যে কটি খাদ্য আপনাকে সতেজ এবং যৌবনোদ্দীপ্ত করে।
- কফি
-চিজ
- আখরোট
- আঙ্গুর
এনার্জি বা চুলকানি থেকে রক্ষা
- আয়োডিনমুক্ত খাটি লবণ।
- যবের গুঁড়া
-বেকিং সোডা
- নারিকেল থেকে সরাসরি প্রাপ্ত নারিকেল তেলমিশ্রিত করে দিলে চুলকানি থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়।
স্বাস্থ্যোজ্জ্বল গর্ভধারণে আপনার খাদ্য তালিকা
গর্ভধারণে কোন্ খাদ্যগুলো ভাল এ নিয়ে দ্বন্দ্বের শেষ নেই।
মায়ের পুষ্টি, পেটের শিশুটির পুষ্টি সমানভাবে বিবেচ্য বিষয়। তাই মোটামোটি ভাল একটি খাদ্য তালিকা প্রণিত হলো।
ডিম : বিস্ময়কর আপনি ৯০ ক্যালরি মাত্র পাচ্ছেন ডিমে। অথচ এতে ১২টা ভিটামিন ছাড়াও পাচ্ছেন বিভিন্ন খনিজ উপাদান ও প্রোটিন। ডিমের প্রোটিন সহজপাচ্য ও গুণসম্পন্ন। আপনি ও আপনার ভেতরের শিশুটির জন্যে প্রতিদিন প্রোটিন দরকার- ডিম তা সরবরাহ করে। ডিমে কোথিন থাকে। কোথিন আপনার ভেতরের শিশুটির মস্তিস্ক বর্ধন ও অন্য সব গঠন প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে। ডিম আবার নার্ভের জটিলতা রোধ করে। ডিম সম্পর্কে যে খারাপ ধারণা আছে যে ডিম কোলেস্টেরল বাড়ায়Ñ আসলে তা ঠিক নয়, কারণ ডিমে সেচুরেটেড ফ্যাট কম। ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল তাই পায় না সে, প্রত্যেক গর্ভবতী মহিলা ১ থেকে ২টা ডিম খেতে হবে প্রতিদিন।
স্যামন : স্যামন মাছে অতি উৎকৃষ্ট প্রোটিন আছে আর ওমাগা-৩ ফ্যাস্টি এ্যাসিডে ভরপুর বেড়ে ওঠা। শিশুটির মস্তিষ্ক বর্ধনে যা কিনা অতীব উপকারী।
শিম : বিভিন্ন প্রকার শিমে প্রচুর প্রোটিন থাকে। প্রোটিন আঁশসমৃদ্ধ শিমের দানা আপনার গর্ভবতীকালীন কোষ্ঠ্যকাঠিন্যও রোধ করে। শিমে থাকে প্রচুর আয়রন, ফলিক এ্যাসিড ক্যালসিয়াম ও জিংক। এগুলো ভ্রƒণের গঠনে ও বর্ধনে খুব সাহায্য করে।
মিষ্টি আলু : মিষ্টি আলুর গায়ের রক্ত ক্যারোটিনয়েড আমাদের দেহে যেয়ে ভিটামিন এ-তে রূপান্তরিত হয়। এ-এর ব্যাপারে দ্বন্দ্ব আছে।
পশু খাদ্য থেকে প্রাপ্ত ভিটামিন ‘এ’ বেশি ভক্ষণ ক্ষতিকারক হতে পারে, কিন্তু ক্যারিনয়েড থেকে প্রাপ্ত ভিটামিন ‘এ’-তে কোন ক্ষতি নেই। সুতরাং ভিটামিন ‘এ’ সমৃদ্ধ সবজি খেতে হবে। এছাড়া মিষ্টি আলুকে প্রচুর ফলিক এ্যাসিড ও আঁশ থাকে।
পপকর্ন ও অন্যসব খোসা সমেত খাদ্যগুলো : পপকর্নে আঁশ থাকে প্রচুর। থাকে অনেক পুষ্টি যেমন : ভিটামিন ‘ই’ সেলেনিয়াম, ফাইটো নিউট্রিমন্ট। প্রোটিনসমৃদ্ধও বটে।
