ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

যক্ষ্মা প্রতিরোধে মার্কিন সংস্থার সঙ্গে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অংশীদারিত্ব চুক্তি

প্রকাশিত: ১১:১৫, ২৬ জুন ২০১৯

যক্ষ্মা প্রতিরোধে মার্কিন  সংস্থার সঙ্গে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অংশীদারিত্ব চুক্তি

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও ইউএসএআইডি বাংলাদেশে যক্ষ্মারোগ নির্মূল করার লক্ষ্যে (মঙ্গলবার) তাদের অংশীদারিত্বকে আরও জোরদার করার অঙ্গীকার করেছে। অংশীদারিত্বের এই নতুন বিবৃতিতে ২০২২ সালের মধ্যে সব ধরনের ক্ষেত্রে যক্ষ্মার শনাক্তকরণ এবং চিকিৎসার মাধ্যমে যক্ষ্মারোগের হার হ্রাস করার জন্য স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং ইউএসএআইডি-এর মধ্যে একটি যৌথ কাঠামো (চুক্তি) প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। অংশীদারিত্বের এই নতুন বিবৃতি ইউএসএআইডি-এর অংশীদারিত্বের নতুন মডেলের সর্বশেষ সংস্করণ ‘যক্ষ্মা নির্মূলে বিশ্বব্যাপী জোরদার কর্মসূচি’ যার লক্ষ্য বিনিয়োগে অনুঘটক হিসেবে কাজ ও বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশকে সাহায্য এবং ২০২২ সালের মধ্যে ৪ কোটি মানুষের চিকিৎসা করার জাতিসংঘের লক্ষ্য পূরণ করা। এই স্বাক্ষরের মাধ্যমে উপরোক্ত মন্ত্রণালয় ২০২২ সালের মধ্যে যক্ষ্মারোগ উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে বাংলাদেশের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করল। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ইউএসএআইডি মিশন ডিরেক্টর ডেরিক ব্রাউন উল্লেখ করেন, ‘বাংলাদেশ ২০২২ সালের মধ্যে তার লক্ষ্য অর্জনে নিজেদের প্রচেষ্টাকে ত্বরান্বিত করছে। তাই মঙ্গলবার অংশীদারিত্বের এই বিবৃতিতে স্বাক্ষর করার মাধ্যমে ইউএসএআইডি নিজেদের বাংলাদেশ সরকারের নিকটতম অংশীদার হিসেবে পুনরায় অঙ্গীকার করল। পরবর্তী পাঁচ বছরে বাংলাদেশে ১৫ লাখেরও বেশি নতুন যক্ষ্মারোগী শনাক্ত এবং চিকিৎসা করা প্রয়োজন। ধরা পড়েনি এমন সব যক্ষ্মারোগী অনুসন্ধান, প্রতিরোধ এবং চিকিৎসা করার লক্ষ্য অর্জনে ইউএসএআইডি বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে দৃঢ়ভাবে সহযোগিতা করবে।’ Ñবিজ্ঞপ্তি
×