ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০

ঢাকার দিনরাত

প্রকাশিত: ১০:২৩, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯

ঢাকার দিনরাত

ভাদ্রের শেষটা কিছুটা মনোরমই হয়ে উঠল গরমে কষ্ট পাওয়া নগরবাসীর জন্য। প্রতিদিনই বৃষ্টি। দু-তিন ঘণ্টা করে হলেও। দু-তিন ঘণ্টা মেঘলা আকাশ, তাই ছায়ার বিস্তার। রোদেও তীব্রতা অনুপস্থিত। এটুকুই বা কম কী। আষাঢ়-শ্রাবণ তো ফাঁকিতেই গেল। তবে স্বীকার না করে পারছি না এই অল্পস্বল্প বৃষ্টি আবার এডিস মশার দাপট বাড়ানোর আশঙ্কাও বাড়িয়ে তুলছে। দু-চার ফোঁটা বৃষ্টির পানি মাথায় ছোঁয়াতে ঠা-াও লেগে গেছে অনেক শিশু-কিশোরের। একটু-আধটু জ্বরও। এখন ছাতা বা রেইন কোট নিতেও চায় না শিশু-কিশোরেরা। দিনের পর দিন বৃষ্টি না হলে তারা শুধু শুধু বোঝা বইবে কেন? বিশ্ব মানদ-ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সত্যিই হতাশ হওয়ার মতোই একটা খবর। বিশ্বের প্রথম সারির শীর্ষ এক হাজার বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এবারও স্থান পায়নি এক সময়ের ‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ড’ খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। দেশে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে যারা বিশেষ গৌরব বোধ করে থাকেন, তাদের জন্য লজ্জার সংবাদ হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া দেশের আর কোন বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পায়নি ওই বিশ্বতালিকায়। লন্ডনভিত্তিক শিক্ষাবিষয়ক সাময়িকী টাইমস হায়ার এডুকেশন প্রতিবছর বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর যে র‌্যাঙ্কিং প্রকাশ করে, তাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান এক হাজারের পরে। চতুর্থবারের মতো এ বছরও তালিকায় প্রথম স্থানটি দখলে নিয়েছে যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ড। বৃহস্পতিবার প্রকাশিত তালিকাটিতে ৯২টি দেশের এক হাজার ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যেখানে বাংলাদেশের শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ই স্থান পেয়েছে। শিক্ষার পরিবেশ, গবেষণার সংখ্যা ও সুনাম, সাইটেশন বা গবেষণার উদ্ধৃতি, এ খাত থেকে আয় এবং আন্তর্জাতিক যোগাযোগ বা সংশ্লিষ্টতাসহ পাঁচটি মানদণ্ড বিশ্লেষণ করে এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে। র‌্যাঙ্কিংয়ে বিদেশী ছাত্রের ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পেয়েছে শূন্য। অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয়টির ৩৪ হাজার ১০৮ শিক্ষার্থীর মধ্যে কোন বিদেশী শিক্ষার্থী নেই কিংবা থাকলেও সেই সংখ্যা সন্তোষজনক নয়। ২০১৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ছিল ৬০০ থেকে ৮০০-এর মধ্যে। তবে এর দুই বছর পরই এটির অবস্থান হঠাৎই নেমে যায়। ২০১৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টির অবস্থান গিয়ে দাঁড়ায় এক হাজারেরও পর। চলতি বছরের মে মাসে সাময়িকীটি এশিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটি তালিকা প্রকাশ করেছিল। সেই তালিকায় এশিয়ার ৪১৭টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বাংলাদেশের একটি বিশ্ববিদ্যালয়েরও উল্লেখ ছিল না। সে সময় সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষার মান ও গবেষণার সুযোগ নিয়ে বিস্তর সমালোচনা হয়েছিল। এর মধ্যে আগের বছরগুলোর তুলনায় গবেষণা, উদ্ধৃতি এবং আয়ে তিনটি খাতে উন্নতি হলেও ২০১৬ সালের পর থেকে ব্যাপক হারে নেমে গেছে শিক্ষার পরিবেশের গ্রাফচিত্র। এদিকে তালিকা লক্ষ্য করলে দেখা যায়, বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ ভারত ও পাকিস্তানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বেশ ভাল করেছে। এ তালিকায় ৩০০ থেকে শুরু করে এক হাজারের মধ্যে রয়েছে ভারতের ৩৬টি বিশ্ববিদ্যালয়। পত্রিকাটি যেসব সূচকের ভিত্তিতে এই মানক্রম করেছে, সেগুলোকে অগ্রাহ্য করার সুযোগ নেই। একই সূচকে ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো জায়গা করে নিতে পারলে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় কেন পারল না? ওই জরিপ থেকেই আমরা জানতে পারি যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সবচেয়ে কম নম্বর পেয়েছে গবেষণায়। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে যদি গবেষণাই না হয়, তাহলে শিক্ষার মান বাড়বে কীভাবে? আমরা আবেগপ্রবণ জাতি। কথায় কথায় বিশ্বের তুলনা দিয়ে নিজেদের উঁচুতে তুলে ধরি। কিন্তু উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে এ ধরনের অবস্থান দেশের ভাবমূর্তির জন্য মোটেই সম্মানজনক নয়। শিক্ষা ক্ষেত্রেই যদি আমরা পিছিয়ে থাকি তাহলে আর কোথায় আমরা এগিয়ে আছি সেটির হিসাব কষে আত্মপ্রবঞ্চনা কেন? আত্মসমালোচনার সময় শেষ হয়ে যায়নি। এখনি সতর্ক ও সচেতন হলে এবং সুপরিকল্পনামাফিক ধাপে ধাপে এগিয়ে গেলে আমাদের সন্তানদের কাছে বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চতা নিয়ে আর আমাদের লজ্জায় পড়তে হবে না। লুকানো বিপদ ঢাকার দিনরাত কলাম লেখার কারণে ঢাকার যে এলাকাতেই কাজে বা অকাজে যাই না কেন, চারদিক তাকিয়ে তাকিয়ে দেখি। মানুষের মুখের দিকে কারণে-অকারণে চেয়ে রই। পায়ের দিকে তাকিয়ে পথ চলা কারও কি পছন্দের? তবু বাধ্য হই বিখ্যাত সব রাস্তায় চলতে গিয়ে মুখ নিচু করে রাস্তার পাঁজরে তাকাতে। ভাগ্যিস তাকাই, তা না হলে নির্ঘাত কোন না কোন অগভীর বা গভীর গর্তে পড়ে কোমর কিংবা পা ভাঙার স্বাদ নিয়ে শয্যাশায়ী থাকতে হতো। রাজধানীর বুকে হাঁটতে গিয়ে আপনি ছোট বা বড় গভীর কিংবা অগভীর গর্তের দেখা পাবেনই। গর্তের ভেতরে ময়লা পানি। লক্ষ্য করলে দেখবেন অনেক গর্তেরই আশপাশের কংক্রিট ভেঙ্গে বিপজ্জনকভাবে কিছু লোহার রড বেরিয়ে আছে। এরই মধ্য দিয়ে খুব সাবধানে গর্তকে পাশ কাটিয়ে চলাচল করে থাকে যানবাহনগুলো। একটু ভারি বৃষ্টি হলেই গর্ত ডুবে পানিতে সয়লাব হয়ে যায়। তখন গর্তের অস্তিত্ব টের পাওয়া যায় না। রিক্সা-সিএনজিচালিত অটোরিক্সা, প্রাইভেটকার গিয়ে