ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১

উবাচ

প্রকাশিত: ১১:০৭, ১৯ এপ্রিল ২০১৯

উবাচ

সাহস জিহ্বাগ্রেই? স্টাফ রিপোর্টার ॥ বিএনপির আন্দোলনে এখন আর তাদের নেতা-কর্মীরাও সাড়া দিচ্ছেন না। বছরের পর বছর ধরে দলের শীর্ষ নেতৃত্বের ব্যর্থতাকে এর জন্য দায়ী করা হচ্ছে। তবে দলের শীর্ষ নেতারা বলছেন মাঠের নেতারা সমর্থকদের টানতে না পারায় আন্দোলন জমছে না। কিন্তু মাঠের এসব নেতাই মঞ্চ পেলে গরম করছেন বক্তৃতা দিয়ে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান এসব নেতাকে বলেছেন, ‘গরম বক্তৃতা’ দেন, কিন্তু মাঠের আন্দোলনেতো কাউকে পাওয়া যায় না। নানা বিষয়ে আলোকপাত করার পর তিনি বলেছেন আপনাদের যা সাহস সব মুখে মুখে কিন্তু কাজে কিছুই নেই। তারেক সুস্থ নন স্টাফ রিপোর্টার ॥ যুক্তরাজ্যের মতো একটি উন্নত দেশের চিকিৎসকরা ১০ বছরেও সুস্থ করতে পারেননি তারেক রহমানকে। বিএনপির এই প্রবাসী নেতা ২০০৮ সালে প্যারোলে মুক্তি নিয়ে সপরিবারে চিকিৎসা নিতে লন্ডনে পাড়ি জমান। এরপর ১০ বছর কেটে গেছে কিন্তু এখনও সুস্থ হতে পারেননি। দেশের ইতিহাসে অন্যতম এই ভয়ঙ্কর রাজনীতিবিদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা চালিয়েছেন। ওই মামলাটিতে তিনি যাবজ্জীবন কারাদ-প্রাপ্ত আসামি। একই সঙ্গে এতিমখানার টাকা মেরে খাওয়া এবং সম্পদের হিসাবের গোঁজামিলের মামলায় তিনি দ-প্রাপ্ত আসামি। সম্প্রতি সরকার ভয়ঙ্কর এই রাজনীতিবিদকে দেশে আনার প্রক্রিয়া শুরু করে। এরপর বিএনপির তরফ থেকে দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, তারেক রহমান আইনগতভাবে জামিনে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে আছেন। এখনও তিনি সুস্থ নন। তার চিকিৎসা এখনও চলমান। সুস্থ হলেই তিনি দেশে ফিরবেন। কিন্তু তার সুস্থ হতে আর কত বছর সময় লাগবে তা জানতে পারেননি তিনি। আবেগের খেসারত স্টাফ রিপোর্টার ॥ ফেরদৌস বাংলাদেশের একজন জনপ্রিয় নায়ক। গিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য। তিনি পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতে একজন জনপ্রিয় সিনেমা অভিনেতা। সেখানে তিনি ভারতের জাতীয় নির্বাচনের প্রচারে জড়িয়ে পড়েন। ভারতে তার এই কাজ নিয়ে সেখানে প্রতিবাদ দেখা দিলে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই নায়ককে কালো তালিকাভুক্ত করে, ভিসা বাতিল করে এবং বাংলাদেশে ফিরে যেতে বলে। এটি কি শুধু এই নায়কের জন্যই অপমানের, না তার দেশের জন্যও। ওই নায়কের এই বিষয়টি সবার আগে বিবেচনা করা উচিত ছিল। কারণ দেশের বাইরে তার ভাবমূর্তি নষ্ট হওয়া মানে দেশের সুনাম ক্ষুণ্ণ হওয়া। তিনি ফিরে এসে বলেছেন, তার ভুল হয়ে গেছে। সংবাদ মাধ্যমে পাঠানো এক লিখিত বক্তব্যে জানিয়েছেন, শুধু আবেগের বশবর্তী হয়ে আমি অংশগ্রহণ করেছি।
×