ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

কলকাতায় বিজেপির মিছিলে জলকামান, কাঁদানে গ্যাস

প্রকাশিত: ০৫:০২, ১২ জুন ২০১৯

কলকাতায় বিজেপির মিছিলে জলকামান, কাঁদানে গ্যাস

অনলাইন ডেস্ক ॥ সন্দেশখালির ঘটনা এবং রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার অবনতির প্রতিবাদে বুধবার লালবাজার অভিযান ঘিরে চরম বিশৃঙ্খলা তৈরি হল। বি বি গাঙ্গুলি স্ট্রিটে পুলিশের তৈরি করা ব্যারিকেড ভেঙে বিজেপির কর্মী সমর্থকরা ঢুকতে চেষ্টা করলে শুরু হয় ধস্তাধস্তি। মিছিলের গতি প্রতিহত করতে পুলিশ প্রথমে জলকামান, পরে কাঁদানে গ্যাস ও লাঠিচার্জ করে। সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের মোড়েই আটকে দেওয়া হয় ওই মিছিলকে। অভিযোগ, বিজেপি কর্মীরা ইটপাটকেল ছুড়তে থাকেন। এর পরই পুলিশ মিছিলে উপর জলকামান দাগা শুরু করে পুলিশ। এ দিন সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে অভিযান শুরু করে বিজেপি। এই অভিযান ঘিরে গন্ডগোলের আশঙ্কা আগেই ছিল। প্রশাসনও প্রস্তুত ছিল। তাই মিছিলে যে সব রাস্তা দিয়ে যাবে, সেই সব জায়গায় কড়া পুলিশি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে রেখেছিল রাজ্য প্রশাসন। অপ্রীতিকর পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে জায়গায় জায়গায় প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করা হয়। সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ ও বি বি গাঙ্গুলি স্ট্রিটে ব্যারিকেড দিয়ে ঘিরে রাখা হয়। লালবাজারের সামনে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়। নজরদারি চালাতে ড্রোনের সাহায্যও নেওয়া হয়। সন্দেশখালির ঘটনা এবং রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার অবনতির প্রতিবাদে বুধবার লালবাজার অভিযান ঘিরে চরম বিশৃঙ্খলা তৈরি হল। বি বি গাঙ্গুলি স্ট্রিটে পুলিশের তৈরি করা ব্যারিকেড ভেঙে বিজেপির কর্মী সমর্থকরা ঢুকতে চেষ্টা করলে শুরু হয় ধস্তাধস্তি। মিছিলের গতি প্রতিহত করতে পুলিশ প্রথমে জলকামান, পরে কাঁদানে গ্যাস ও লাঠিচার্জ করে। সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের মোড়েই আটকে দেওয়া হয় ওই মিছিলকে। অভিযোগ, বিজেপি কর্মীরা ইটপাটকেল ছুড়তে থাকেন। এর পরই পুলিশ মিছিলে উপর জলকামান দাগা শুরু করে পুলিশ। এ দিন সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে অভিযান শুরু করে বিজেপি। এই অভিযান ঘিরে গন্ডগোলের আশঙ্কা আগেই ছিল। প্রশাসনও প্রস্তুত ছিল। তাই মিছিলে যে সব রাস্তা দিয়ে যাবে, সেই সব জায়গায় কড়া পুলিশি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে রেখেছিল রাজ্য প্রশাসন। অপ্রীতিকর পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে জায়গায় জায়গায় প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করা হয়। সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ ও বি বি গাঙ্গুলি স্ট্রিটে ব্যারিকেড দিয়ে ঘিরে রাখা হয়। লালবাজারের সামনে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়। নজরদারি চালাতে ড্রোনের সাহায্যও নেওয়া হয়। মিছিল ঘিরে যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল— • আন্দোলন স্থগিত করে দেওয়া হল, বললেন দিলীপ ঘোষ। • মমতার সরকার আর বেশি দিন নেই, বললেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়। • বাংলাকে সামলাতে পারছেন না, মমতার পদত্যাগ করা উচিত, বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়। • গন্ডগোলের আশঙ্কায় নবান্নের গেটে তালা দেওয়া হয়েছে। • এই আন্দোলন গ্রামে-গঞ্জে ছড়িয়ে পড়বে। বললেন বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ। • মিছিল থেকে স্লোগান ওঠে, ‘দ্যাখ বিজেপির ক্ষমতা, ভয় পেয়েছে মমতা’। স্লোগান তোলেন বিজেপি নেতা রাহুল সিংহ। • গোটা সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ বিজেপি কর্মীদের দখলে চলে গিয়েছে। • মিছিলে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বিজেপি নেতা রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়। মিছিলের একেবারে সামনের দিকেই ছিলেন তিনি। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট বিজেপি কর্মীদের। • লাঠিচার্জ করল পুলিশ। • কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুড়ছে পুলিশ। • পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে জলকামান ব্যবহার করছে পুলিশ। • বি বি গাঙ্গুলি স্ট্রিটে বিজেপির মিছিল আটকাল পুলিশ। ব্যারিকেড ভেঙে এগনোর চেষ্টা করছে মিছিল। দুপুর ১.৩০: সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার থেকে লালবাজারের দিকে এগোচ্ছে বিজেপির মিছিল। মিছিলের নেতৃত্বে বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়। দলের অন্যান্য রাজ্য নেৃত্বত্বও রয়েছেন মিছিলে। • রাজ্য জুড়ে আগুন জ্বলছে, মুখ্যমন্ত্রী মূর্তি উদ্বোধন করছেন!, কটাক্ষ বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসুর। দুপুর ১টা: লালবাজারের সামনে হঠাত্ই বেশ কিছু বিজেপির মহিলা কর্মী-সমর্থক চলে আসেন। ‘জয় শ্রী রাম’ স্লোগান তুলে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। তাঁদের গ্রেফতার করে পুলিশ। • শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে মিছিল সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারে জমায়েত হচ্ছে। সূত্র : আনন্দাবাজার পত্রিকা
×