ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

টাঙ্গাইলে ৩ স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় আরও একজনের জবানবন্দী

প্রকাশিত: ০৯:৪২, ৩০ জানুয়ারি ২০২০

টাঙ্গাইলে ৩ স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় আরও একজনের জবানবন্দী

নিজেস্ব সংবাদদাতা, টাঙ্গাইল, ২৯ জানুয়ারি ॥ ঘাটাইলে তিন স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় গ্রেফতারকৃত আরেক আসামি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছেন। বুধবার বিকেলে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা হাসানাত জবানবন্দী লিপিবদ্ধ করেন। পরে আদালতের বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। জবানবন্দী দেয়া ওই আসামির নাম রাসেল (২২)। তিনি ঘাটাইল উপজেলার সন্ধ্যানপুর গ্রামের শুকুর মাহমুদের ছেলে। এর আগে দুপুরে তাকে টাঙ্গাইল আদালতে আনা হয়। টাঙ্গাইলের কোর্ট ইন্সপেক্টর তানবীর আহাম্মেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ নিয়ে এ মামলায় মোট ৪ জনের মধ্যে ৩ জন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গ্রেফতারকৃত ২ জন ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দেয়। এছাড়া অপর আসামিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। একই দিন সন্ধ্যার দিকে ধর্ষণের শিকার ওই ৩ স্কুলছাত্রী এবং তাদের অপর বান্ধবী সাক্ষী হিসেবে আদালতে ২২ ধারায় জবানবন্দী দেয়। পলাশবাড়ীতে যুবক উদ্ধার ॥ ৩ অপহরণকারী আটক নিজস্ব সংবাদদাতা, গাইবান্ধা, ২৯ জানুয়ারি ॥ পলাশবাড়ীতে অপহরণের ৫ ঘণ্টার মধ্যে অপহৃত যুবক সজিবকে উদ্ধারসহ তিন অপহরণকারীকে আটক করেছে পুলিশ। জানা গেছে, মঙ্গলবার রাতে পলাশবাড়ী পৌর এলাকার কালীবাড়ী বাজারে অপহৃত সজিব মিয়াকে (২৫) তার মামার ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান হতে অপহরণের উদ্দেশে কৌশলে ডেকে নিয়ে যায় তিন যুবক। এরপর সজিবকে বেধড়ক মারপিট করে তার মোবাইল থেকে পরিবারের লোকজনের কাছে ১০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। ওই টাকা না দিলে তারা সজিবকে হত্যার হুমকি দিতে থাকে। পরিবারের লোকজন কোন উপায় না পেয়ে পলাশবাড়ী থানা পুলিশ পরিদর্শক ওসি (তদন্ত) মতিউর রহমানের কাছে বিষয়টি খুলে বলে। ওসি মতিউর রহমানের পরামর্শে ওই পরিবারের সদস্যরা অপহরণকারীদের বিকাশে ৫ হাজার টাকা পাঠায়। ওই টাকা বিকাশের দোকানে ক্যাশ আউট করার সময় ওসি মতিউর রহমানের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে পৌর এলাকার গৃধারীপুর গ্রাম হতে অপহৃত যুবক ও ওই তিন অপহরণকারীকে আটক করে।
×