ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

সকল আদালতকে আইসিটি নেটওয়ার্কের আওতায় আনার উদ্যোগ

প্রকাশিত: ০৭:১২, ১৩ জুন ২০১৯

 সকল আদালতকে আইসিটি নেটওয়ার্কের  আওতায় আনার উদ্যোগ

স্টাফ রিপোর্টার ॥ মামলা ব্যাবস্থাপনায় আরো গতিশীল আনার লক্ষ্যে ই-জুডিশিয়ারী কার্য্যক্রমের মাধ্যমে দেশের সকল আদালতকে আইসিটি নেটওয়ার্কের আওতায় আনার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এ ছাড়া তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের অধিনে সংঘটিত অপরাধের দ্রুত ও কার্যকর বিচার নিশ্চিত করার জন্য ঢাকায় একটি সাইবার ট্রাইব্যুনাল গঠনের প্রক্রিয়া চলছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট বক্তব্যে আ হ ম মুস্তফা কামাল এ কথা জানান। শারীরিক অসুস্থতার কারণে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের অনুরোধে বাজেট উপস্থাপন করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আপীল বিভাগের সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য আপীল বিভাগে চারটি এবং হাইকোর্ট বিভাগে ৩০টি এজলাস সহ চেশ্বার নির্মাণ ও স্স্কংার করা হবে। সুপ্রীমকোর্ট সহ অধস্তন আদালত সমুহের সকল কার্যক্রমকে অটোমেশন এবং নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হবে। অধস্তন আদালত সমুহের বিচারাধীন মামলার বর্তমান অবস্থা শুনানির তারিখ ,ফলাফল এবং পুর্নাঙ্গ রায় নিমিতভাবে ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। দুনীতি বন্ধ হলে উন্নয়নে আসবে গতি বতর্মান সরকার দুনীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে। দুনীতি দমন কামিশনের প্রশাসিনিক সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভাগীয় কার্যালয় ৬টি হতে ৮টিতে এবং সমন্বিত জেলা কার্যালয় ২২টি হতে ৩৫টিতে উন্নীত করা হয়েছে। দুনীতি দমন কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করার ল্েক্ষ্য দুনীতি দমন কমিশনে গোয়েন্দা ইউনিট গঠন করা হয়েছে। এবং বাংলাদেশ পুলিশ হতে এক প্লাটুন সশস্ত্র পুলিশ দুনীতি দমন কমিশনে সংযুক্ত করা হয়েছে। দুনীতি দমন কমিশনে প্রাপ্ত দুনীতির অভিযোগ থেকে শুরু করে তদন্ত ও মামলা পরিচালনা সংক্রান্ত কাজ যথাযথভাবে পরিবীক্ষনের জন্য একটি ওয়েবভিত্তিক সফটওয়্যার তৈরী করা হবে। এটি ব্যাবহার করার জন্য ২০০ কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষন দেয়া হবে। দেশের জনগন দুনীতি দমন কমিশনকে একটি যথাযথ কার্যকর কমিশন হিসেবে দেখতে চায়।
×