ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

গানে গানে আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল স্মরণ

প্রকাশিত: ১০:২৮, ২০ এপ্রিল ২০১৯

  গানে গানে আহমেদ ইমতিয়াজ  বুলবুল স্মরণ

স্টাফ রিপোর্টার ॥ বাংলাদেশের ৃসঙ্গীত ভুবনে অনন্য এক নাম আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল। সুরকে সঙ্গী করেই কেটেছে প্রয়াত এই মুক্তিযোদ্ধা সঙ্গীতশিল্পীর জীবন। লিখেছেন অজস্র শ্রোতাপ্রিয় গান। সেই সঙ্গে অনেক গানে সুর করেছেন ও সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন। শুক্রবার গানে গানে স্মরণ করা হলো একুশে পদকজয়ী এই গুণী শিল্পীকে। তার লেখা ও সুরারোপিত গানে গানে সাজানো ছিল সেই স্মরণানুষ্ঠান। শিল্পকলা একাডেমির সঙ্গীত ও নৃত্যকলা মিলনায়তনে এই সঙ্গীতসন্ধ্যার আয়োজন করে সঙ্গীতদল নিবেদন। অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন বিশ্বজিৎ রায়। সঙ্গীতানুষ্ঠানের শুরুতেই সম্মেলক কণ্ঠে নিবেদনের শিল্পীরা গেয়ে শোনান ‘সুন্দর সুবর্ণ তারুণ্য লাবণ্য’ শিরোনামের গান। এরপর ছিল সংক্ষিপ্ত আলোচনাপর্ব। আলোচনা করেন গীতিকবি মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান, সঙ্গীত পরিচালক সুজেয় শ্যাম, বাচিকশিল্পী আশরাফুল আলম, সঙ্গীত পরিচালক শেখ সাদী খান ও সমাজসেবী সাধনচন্দ্র দাস। আলোচনাপর্ব শেষে শুরু হয় সঙ্গীতানুষ্ঠান। এতে সঙ্গীত পরিবেশন করেন রফিকুল আলম, আবিদা সুলতানা, শামীমা পারভীন শিমু, খলিল আহমেদ, রজত দত্ত, সঞ্জয় কবিরাজ, লীনা দাশ, শরীফা নাজনীন, জয়ন্ত মন্ডল, সুমনা দাস, হৃদয় স্মৃতি রানী, মুক্তা, অমিতাভ ও সৃজ্যোতি রায়। তাদের কণ্ঠে গীত হয় ‘সব ক’টা জানালা’, ‘নদী চায় চলতে’, ‘যে প্রেম স্বর্গ থেকে’, ‘অনেক সাধনার পরে’, ‘মাগো আর তোমাকে ঘুম’, ‘চিঠি লিখেছে বউ আমার’, ‘আমার সারা দেহ খেয়ো’, ‘আমার বাবার মুখে প্রথম’, ‘আমার বুকের মধ্যিখানে’, ‘সেই রেল লাইনের ধারে’, ‘ও আমার আট কোটি’, ‘একাত্তরের মা জননী’, ‘একতারা লাগে না’, ‘ও মাঝি নাও ছাইড়া’, ‘তুমি মোর জীবনের ভাবনা’, ‘ও আমার মন কান্দে’ ও ‘ওই চাঁদ মুখে যেন’ গানগুলো।
×