত্রি এসে যেথায় মেশে’, ‘দিনের শেষে ঘুমের দেশে’, ‘নিশি না পোহাতে’, ‘আসা যাওয়ার পথের ধারে’, ‘দিনগুলো মোর সোনার খাঁচায় রইল না’, ‘এই উদাসী হাওয়ার পথে পথে’, ‘যদি জানতেম আমার কিসের ব্যথা’, ‘এই করেছে ভাল নিঠুর হে’, ‘মেঘ বলেছে যাব যাব’, ‘তুমি সন্ধ্যার মেঘমালা’, ‘যদি তারে নাহি চিনিগো’, ‘আমার জীবনপাত্র উচ্ছলিয়া মাধুরী করেছ দান’, ‘আমার পরাণ যাহা চায়’, ‘মনে কি দ্বিধা রেখে গেলে চলে’ ও ‘ভরা থাক স্মৃতিসুধায়’। পিনপতন নীরবতায় মুগ্ধ হয়ে দর্শকশ্রোতারা কামাল আহমেদের একের পর এক গাওয়া গান উপভোগ করেন। কামাল আহমেদ পরিবেশিত এই একক সঙ্গীতানুষ্ঠান খুলনার দর্শকশ্রোতাদের মনের মুকুরে চিরদিন অসীম মমতা, ভালবাসা ও মুগ্ধতায় জাগরিত থাকবে এমনটাই মনে করেন আয়োজকরা।
×