বাদাম : প্রচুর ওমেগা-৩ ও আপনার ভেতরের শিশুটিকে গঠনে সাহায্য করে।
ইউগার্ট : ইউগার্টে প্রচুর প্রোটিন থাকে। বিশেষ করে গ্রিন ইউগার্টে। ইউগার্টে আবার ক্যালসিয়ামের প্রাচুর্য, গর্ভধারণে ক্যালসিয়ামের খুব দরকার। আপনি ক্যালসিয়াম পাচ্ছেন তা আপনার ভেতরের শিশুটির জন্যে অতীব প্রয়োজনীয়। তার দেহ গঠনে।
গাঢ় সবুজ শাক সবজি : সিনাক, কালি এবং ব্রোকলি ও অন্যন সবুজ শাকসবজি সব ভিটামিন যেমন : এ, সি, কে-তে ভরা। এগুলো বাচ্চার চক্ষুর স্বাস্থ্য গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। মাংস : মাংস খুবই উত্তম প্রোটিনের উৎস, তবে পাতলা চর্বিহীন মাংস খেতে হবে। চর্বিগুলো কেটে ফেলে দিতে হবে। তবে শিক কাবার, হট ডগ জাতীয় মাংসের খাদ্যগুলো গ্রহণ করা উচিত হবে না। কারণ তাতে থাকে ব্যাকটেরিয়া প্যারাসাইটগুলো।
কফি কি হার্ট এ্যাটাক রোধ করে
একটি গবেষক দল ২৫ হাজার নারী-পুরুষের ওপর গবেষণা চালায়। এই নারী-পুরুষের গড় বয়স ছিল ৪১ বছর। তাদের কারোরই পূর্বে হৃদরোগ ছিল না।
২৫ হাজার নারী-পুরুষের কফি পানের পরিমাণ ছিল দিনে ১ কাফও না, দিনে ১ কাফ, দিনে ১ থেকে ৩ কাপ, ৩ থেকে ৫ কাপ দিনে ও দিনের ৫ কাপের উর্ধে।
গবেষকরা দেখলেন যারা দিনে ৩ থেকে ৫ কাপ কফি পান করেছে তাদের শরীরে হৃদরোগের চিহ্ন খুবই কম।
সিওলের ক্যাংবুক স্যামসা হাসপাতালে গবেষণাটি পরিচালিত হয়। গবেষণায় এই বল উপসংহার টানা হয় কফি পান বেশি করলে হৃদরোধ কম হয়। অবশ্য এ ব্যাপারে আরও গবেষণা প্রয়োজন এ কথাও উল্লেখ করা হয়েছে।
গবেষকরা দেখছিলেন : নর-নারীদের শিরা-উপশিরায় দৃশ্যমান ক্যালসিয়াম জমাট কার হতো। এই ক্যালসিয়াম জমাটই হৃদরোগের চিহ্ন বলে মনে করা হয়। কফি পান এই দৃশ্যমান ক্যালসিয়াম জমাট কমিয়ে দেয়।
লেবুর শরবতের উপকারিতা
- প্রতিদিন লেবুর শরবত খেলে ভিটামিন ‘সি’র পর্যাপ্ত প্রাপ্তি ঘটে।
- আপনার চোখকে বার্ধক্য জরা গ্রস্ততা থেকে দূরে রাখে।
- লিভার উত্তেজক ইরিস্টেবিল বাওয়েল সিনড্রম নামক রোগ প্রতিরোধ করে।
- বদহজম দূর করে। শরীরে পানির পরিমাণ ঠিক রাখে।
- শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে জোড়ালো করে।
- শরীরের সুগারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে।
- এবং কলেরা রোগ প্রতিরোধ হিসেবে কাজ করে।