ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

জনগণকে শেখ হাসিনার পাশে থাকার আহ্বান গৃহায়ন মন্ত্রীর

মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে বাংলাদেশ সবচেয়ে সোচ্চার

প্রকাশিত: ১১:১০, ২৪ মার্চ ২০১৯

মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে বাংলাদেশ সবচেয়ে সোচ্চার

স্টাফ রিপোর্টার ॥ বাবা-মার নির্মম হত্যার মধ্য দিয়ে মানবাধিকার থেকে বঞ্চিত হওয়ার ব্যথা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুব ভাল করেই বোঝেন। তাই কোন নাগরিকের যেন মানবাধিকার লঙ্ঘন না হয় ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় সরকার কাজ করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে বলে মন্তব্য করেছেন গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। একই সঙ্গে নাগরিকের মৌলিক অধিকার সমুন্নত রাখতে বর্তমান সরকার কাজ করে চলেছে। তাই মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে বাংলাদেশে সবচেয়ে সোচ্চার কর্মী শেখ হাসিনার পাশে থাকতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। শনিবার সকালে রাজধানীর শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের প্রধান মিলনায়তনে মাসিক মানবাধিকার খবর এর সপ্তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় গণপূর্তমন্ত্রী এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন পত্রিকাটির সম্পাদক ও প্রকাশক মোঃ রিয়াজ উদ্দিন এবং গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক। অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনের এমপি বাসন্তী চাকমা ও উম্মে ফাতেমা নাজমা, প্রেস ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান বিশিষ্ট সাংবাদিক আবেদ খান, মানবাধিকার ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. আব্দুর রহিম খান ও প্রখ্যাত জাদুশিল্পী জুয়েল আইচ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। গণপূর্তমন্ত্রী বলেন, দেশের কোন প্রান্তে অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান চিকিৎসার অভাবে আছেন, এমন একজন মানুষও পাওয়া যাবে না। নাগরিকের মৌলিক অধিকার সমুন্নত রাখার জন্য শেখ হাসিনা সরকার কাজ করে চলেছে। বাংলাদেশে মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে বর্তমান সরকার অবিরাম কাজ করছে, এটা দেশের ইতিহাসে অন্য কেউ করেনি। মানবাধিকারের সোচ্চার ভূমিকা রাখার ক্ষেত্রে সরকারের ন্যূনতম কোন বাধা নেই। আমরা সরকারের পক্ষ থেকে বলতে চাই একজন নাগরিকের মানবাধিকারও যেন লঙ্ঘন না হয়। আমরা সব সহায়তা দিতে প্রস্তুত। মানবাধিকার থেকে বঞ্চিত হওয়ার ব্যথা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুব ভাল করেই বোঝেন। তার পরিবারের সবাইকে হত্যা করা হলো, তিনি বিচার পাননি। এক সময় পেট্রোলবোমা মেরে মানুষ পুড়িয়ে সারাদেশ বার্ন ইউনিটে পরিণত করে পুরোদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছিল। সে জায়গা থেকে আজ আমাদের উত্তরণ হয়েছে।
×