ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

কুষ্টিয়ায় শিশু ধর্ষণ মামলায় ধর্ষকের যাবজ্জীবন

প্রকাশিত: ০৯:৪৩, ১৯ নভেম্বর ২০১৯

কুষ্টিয়ায় শিশু ধর্ষণ মামলায় ধর্ষকের যাবজ্জীবন

নিজস্ব সংবাদদাতা, কুষ্টিয়া, ১৮ নবেম্বর ॥ কুষ্টিয়ায় শিশু ধর্ষণ মামালায় এক ব্যক্তির যাবজ্জীবন কারাদ- ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদ-াদেশ দিয়েছেন আদালত। সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় কুষ্টিয়া নারী ও শিশু নির্যাতন দমন বিশেষ আদালতের বিচারক মুন্সী মোঃ মশিয়ার রহমান আসামির উপস্থিতিতে এই রায় প্রদান করেন। দ-প্রাপ্ত ওই আসামির নাম শাজাহান আলী (৫০)। সে কুমারখালী উপজেলার মনোহরপুর গ্রামের আব্দুল রহিমের ছেলে। জানা যায়, ২০১৭ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর বিকেলে কুমারখালী উপজেলার মনোহরপুর গ্রামের শাজাহান আলী ভিকটিম (৮) শিশুটিকে ফুল দেয়ার কথা বলে নিজ ঘরে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় শিশুটি রক্তাক্ত জখম হয়। পরে এ ব্যাপারে কুমারখালী থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। নারায়ণগঞ্জে তিন ডাকাত স্টাফ রিপোর্টার নারায়ণগঞ্জ থেকে জানান, নারায়ণগঞ্জে একটি ডাকাতি মামলার রায়ে তিন ডাকাতের যাবজ্জীবন কারাদ- দিয়েছে আদালত। একই সঙ্গে আদালত ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদ-ের আদেশ দিয়েছে। সোমবার দুুপুরে নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ (দ্বিতীয় আদালত) শেখ রাজিয়া সুলতানার আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। উল্লেখ্য, ১৯৯৯ সালে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিঙ্ক রোডের ব্যারিকেট দিয়ে চালভর্তি একটি ট্রাক ডাকাতির চেষ্টা চালানো হয়। এ সময় সদর মডেল থানার টহল পুলিশ চালভর্তি ট্রাকটি ডাকাতদের কাছ থেকে উদ্ধার করে। ডাকাতির ঘটনায় তোতা মিয়া নামের এক ব্যক্তি বাদী হয়ে সদর মডেল থানায় একটি ডাকাতি মামলা দায়ের করেন। বরিশালে দুইজন স্টাফ রিপোর্টার বরিশাল থেকে জানান, মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার লস্করপুর এলাকার দিনমজুর ইদ্রিস মাঝি হত্যা মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন কারাদ- দিয়েছে জেলা ও দায়রা জজ আদালত। পাশাপাশি উভয়কে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও একবছরের বিনাশ্রম কারাদ- প্রদান করা হয়েছে। সোমবার বেলা তিনটায় জেলা ও দায়েরা জজ আদালতের বিচারক রফিকুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন। দ-প্রাপ্তরা হলো-মেহেন্দিগঞ্জের লস্করপুর এলাকার ইকবাল মাহামুদ ও তার বোন জামাতা মাসুদুল ইসলাম মাসুদ। জানা গেছে, আসামিদের সঙ্গে খুন হওয়া ইদ্রিস মাঝির জমিজমা নিয়ে বিরোধ ছিল। যার সূত্র ধরে ২০১৫ সালের ১২ জুন ভোররাতে আসামিরা ইদ্রিস মাঝির ঘরের ভেতর প্রবেশ করে তাকে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে। পরে স্থানীয়রা ইদ্রিসকে উদ্ধার করে উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। টাঙ্গাইলে ধর্ষক নিজস্ব সংবাদদাতা টাঙ্গাইল থেকে জানান, এক স্কুলছাত্রীকে অপহরণ করে আটকিয়ে রেখে ধর্ষণের দায়ে একজনকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদ- এবং এক লাখ টাকা অর্থদ- দেয়া হয়েছে। সোমবার টাঙ্গাইলের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক খালেদা ইয়াসমিন এ রায় প্রদান করেন। দ-প্রাপ্ত ব্যক্তির নাম মীর যুবরাজ (৪০)। সে টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলার মীর কুমুল্লী গ্রামের মৃত খন্দকার মতিয়ার রহমানের ছেলে। জানা গেছে, ২০১৮ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর সকাল ১০টায় দ-প্রাপ্ত আসামি যুবরাজ টাঙ্গাইল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে স্কুলে আসার পথে টাঙ্গাইল শহরের ছয়আনী পুকুর পাড় এলাকা থেকে সিএনজিতে করে অপহরণ করে। পরে সেই ছাত্রীকে দেলদুয়ার উপজেলার নাটিয়াপাড়ায় তার বোনের বাড়িতে আটকে রেখে ধর্ষণ করে।
×