পড়ে গর্তের ভেতর। উল্টে পড়ে আহত হন যাত্রীরা। প্রায় দিনই ঘটছে এমন দুর্ঘটনা। অন্যের কথা আর কী বলব। কয়েক বছর আগে বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টির পানির নিচে চোরা গর্তের শিকার হয়েছিলেন আমার নিকটাত্মীয়। তার বাঁ হাতের কনুই বিশ্রীভাবে ভেঙ্গে গিয়েছিল। সে কী ভোগান্তি। আমাদের এক বন্ধুর মেরুদ-ের চিরস্থায়ী সমস্যা হয়ে গেছে খোলা ম্যানহোলের ভেতর পড়ে। গলির রাস্তায় নয়, বড় ও প্রধান একটি রাস্তার খোলা ম্যানহোলে তিনি পড়ে গিয়েছিলেন। ঢাকাবাসীর সাবধানতা এবং কর্তৃপক্ষের সহৃদয়তা- দুটোই কাম্য বলে এ প্রসঙ্গের অবতারণা। গার্মেন্ট শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ গত সপ্তাহে ঢাকার ব্যস্ত দুটি এলাকায় গার্মেন্ট শ্রমিকরা সড়ক অবরোধ করেছেন। বৃহস্পতিবার তেজগাঁওয়ে, রোববার মীরপুরে। দুটোই বকেয়া বেতনের দাবিতে। এই শহরে এখন কোন একটি কারখানার শ্রমিকরা বেতন না পেয়ে অত্যন্ত ব্যস্ত ও প্রধান একটি সড়কে দলে দলে বসে পড়তে পারেন। সেজন্য শহরের শুধু ওই এলাকাই নয়, কয়েকটি এলাকার লোকজনের ভোগান্তি শুরু হয়ে যায়। প্রতিষ্ঠান চালিয়ে মুনাফা তোলেন মালিকপক্ষ, অথচ কর্মীদের বেতন-ভাতা প্রদানের বেলায় যত অনিয়ম। তার জের কেন টানতে যাবে পাবলিক। এটা তো ওই প্রতিষ্ঠানের মামলা। বরং সরকারের পক্ষ থেকে এসব অনিয়মের জন্য মালিকের বিরুদ্ধে জরুরী এ্যাকশন নেয়াই সঙ্গত। তাহলে আর কাজে বেরুনো হাজার হাজার মানুষের অনির্ধারিত ভোগান্তি পোহাতে হবে না। রাজধানীর সাতরাস্তা এলাকায় বকেয়া বেতন দাবিতে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ যথেষ্ট ভোগান্তি দিয়েছে নিয়মিত ওই এলাকায় চলাচলকারী ঢাকাবাসীদের। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই কর্মীরা সমবেত থাকে। এ সময় তারা কাজে যোগ না দিয়ে পূর্বের পাওনা বেতন-ভাতার দাবিতে বিক্ষোভ করতে শুরু“করে। এরই একপর্যায়ে সাতরাস্তা অবরোধ করে রাখে। ফলে মগবাজার থেকে মহাখালীগামী অসংখ্য যানবাহন আটকে পড়ে। কারওয়ান বাজার থেকে তেজগাঁও হয়ে গুলশান এলাকায় যাওয়া অফিসগামী মানুষজন আটকা পড়ে। কবি বনাম আবৃত্তিকার ঘাসফুল সংগঠনটির শীর্ষ ব্যক্তি কথাসাহিত্যিক আতা সরকার কবিতাপ্রেমী মানুষ। তাই কবিতাকে ঘিরে বেশ কিছু অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা করেছেন তিনি। তারই সাম্প্রতিক আয়োজনটি ছিল এবার বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে। ‘আবৃত্তিশিল্প : কবিতার অন্তর্জগত সন্ধান’ শীর্ষক এই মুক্ত আলোচনাটি প্রায় চার ঘণ্টা ধরে চলেছিল। নবীন-প্রবীণ কবিরা যেমন এতে উপস্থিত ছিলেন, তেমনি ছিলেন নবীন প্রবীণ আবৃত্তিকারেরাও। মূল প্রবন্ধটি পড়েছিলেন কবি হাসান হাফিজ। ভারসাম্যমূলক লেখা। সেখানে ষাটের দশকের এক বিশিষ্ট কবির তীর্যক মন্তব্যটি যেমন ছিল (আবৃত্তিকাররা পরের ধনে পোদ্দারি করেন), তেমনি আবার বলেছেনÑ কবি ও আবৃত্তিকার হচ্ছেন একে অন্যের পরিপূরক। একই বৃন্তে দুটি কুসুম। যা হোক, উপস্থিত বেশিরভাগ কবিই আবৃত্তিকারদের সম্পর্কে নেতিবাচক মতপ্রকাশ করলেন। কেউ কেউ তো বলেই ফেললেন, কবিতার আবৃত্তির দরকারই নেই। কোন কোন কবির ভেতর কিছুটা কাঙালপনাও দেখা গেল। তাদের লেখা যে আবৃত্তিকাররা আবৃত্তি করেন না! বরং আলোচনাটি ব্যক্তিগত দৃষ্টিকোণ থেকে না দেখে যদি কবিতার এই দুর্দিনে পাঠক বাড়ানোর কাজে কী করে আরও সফল হতে পারেন আবৃত্তিকাররাÑ এই দিকটি সুপরামর্শসহ উঠে এলে বলা যেতে পারত এই মুক্ত আলোচনা কিছুটা ফলদায়ী হয়েছে। আবৃত্তিকারদের ভেতর যারা উপস্থিত ছিলেন তাদের কেউই কোন দিক নির্দেশনামূলক কিংবা বাস্তব পরিস্থিতির সূক্ষ্ম বিশ্লেষণে গেলেন না। একটু ভাসা ভাসাই আলোচনা হলো বেশি। এটা তো আমরা হরদমই দেখছি যে কবিতার ভাব, ছন্দ, বার্তা অর্থাৎ মানে না বুঝেই দর্শকের সামনে উপস্থাপন করা হচ্ছে কবিতাকে। এতে করে কবিতার কোন উপকার হচ্ছে না। তাই যথাযথভাবে দর্শক-শ্রোতার সামনে কী উপায়ে কবিতাকে তাৎপর্যপূর্ণভাবে পরিবেশন করা যায়, যারা পারছেন না সেখানে কী কী সীমাবদ্ধতা বা ঘাটতি রয়েছেÑ এসব বেশি করে আলোচিত হলে ভালো হতো। তবু ঘাসফুল ধন্যবাদ পাবে অন্তত এ কারণে যে কবিতার জন্য নিবেদিতপ্রাণ ¯্রষ্টা তথা কবি এবং পার্ফরমার তথা আবৃত্তিকারদের এক জায়গায় বসাতে পেরেছেন এবং তারা ভেতরের ক্ষোভ উষ্মা এবং সেইসঙ্গে অনুরাগের কথাটিও প্রকাশ করতে পেরেছেন। আফিফের তারিফ করা চাই ছুটির দিন শুক্রবার ঢাকার মীরপুরে বাংলাদেশের খেলা দেখতে যারা গেছেন, এবং যারা টিভিসেটে খেলা দেখেছেনÑ কারোরই কোন দ্বিধা থাকার কথা নয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আফিফ হোসেনের ব্যাটিং নৈপুণ্য নিয়ে। আফিফ নামের নবীন ক্রিকেটার দেশবাসীর নজর কেড়েছেন। দলের চরম ব্যাটিং বিপর্যয়ে দুর্দান্ত এক ইনিংস খেললেন তিনি। পেলেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের প্রথম ফিফটি। বিনা উইকেটে ২৬ থেকে চোখের পলকে সেটি হয়ে গেল ৪ উইকেটে ২৯ রান। একটা সময় বাংলাদেশের স্কোর হয়ে গেল ৬ উইকেটে ৬০। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেও হারের শঙ্কায় সাকিবরা। দলের এ ঘোরতর বিপর্যয়ে ব্যাটিংয়ে নামলেন আফিফ হোসেন। এ বিপর্যয়ে মোসাদ্দেক হোসেনকে নিয়ে শুরু“আফিফের লড়াই। ভয়ডরহীন, ইতিবাচক ক্রিকেটে কী দুর্দান্ত ইনিংসই না খেললেন। খুলনায় বেড়ে ওঠা ১৯ বছর বয়সী আফিফের ২৬ বলে ৫২ রানের ইনিংস জিতিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশকে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছে তাঁর গত বছরই। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে একটা টি-টোয়েন্টি খেলেই আবার বাদ। তার আগে বিপিএলে আলো ছড়িয়েছেন। দুর্দান্ত খেলেছেন গত অনুর্ধ-১৯ বিশ্বকাপে। দেশের ক্রিকেটে তিনি পরিচিত মুখ। সাবেক এ বিকেএসপির ছাত্র টপ অর্ডারে দ্যুতি ছড়িয়েছেন বিসিবির ইমার্জিং দলের হয়েও। আফিফ সাধারণত ব্যাটিং করেন টপ অর্ডারে। সেদিন নেমেছেন আটে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পর্যন্ত বিসিবি সভাপতিকে জিজ্ঞেস করেছেন, আফিফ কেন আরও আগে নামেনি। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯ [email protected]
×